উচ্চ প্রাথমিকের নিয়োগ কবে হবে? কোন কারনে বঞ্চনা? সোশ্যাল যুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীরা।
নজরবন্দি ব্যুরোঃ আপার প্রাইমারি তে নিয়োগের ক্ষেত্রে দীর্ঘদিন ধরে অচলাব্যাবস্থা অব্যাহত, প্রতিদিনই কোন না কোন আন্দোলনের খবর প্রকাশ্যে আসে। কিন্তু একটি মামলায় ভিডিও কনফারেন্সিং এ মামলাকারিদের পক্ষে নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। ইচ্ছামত টেটের নাম্বার বাড়িয়ে দেওয়া, রেসিও না মানা প্রভৃতি অভিযোগে জেরবার আপার প্রাইমারি নিয়োগ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ মামলার ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে শুনানি হল আজ কলকাতা হাইকোর্টে। মামলাকারি ভানু রায় বনাম রাজ্য সরকারের এই মামলায় মামলাকারিদের পক্ষের আইনজীবী ছিলেন ফিরদৌস সামিম এবং গোপা বিশ্বাস।
ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে মামলার বিষয় শুনে মহামান্য বিচারপতি বিবেক চৌধুরী স্থগিতাদেশ দিয়েছেন উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগের ক্ষেত্রে এবং মাননীয় প্রধান বিচারপতির কাছে মামলাটিকে পেশ করেছেন একটি বেঞ্চ গঠনের আবেদন করে। প্রসঙ্গত, পিটিশনার দের উকিল wp৯৫৯৭w/২০১৯ এর অর্ডার কপি উল্লেখ করেন এবং বলেন wp৫৫২৫/w এর বিষয়বস্তু একই রকমের। Wp৫৫২৫w/২০২০ একটি ইনস্ট্যান্ট পিটিশন। বিচারপতি বলেন, পিটিশনারদের নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে ১৫ দিনের মধ্যে উত্তদাতাদের কাছে রিট পিটিশনের কপি রেজিস্টার্ড পোস্টের মাধ্যমে পাঠানোর জন্য এবং তারপর ৭ দিনের মধ্যে এভিডেভিট ফাইল করতে বলা হচ্ছে। কোর্টের অনুমতি ছাড়া কমিশন কাউন্সেলিং করাতে পারবে না। যেহেতু ৯৫৯৭ এখনও অমীমাংসিত তাই এই ইনস্ট্যান্ট মামলা wp৫৫২৫w/২০২০ কে প্রধান বিচারপতির কাছে রাখা হবে যাতে করে এই মামলাটি নির্ধারিত বেঞ্চ পায়।
অন্যদিকে, আপারের হাজারো চাকুরিপ্রার্থী ক্ষোভে ফুঁসছেন এই স্টে অর্ডারে। তাঁদের মতে, "অর্ডার এ যেহেতু Concerned কথা টা উল্লেখ আছে তাই একই বেঞ্চে যাবে বলেই মনে হয়। কিন্তু একই বিষয়ে যদি ভিডিও কনফারেন্স হয় আসল মামলা টি হয় না কেনো?"
পাশাপাশি এদিন আপার প্রাইমারীর কয়েক হাজার চাকুরিপ্রার্থী দ্রুত মামলার সমাধানের জন্য টুইটার এ অনুরোধ করলো রাজ্যের সর্বস্তরে! টুইটারে মুখ্যমন্ত্রী শিক্ষামন্ত্রী কলকাতার মেয়র ও আইনমন্ত্রী কে অনুরোধ করা হয়। এছাড়া বিরোধী দলের নেতা সুজন চক্রবর্তী, অধীর চৌধুরী, সূর্যকান্ত মিশ্র, দিলীপ ঘোষ কেও ট্যাগ করা হয়েছে ট্যুইটে। বিরোধী নেতাদের অনুরোধ করা হয়েছে সর্বদলীয় বৈঠকে যেন তাঁদের বঞ্চনার কথা তুলে ধরা হয়। অন্যদিকে আপারের চাকরি প্রার্থীরা তাঁদের বঞ্চনার কথা জানিয়ে রাজ্যের প্রত্যেক বিধায়কের কাছে পোউছে দিচ্ছেন হতাশার চিঠি! এদিনও দিনহাটার বিধায়ক উদয়ন গুহর কাছে তাঁদের আর্জি জানিয়ে আসেন উচ্চ প্রাথমিকের হবু শিক্ষকরা।
ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে মামলার বিষয় শুনে মহামান্য বিচারপতি বিবেক চৌধুরী স্থগিতাদেশ দিয়েছেন উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগের ক্ষেত্রে এবং মাননীয় প্রধান বিচারপতির কাছে মামলাটিকে পেশ করেছেন একটি বেঞ্চ গঠনের আবেদন করে। প্রসঙ্গত, পিটিশনার দের উকিল wp৯৫৯৭w/২০১৯ এর অর্ডার কপি উল্লেখ করেন এবং বলেন wp৫৫২৫/w এর বিষয়বস্তু একই রকমের। Wp৫৫২৫w/২০২০ একটি ইনস্ট্যান্ট পিটিশন। বিচারপতি বলেন, পিটিশনারদের নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে ১৫ দিনের মধ্যে উত্তদাতাদের কাছে রিট পিটিশনের কপি রেজিস্টার্ড পোস্টের মাধ্যমে পাঠানোর জন্য এবং তারপর ৭ দিনের মধ্যে এভিডেভিট ফাইল করতে বলা হচ্ছে। কোর্টের অনুমতি ছাড়া কমিশন কাউন্সেলিং করাতে পারবে না। যেহেতু ৯৫৯৭ এখনও অমীমাংসিত তাই এই ইনস্ট্যান্ট মামলা wp৫৫২৫w/২০২০ কে প্রধান বিচারপতির কাছে রাখা হবে যাতে করে এই মামলাটি নির্ধারিত বেঞ্চ পায়।
অন্যদিকে, আপারের হাজারো চাকুরিপ্রার্থী ক্ষোভে ফুঁসছেন এই স্টে অর্ডারে। তাঁদের মতে, "অর্ডার এ যেহেতু Concerned কথা টা উল্লেখ আছে তাই একই বেঞ্চে যাবে বলেই মনে হয়। কিন্তু একই বিষয়ে যদি ভিডিও কনফারেন্স হয় আসল মামলা টি হয় না কেনো?"
পাশাপাশি এদিন আপার প্রাইমারীর কয়েক হাজার চাকুরিপ্রার্থী দ্রুত মামলার সমাধানের জন্য টুইটার এ অনুরোধ করলো রাজ্যের সর্বস্তরে! টুইটারে মুখ্যমন্ত্রী শিক্ষামন্ত্রী কলকাতার মেয়র ও আইনমন্ত্রী কে অনুরোধ করা হয়। এছাড়া বিরোধী দলের নেতা সুজন চক্রবর্তী, অধীর চৌধুরী, সূর্যকান্ত মিশ্র, দিলীপ ঘোষ কেও ট্যাগ করা হয়েছে ট্যুইটে। বিরোধী নেতাদের অনুরোধ করা হয়েছে সর্বদলীয় বৈঠকে যেন তাঁদের বঞ্চনার কথা তুলে ধরা হয়। অন্যদিকে আপারের চাকরি প্রার্থীরা তাঁদের বঞ্চনার কথা জানিয়ে রাজ্যের প্রত্যেক বিধায়কের কাছে পোউছে দিচ্ছেন হতাশার চিঠি! এদিনও দিনহাটার বিধায়ক উদয়ন গুহর কাছে তাঁদের আর্জি জানিয়ে আসেন উচ্চ প্রাথমিকের হবু শিক্ষকরা।
কোন মন্তব্য নেই