সাত বছরের উপেক্ষার অবসান এবার? উচ্চ প্রাথমিকে অভূতপূর্ব আন্দোলন হবু শিক্ষকদের!
নজরবন্দি ব্যুরোঃ সাত বছরের নিয়োগ বঞ্চনার প্রতিবাদ, মেধা তালিকায় একাধিক অসঙ্গতির অভিযোগে বাড়িতে থেকেই পোস্টার, দেওয়াল লিখন এবং লাইভ ভিডিও কর্মসূচী, শেষে গাছ লাগানো এবং স্কুল সার্ভিস কমিশনে গেজেট গণ ইমেলের পর আবারও নিজেদের দাবি আদায়ে নতুন ধরনের আন্দোলনে নামলেন আপার প্রাইমারীর বঞ্চিত চাকুরিপ্রার্থীরা। নিয়োগ প্রার্থীদের স্বাক্ষর সম্বলিত চিঠিতে স্কুল সার্ভিস কমিশনের যাবতীয় অসঙ্গতি লিপিবদ্ধ করে অসঙ্গতিগুলি দূর করে মামলার জটে আটকে থাকা নিয়োগ প্রক্রিয়া দ্রুত শুরু করার জন্য রাজ্যের প্রত্যেক বিধায়ক এবং সাংসদের কাছে পৌঁছে যাচ্ছেন উচ্চপ্রাথমিকের হবু শিক্ষকরা।
পশ্চিমবঙ্গ আপার প্রাইমারী চাকরিপ্রার্থী মঞ্চ সিদ্ধান্ত নিয়েছে আগামী ১ মাস ধরে রাজ্যের সমস্ত বিধায়ক এবং সাংসদের কাছেই তাঁদের করুন অবস্থার কথা তুলে ধরা হবে। ইতিমধ্যেই, রাজ্যের একাধিক বিধায়কের কাছে পৌঁছে গিয়েছেন তাঁরা। যেমন তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ তথা দাপুটে নেত্রী মৌসম বেনজির নুর, রাজ্যের মন্ত্রী বাচ্চু হাঁসদা, দিনহাটার বিধায়ক উদয়ন গুহ, নজরবন্দির ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন
তুফানগঞ্জের বিধায়ক ফজল করিম, জঙ্গিপুর লোকসভার সাংসদ খালিলুর রহমান, ইটাহারের বিধায়ক অমল আচার্য্য। মঞ্চের দাবি, দীর্ঘ ছয় বছরের আন্দোলন ও আইনি প্রক্রিয়ার পর কমিশন ৪ঠা অক্টোবর ২০১৯ যে মেরিট লিস্ট প্রকাশ করেছে তাতেও বিস্তর অসঙ্গতি রয়েছে। প্রায় বারো হাজার চাকরি প্রার্থী কমিশনে এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ জানান।
পাশাপাশি অনেকেই আদালতের দ্বারস্থ হন। মঞ্চের অভিযোগ মেধাতালিকায় ইন্টারভিউ দেওয়া সকল প্রার্থীর নাম নেই। টেট ও অ্যাকাডেমিক স্কোরেও রয়েছে বিস্তর অসঙ্গতি। ইন্টারভিউতে ডাকার ক্ষেত্রে শূন্যপদ ও প্রার্থীর ১ : ১.৪ রেশিও মানা হয়নি।
নিয়োগ বিধিতে ইন্টারভিউ তালিকা প্রকাশের আগে পর্যন্ত শূণ্যপদ আপডেটের কথা থাকলেও সাত বছরের শুণ্যপদ তেমন বাড়েনি বরং কোনো কোনো ক্ষেত্রে তা কমে গেছে। এমনকি নব স্হাপিত বিদ্যালয় গুলির অনুমোদিত ৫১০৮ টি শূন্যপদও ফাইনাল ভেকেন্সিতে যুক্ত হয়নি।
অন্যদিকে ২ দিন আগে সর্বদলীয় বৈঠকের সময় সিপিআইএম বিধায়ক সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীকে বলেন আপারপ্রাইমারি তে জুয়েল ছেলেমেয়েরা ৭ বছর ধরে অপেক্ষা করছে, তাঁদের আর কতদিন অপেক্ষা করাবেন? বৈঠকে উপস্থিত রাজ্যের এক মন্ত্রী সুজন চক্রবর্তীর কথার মাঝে কথা বলে এলে মুখ্যমন্ত্রীর সামনেই তাঁকে ধমে দেন সুজন বাবু। তিনি সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীকে বলে আমি আপনার সাথে কথা বলতে এসেছি, অন্যদের মাঝে ফোড়ন কাটতে বারন করুন। তিনি আপার সহ, গ্রুপ ডি নিয়োগের ব্যাপারেও দাবি জানান মুখ্যমন্ত্রীর কাছে।
পশ্চিমবঙ্গ আপার প্রাইমারী চাকরিপ্রার্থী মঞ্চ সিদ্ধান্ত নিয়েছে আগামী ১ মাস ধরে রাজ্যের সমস্ত বিধায়ক এবং সাংসদের কাছেই তাঁদের করুন অবস্থার কথা তুলে ধরা হবে। ইতিমধ্যেই, রাজ্যের একাধিক বিধায়কের কাছে পৌঁছে গিয়েছেন তাঁরা। যেমন তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ তথা দাপুটে নেত্রী মৌসম বেনজির নুর, রাজ্যের মন্ত্রী বাচ্চু হাঁসদা, দিনহাটার বিধায়ক উদয়ন গুহ, নজরবন্দির ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন
তুফানগঞ্জের বিধায়ক ফজল করিম, জঙ্গিপুর লোকসভার সাংসদ খালিলুর রহমান, ইটাহারের বিধায়ক অমল আচার্য্য। মঞ্চের দাবি, দীর্ঘ ছয় বছরের আন্দোলন ও আইনি প্রক্রিয়ার পর কমিশন ৪ঠা অক্টোবর ২০১৯ যে মেরিট লিস্ট প্রকাশ করেছে তাতেও বিস্তর অসঙ্গতি রয়েছে। প্রায় বারো হাজার চাকরি প্রার্থী কমিশনে এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ জানান।
অন্যদিকে ২ দিন আগে সর্বদলীয় বৈঠকের সময় সিপিআইএম বিধায়ক সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীকে বলেন আপারপ্রাইমারি তে জুয়েল ছেলেমেয়েরা ৭ বছর ধরে অপেক্ষা করছে, তাঁদের আর কতদিন অপেক্ষা করাবেন? বৈঠকে উপস্থিত রাজ্যের এক মন্ত্রী সুজন চক্রবর্তীর কথার মাঝে কথা বলে এলে মুখ্যমন্ত্রীর সামনেই তাঁকে ধমে দেন সুজন বাবু। তিনি সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীকে বলে আমি আপনার সাথে কথা বলতে এসেছি, অন্যদের মাঝে ফোড়ন কাটতে বারন করুন। তিনি আপার সহ, গ্রুপ ডি নিয়োগের ব্যাপারেও দাবি জানান মুখ্যমন্ত্রীর কাছে।

No comments