Covid-19-এর লেবেল লাগিয়ে Coronil ওষুধ বিক্রি করতে পারবে না পতঞ্জলি,নির্দেশ কেন্দ্রের
নজরবন্দি ব্যুরো: করোনা সংক্রমণ সেরে যাবে দাবি করে এবং Covid-19-এর লেবেল লাগিয়ে Coronil ওষুধটি বিক্রি করতে পারবে না যোগগুরু রামদেবের সংস্থা পতঞ্জলি। জানিয়ে দিল কেন্দ্রীয় আয়ুষ মন্ত্রক। একটি সাধারণ ইমিউনিটি বুস্টার হিসেবেই অনুমোদন দেওয়া হয়েছে ওষুধটিকে।কেন্দ্রীয় আয়ুষ মন্ত্রকের তরফে ঝাড়খণ্ডের লাইসেন্সিং অথরিটিকে ই-মেল করে জানানো হয়েছে, 'দিব্য করোনিল ট্যাবলেট ও দিব্য শ্বাসারি ভাতির প্যাকেজ ও লেবেলে পতঞ্জলিকে লিখে দিতে হবে, এই ওষুধে Covid-19 সারে না।করোনিল নামক পতঞ্জলির এই ওষুধকে প্রথমে ইমিউনিটি বুস্টার হিসেবেই লাইসেন্স দিয়েছিল উত্তরাখণ্ডের আয়ুষ বিভাগ।
উত্তরাখণ্ডের ড্রাগ লাইসেন্স আধিকারিক ওয়াই এস রাওয়াতের কথায়, 'আমাদের দফতরের একটি দল পতঞ্জলির ওই ওষুধে করোনা ভাইরাসের প্রতীকী ছবি পেয়েছে। আমরা সংস্থাকে জানিয়েছি, ওই ধরনের গ্রাফিক্সও দাবি করা যাবে না। যদি পতঞ্জলি এই নির্দেশগুলি মানে, তা হলেই আমরা অনুমোদন দেব।' এ দিন করোনিল বিতর্কে পতঞ্জলির সিইও আচার্য বালকৃষ্ণ সংবাদ সংস্থা ANI-কে বলেন,আমরা কখনও বলিনি, করোনিলে করোনা সেরে যায় বা নিয়ন্ত্রণ আসে। আমরা এই ওষুধের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল করেছিলাম। তাতে দেখা গিয়েছিল, করোনা রোগীও সেরে গিয়েছেন। এর মধ্যে কোনও ধোঁয়াশা নেই।গত ২৩ জুন পতঞ্জলি আয়ুর্বেদ করোনিল ট্যাবলেট লঞ্চ করে। সেদিন সংস্থার তরফে যোগগুরু রামদেব ও আচার্য বালকৃষ্ণ দাবি করেন, ২৮০ জন করোনা রোগীর উপরে এই ওষুধের ট্রায়ালে সাফল্য মিলেছে। সকলেই সুস্থ হয়ে উঠেছেন।
এই ওষুধে সাতদিনে করোনা সেরে যায় বলে দাবি করেছিলেন রামদেবও। উত্তরাখণ্ড আয়ুর্বেদ দফতরের লাইসেন্স অফিসার বলেছিলেন যখন পতঞ্জলি ওই ওষুধের জন্য লাইসন্সের আবেদন করেছিল, সেই আবেদনে করোনা ভাইরাসের কোনও উল্লেখ ছিল না। একটি ইমিউনিটি বুস্টার ও সর্দি-কাশির ওষুধ হিসেবেই আমরা লাইসেন্সের অনুমোদন দিয়েছিলাম। কার অনুমতিতে পতঞ্জলি COVID19-এর কিট তৈরি করল?
উত্তরাখণ্ডের ড্রাগ লাইসেন্স আধিকারিক ওয়াই এস রাওয়াতের কথায়, 'আমাদের দফতরের একটি দল পতঞ্জলির ওই ওষুধে করোনা ভাইরাসের প্রতীকী ছবি পেয়েছে। আমরা সংস্থাকে জানিয়েছি, ওই ধরনের গ্রাফিক্সও দাবি করা যাবে না। যদি পতঞ্জলি এই নির্দেশগুলি মানে, তা হলেই আমরা অনুমোদন দেব।' এ দিন করোনিল বিতর্কে পতঞ্জলির সিইও আচার্য বালকৃষ্ণ সংবাদ সংস্থা ANI-কে বলেন,আমরা কখনও বলিনি, করোনিলে করোনা সেরে যায় বা নিয়ন্ত্রণ আসে। আমরা এই ওষুধের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল করেছিলাম। তাতে দেখা গিয়েছিল, করোনা রোগীও সেরে গিয়েছেন। এর মধ্যে কোনও ধোঁয়াশা নেই।গত ২৩ জুন পতঞ্জলি আয়ুর্বেদ করোনিল ট্যাবলেট লঞ্চ করে। সেদিন সংস্থার তরফে যোগগুরু রামদেব ও আচার্য বালকৃষ্ণ দাবি করেন, ২৮০ জন করোনা রোগীর উপরে এই ওষুধের ট্রায়ালে সাফল্য মিলেছে। সকলেই সুস্থ হয়ে উঠেছেন।
এই ওষুধে সাতদিনে করোনা সেরে যায় বলে দাবি করেছিলেন রামদেবও। উত্তরাখণ্ড আয়ুর্বেদ দফতরের লাইসেন্স অফিসার বলেছিলেন যখন পতঞ্জলি ওই ওষুধের জন্য লাইসন্সের আবেদন করেছিল, সেই আবেদনে করোনা ভাইরাসের কোনও উল্লেখ ছিল না। একটি ইমিউনিটি বুস্টার ও সর্দি-কাশির ওষুধ হিসেবেই আমরা লাইসেন্সের অনুমোদন দিয়েছিলাম। কার অনুমতিতে পতঞ্জলি COVID19-এর কিট তৈরি করল?
Loading...
কোন মন্তব্য নেই