সুশান্ত কে নিয়ে মুখ খুলে বিস্ফোরক দাদা
নজরবন্দি ব্যুরোঃ সুশান্তেত মৃত্যু নিয়ে মুখ খুললেন মহারাজ সৌরভ গাঙ্গুলী।নিজের জন্মদিনের দিন সুশান্তের মৃত্যু প্রসঙ্গে মুখ খুললেন দাদা।জন্মদিনের দিন দাদার গলায় শোনা গেল আবেগের সুর। দাদার কথায়, কিসের এত তাড়া ছিল তোমার? নিজে কেন ছবি প্রযোজনা করলে না? এই লড়াই এর তো একটা উত্তেজনা রয়েছে।একটা মজা আছে।সেই তুমি বুঝলে না ভাই।২০১৮ সাল অর্থাৎ দু'বছর আগে ডিসেম্বর মাসে বিজ্ঞাপনের শুটিং এ ব্যাস্ত ছিলেন সৌরভ।আর অন্যদিকে দাদা কে দেখার অপেক্ষায় বসে রয়েছেন সুশান্ত। কী প্রাণচ্ছল ছেলে সে কিভাবে এরকম বড় সিদ্ধান্ত নিতে পারে তা বারবার ভাবিয়ে তুলছে দাদাকে।
সৌরভ নিজে একসময় ক্যারিয়ারে এরকম বিপর্যয় ছিলপন। তাই সেই কঠিন সময় বিচলিত না হয়ে ঘুরে দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি।এইবার জন্মদিনে ৪৮ বছরে পা দিলেন দাদা সৌরভ গাঙ্গুলী। আর জন্মদিনের দিনই সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে সৌরভ বলেন,সুশান্ত দাঁতে দাঁত চেপে বলিউডের ময়দানে লড়াই করে যেতে পারলেন না। সুশান্তের মৃত্যু দাদা কেও যে কষ্ট দিয়েছে তা দাদার কথাতেই খুব ভালো করে বোঝা যাচ্ছে।সুশান্ত এরকম পরিস্থিতিতে দাদার কাছে পরামর্শ নিতে আসলে দাদা কি করতে এরকম প্রশ্ন করাতে দাদা বলেন, সুশান্তের ঘটনায় আমি হতবাক। এখনো আমার ঘোর কাটেনি।এটা কী করল? কেন করলো?বিজ্ঞানের শুটিং করার সময়ে সুশান্তের সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল।কি চমৎকার ছেলে ছিল ও।কতটা সাকসেস পেয়েছিল ছেলেটা। আমার বারবার মনে শুধু একটা প্রশ্ন ডানা পাকাছে কেন কেন কেন?রবিবার দুপুর থেকে এই খবর পাওয়ার পর আমি আর ঠিক করে পাচ্ছি না কেন।একবারও বাবার কথা ভাবল না? ভাবল না জীবনে আরো কত সময় পড়ে আছে।
এটাতো আর আমাদের স্পোর্ট লাইন নয় যে দুবছরে বিরাট ক্ষতি হয়ে যাবে।এই ইন্ডাস্ট্রিতে তো যে কোন বয়সেই অভিনয়ের সুযোগ পাওয়া যাবে।নেপোটিজম প্রসঙ্গে দাদা বলেছেন আমি এই বিষয় নিয়ে খুব একটা জানি না। তুমি ওপরে উঠতে গেলে অন্যরা তো পথের কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে।বড় প্রযোজনার ছবি থেকে বাদ দিয়েছে তো কি হয়েছে। তুমি নিজের প্রোডাকশন করে ছবি তৈরি করতে পারতে।আমার কাছে সুশান্ত এলে বলতাম, গুলি করছে তো তোমায় গুলিটা খাও আর তারপর ট্রেনিংয়ে যাও। নিজেকে আরও রগড়াও। বড় অ্যাক্টর হও। লড়াই করো। হিট ছবি দাও।তুমি তা একা নও যে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। যুগ যুগ ধরে বহু মানুষ এ রকম সমস্যার সম্মুখীন হয়ে আসছে। কিন্তু ভেঙে পড়লে হবে না উঠে দাঁড়াতে হবে।
সৌরভ নিজে একসময় ক্যারিয়ারে এরকম বিপর্যয় ছিলপন। তাই সেই কঠিন সময় বিচলিত না হয়ে ঘুরে দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি।এইবার জন্মদিনে ৪৮ বছরে পা দিলেন দাদা সৌরভ গাঙ্গুলী। আর জন্মদিনের দিনই সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে সৌরভ বলেন,সুশান্ত দাঁতে দাঁত চেপে বলিউডের ময়দানে লড়াই করে যেতে পারলেন না। সুশান্তের মৃত্যু দাদা কেও যে কষ্ট দিয়েছে তা দাদার কথাতেই খুব ভালো করে বোঝা যাচ্ছে।সুশান্ত এরকম পরিস্থিতিতে দাদার কাছে পরামর্শ নিতে আসলে দাদা কি করতে এরকম প্রশ্ন করাতে দাদা বলেন, সুশান্তের ঘটনায় আমি হতবাক। এখনো আমার ঘোর কাটেনি।এটা কী করল? কেন করলো?বিজ্ঞানের শুটিং করার সময়ে সুশান্তের সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল।কি চমৎকার ছেলে ছিল ও।কতটা সাকসেস পেয়েছিল ছেলেটা। আমার বারবার মনে শুধু একটা প্রশ্ন ডানা পাকাছে কেন কেন কেন?রবিবার দুপুর থেকে এই খবর পাওয়ার পর আমি আর ঠিক করে পাচ্ছি না কেন।একবারও বাবার কথা ভাবল না? ভাবল না জীবনে আরো কত সময় পড়ে আছে।
এটাতো আর আমাদের স্পোর্ট লাইন নয় যে দুবছরে বিরাট ক্ষতি হয়ে যাবে।এই ইন্ডাস্ট্রিতে তো যে কোন বয়সেই অভিনয়ের সুযোগ পাওয়া যাবে।নেপোটিজম প্রসঙ্গে দাদা বলেছেন আমি এই বিষয় নিয়ে খুব একটা জানি না। তুমি ওপরে উঠতে গেলে অন্যরা তো পথের কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে।বড় প্রযোজনার ছবি থেকে বাদ দিয়েছে তো কি হয়েছে। তুমি নিজের প্রোডাকশন করে ছবি তৈরি করতে পারতে।আমার কাছে সুশান্ত এলে বলতাম, গুলি করছে তো তোমায় গুলিটা খাও আর তারপর ট্রেনিংয়ে যাও। নিজেকে আরও রগড়াও। বড় অ্যাক্টর হও। লড়াই করো। হিট ছবি দাও।তুমি তা একা নও যে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। যুগ যুগ ধরে বহু মানুষ এ রকম সমস্যার সম্মুখীন হয়ে আসছে। কিন্তু ভেঙে পড়লে হবে না উঠে দাঁড়াতে হবে।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই