চিনা পণ্য বয়কট সম্ভব? ১৭ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির সম্ভাবনা
নজরবন্দি ব্যুরো: লাদাখ ইস্যুতে উত্তেজনা ছড়িয়েছে গোটা দেশে। চিনের বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে ভারতীয়রা। কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী পর্যন্ত ডাক উঠেছে চিনা পণ্য বয়কটের। সমস্ত চিনা পণ্য বয়কট করলে বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতি হতে পারে ভারতের। করোনার কারণে চলছে লকডাউন। এর ফলে এমনিতেই ভারতীয় অর্থনীতি ক্রমশ খারাপের দিকে এগিয়ে চলেছে।
এর পাশাপাশি চিনা পণ্য বয়কট করলে অর্থনীতিতে আসতে পারে আরও বড় ধাক্কা। এমনটাই মনে করছে বিশেষজ্ঞরা। সামান্য খুচরো ব্যবসায়ীদেরই প্রায় ১৭ বিলিয়ন ডলারের লোকসান হতে পারে বলে মনে করছে অর্থনীতিবিদদের অনেকেই।
ভারত-চিন উত্তেজনার মধ্যে দফায় দফায় ভারতের বিভিন্ন স্থানে চিনের বিরুদ্ধে ক্ষোভপ্রকাশ করতে দেখা যায় দেশবাসীকে। কোথাও রাস্তায় চিনা প্রেসিডেন্টের কুশপুতুল দাহ, কোথাও তার ছবিতে আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া, কোথাও বা দোকান থেকে সমস্ত চিনা পণ্য বয়কটের ডাক দিচ্ছে বিক্ষোভকারীরা।
প্রায় এক দশকের বেশি সময় ধরে ভারতীয়দের দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত রকমারি চিনা সামগ্রী। বৈদ্যুতিন আলো থেকে শুরু করে মোবাইল ফোন প্রায় সবেতেই ব্যবহার করা হয় চিনা সংস্থা নির্মিত দ্রব্য। সেই সমস্ত পণ্য রাতারাতি বয়কট করে দিলে বড় রকমের ক্ষতির মুখে পড়তে হবে ভারতকে। আর সেই ক্ষতির পরিমাণ সামলানো করোনা বিধ্বস্ত ভারতের পক্ষে বেশ কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।
এক ধাক্কায় ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়াবে প্রায় ১৭ বিলিয় ডলারের সমান। গোটা বছরে ভারতে প্রায় ৭৪ বিলিয়ন ডলারের চিনা পণ্য আমদানি করা হয়। এবার চিন থেকে আসা সেই পণ্যগুলোর বিক্রি নিষিদ্ধ করার জন্য ই-কমার্স সংস্থাগুলিকে নির্দেশ দেওয়ার বিষয়ে কেন্দ্রের কাছে দরবার করলেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা।
এক বছরে চিন থেকে আমদানি করা জিনিসের মধ্যে খুচরো ব্যবসায়ীরা বিক্রি করেন প্রায় ১৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের মূল্যের পণ্য। তার মধ্যে বেশিরভাগই খেলনা ও বৈদ্যুতিন এবং ইলেকট্রনিক দ্রব্য এবং নানা রকমের প্রসাধনী। কিন্তু প্রশ্ন ভারত সরকার কি চিনা পণ্য বয়কট করে এতো মোটা অঙ্কের ক্ষতির সামনে দাঁড়াতে চাইবে? উত্তর জানা যাবে আর কয়েক দিনের মধ্যে।
এর পাশাপাশি চিনা পণ্য বয়কট করলে অর্থনীতিতে আসতে পারে আরও বড় ধাক্কা। এমনটাই মনে করছে বিশেষজ্ঞরা। সামান্য খুচরো ব্যবসায়ীদেরই প্রায় ১৭ বিলিয়ন ডলারের লোকসান হতে পারে বলে মনে করছে অর্থনীতিবিদদের অনেকেই।
ভারত-চিন উত্তেজনার মধ্যে দফায় দফায় ভারতের বিভিন্ন স্থানে চিনের বিরুদ্ধে ক্ষোভপ্রকাশ করতে দেখা যায় দেশবাসীকে। কোথাও রাস্তায় চিনা প্রেসিডেন্টের কুশপুতুল দাহ, কোথাও তার ছবিতে আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া, কোথাও বা দোকান থেকে সমস্ত চিনা পণ্য বয়কটের ডাক দিচ্ছে বিক্ষোভকারীরা।
প্রায় এক দশকের বেশি সময় ধরে ভারতীয়দের দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত রকমারি চিনা সামগ্রী। বৈদ্যুতিন আলো থেকে শুরু করে মোবাইল ফোন প্রায় সবেতেই ব্যবহার করা হয় চিনা সংস্থা নির্মিত দ্রব্য। সেই সমস্ত পণ্য রাতারাতি বয়কট করে দিলে বড় রকমের ক্ষতির মুখে পড়তে হবে ভারতকে। আর সেই ক্ষতির পরিমাণ সামলানো করোনা বিধ্বস্ত ভারতের পক্ষে বেশ কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।
এক ধাক্কায় ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়াবে প্রায় ১৭ বিলিয় ডলারের সমান। গোটা বছরে ভারতে প্রায় ৭৪ বিলিয়ন ডলারের চিনা পণ্য আমদানি করা হয়। এবার চিন থেকে আসা সেই পণ্যগুলোর বিক্রি নিষিদ্ধ করার জন্য ই-কমার্স সংস্থাগুলিকে নির্দেশ দেওয়ার বিষয়ে কেন্দ্রের কাছে দরবার করলেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা।
এক বছরে চিন থেকে আমদানি করা জিনিসের মধ্যে খুচরো ব্যবসায়ীরা বিক্রি করেন প্রায় ১৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের মূল্যের পণ্য। তার মধ্যে বেশিরভাগই খেলনা ও বৈদ্যুতিন এবং ইলেকট্রনিক দ্রব্য এবং নানা রকমের প্রসাধনী। কিন্তু প্রশ্ন ভারত সরকার কি চিনা পণ্য বয়কট করে এতো মোটা অঙ্কের ক্ষতির সামনে দাঁড়াতে চাইবে? উত্তর জানা যাবে আর কয়েক দিনের মধ্যে।
কোন মন্তব্য নেই