২০২১ সালে ভারতে করোনা আক্রান্ত কত হবে জানেন? গবেষণায় উঠে এলো এই তথ্য
নজরবন্দি ব্যুরোঃ কোভিড প্রতিষেধক না থাকলে ভারতে করোনা অতিমারী ব্যাপক ছড়াবে । ২০২১ সালের শুরু নাগাদ ভারতে প্রতিদিন গড়ে ২.৮৭ লক্ষ লোক সংক্রমিত হবেন। বলছেন আমেরিকার এমআইটি, অর্থাত্ ম্যাসাচুসেট্স ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির গবেষকরা। বিখ্যাত এই বিশ্ববিদ্যালয়ের স্লোয়ান স্কুল ম্যানেজমেন্ট-এর তিন গবেষক একাধিক দেশের কোভিড পরিস্থিতির ভিত্তিতে এই অতিমারীর চেহারা তুলে ধরতে চেয়েছেন। অবশ্য, কোভিড অতিমারির ক্ষেত্রে গাণিতিক মডেলের গ্রহণযোগ্যতাকে ইতিমধ্যে বহুজন অগ্রাহ্য করেছেন। গবেষণা মতে, দিনে হওয়া সংক্রমণ হারের ক্ষেত্রে ২০২১-এর শীতকাল পর্যন্ত বিশ্বের শীর্ষে থাকবে ভারত। এবং ভারতের পরই থাকবে আমেরিকা, দক্ষিণ আফ্রিকা, ইরান, ইন্দোনেশিয়া, নাইজেরিয়া, তুর্কি, ফ্রাঞ্চ এবং জার্মানি।
তাঁদের হিসেব অনুযায়ী, প্রতিদিন আমেরিকায় ৯৫ হাজার, দক্ষিণ আফ্রিকায় ২১হাজার, ইরানে ১৭ হাজার এবং ইন্দোনেশিয়ায় ১৩ হাজার ব্যক্তি কোভিড-১৯ পজিটিভ শনাক্ত হবে। গবেষকদের মতে ২০২১ সালের শীত কাল পর্যন্ত বিশ্বে ২৪.৯ কোটি করোনা আক্রান্তের ঘটনা দেখা যাবে এবং ১৮ লক্ষ মানুষ প্রাণ হারাবেন। গবেষণার জন্য তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে ওঁরা দেখেছেন, বাস্তবে করোনা-মৃত্যুর হার সরকারি হিসেবের থেকে অনেক বেশি। এবং সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠীরই সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। এবং গোষ্ঠী প্রতিরোধ, বা হার্ড ইমিউনিটির অপেক্ষায় না থাকাই ভাল, বলছেন ওঁরা। বরং সমস্ত দেশ, প্রত্যেক নাগরিককে সংক্রমণ এড়িয়ে থাকার চেষ্টা করতে হবে, যতদিন না ভ্যাকসিন পাওয়া যাচ্ছে, বা সেটা সুলভ হচ্ছে। নিয়মরক্ষার সাবধানতায় তাই কোনও লাভ নেই। অর্থনীতি সচল করতে লোককে রাস্তায় নামতে দিলে, অর্থনৈতিক বৃদ্ধি যতটা না হবে, তার থেকে অনেক বেশি হবে প্রাণহানি।
তাঁদের হিসেব অনুযায়ী, প্রতিদিন আমেরিকায় ৯৫ হাজার, দক্ষিণ আফ্রিকায় ২১হাজার, ইরানে ১৭ হাজার এবং ইন্দোনেশিয়ায় ১৩ হাজার ব্যক্তি কোভিড-১৯ পজিটিভ শনাক্ত হবে। গবেষকদের মতে ২০২১ সালের শীত কাল পর্যন্ত বিশ্বে ২৪.৯ কোটি করোনা আক্রান্তের ঘটনা দেখা যাবে এবং ১৮ লক্ষ মানুষ প্রাণ হারাবেন। গবেষণার জন্য তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে ওঁরা দেখেছেন, বাস্তবে করোনা-মৃত্যুর হার সরকারি হিসেবের থেকে অনেক বেশি। এবং সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠীরই সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। এবং গোষ্ঠী প্রতিরোধ, বা হার্ড ইমিউনিটির অপেক্ষায় না থাকাই ভাল, বলছেন ওঁরা। বরং সমস্ত দেশ, প্রত্যেক নাগরিককে সংক্রমণ এড়িয়ে থাকার চেষ্টা করতে হবে, যতদিন না ভ্যাকসিন পাওয়া যাচ্ছে, বা সেটা সুলভ হচ্ছে। নিয়মরক্ষার সাবধানতায় তাই কোনও লাভ নেই। অর্থনীতি সচল করতে লোককে রাস্তায় নামতে দিলে, অর্থনৈতিক বৃদ্ধি যতটা না হবে, তার থেকে অনেক বেশি হবে প্রাণহানি।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই