প্রতারণা, খুনের ষড়যন্ত্র; রামদেবের বিরুদ্ধে FIR! মামলা একাধিক ধারায়। #BreakingNews
নজরবন্দি ব্যুরোঃ রামদেবের দাবি তাঁর সংস্থা পতঞ্জলি আবিষ্কার করে ফেলেছে করোনার ওষুধ! রামদেবের সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও CEO আচার্য বালকৃষ্ণ কদিন আগে দাবি করেছিলেন, "করোনাভাইরাস সংক্রমণ ছড়ানোর পরই আমরা একদল বিজ্ঞানীকে নিয়োগ করেছিলাম। ভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করার উপাদান খুঁজে বের করা হয়। এরপর পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করা হয় করোনা পজিটিভ রোগীদের উপর। আমরা ১০০% সফল।" তিনি আরও বলেন, তাঁদের ওষুধে ৫-১৪ দিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছেন করোনা রোগীরা!
পাশাপাশি, রামদেব সেই ওষুধ সামনে এনে বলেন, "করোনিল ও শ্বাসারি নামের ওষুধটি দেশের ২৮০ জন করোনা রোগীর মধ্যে প্রয়োগ করে দেখা হয়েছে। ৫৪৫ টাকা দামের ওই ওষুধ এক সপ্তাহের মধ্যেই সারা দেশে পাওয়া যাবে।" কিন্তু রামদেবের ব্যাবসায় বাদ সেধেছে সমালোচকরা; কেন্দ্র প্রাথমিক ভাবে চুপচাপ থাকলেও সমালোচনার মুখে পড়ে ব্যাবস্থা গ্রহন করেছে। কেন্দ্রের আয়ুষ মন্ত্রকের তরফে পতঞ্জলির কাছে ওষুধ ও তার কম্পোজিশন নিয়ে সমস্ত তথ্য চেয়ে পাঠানো হয়েছে। জানানো হয়েছে, সরকারি পরীক্ষা ছাড়া এভাবে ওষুধের বিজ্ঞাপন ড্রাগস ও ম্যাজিক রেমেডিস অ্যাক্ট, ১৯৫৪-এর আওতায় পড়বে। সরকারি পরীক্ষার আগে এ বিষয়ে সমস্ত বিজ্ঞাপন বন্ধ রাখতে হবে পতঞ্জলিকে।
অন্যদিকে, আজ রামদেব, পতঞ্জলির CEO আচার্য বালকৃষ্ণ সহ ৫ জনের বিরুদ্ধে এফআইআর করা হয়েছে রাজস্থানের জয়পুরে, শুনানি হবে ৩০শে জুন বিহার হাইকোর্টে। জয়পুরে তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর করেছেন বলরাম জাখরে। ৪২০ ধারায় মামলা। অন্যদিকে রামদেবের বিরুদ্ধে ক্রিমিন্যাল অফেন্সে মামলা করেছেন চন্ডিগড়ের National Consumer Welfare Council এর সাধারন সম্পাদক বিক্রমজিত সিং। এখানে রামদেব ও তাঁর সংস্থার বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ২৭৫, ২৭৬, ৪৬৮ এবং খুনের চক্রান্ত অর্থাৎ ৩০৭ ধারায় মামলা করা হয়েছে। এই মামলার শুনানি হবে চণ্ডীগড় হাইকোর্টে।
পাশাপাশি, রামদেব সেই ওষুধ সামনে এনে বলেন, "করোনিল ও শ্বাসারি নামের ওষুধটি দেশের ২৮০ জন করোনা রোগীর মধ্যে প্রয়োগ করে দেখা হয়েছে। ৫৪৫ টাকা দামের ওই ওষুধ এক সপ্তাহের মধ্যেই সারা দেশে পাওয়া যাবে।" কিন্তু রামদেবের ব্যাবসায় বাদ সেধেছে সমালোচকরা; কেন্দ্র প্রাথমিক ভাবে চুপচাপ থাকলেও সমালোচনার মুখে পড়ে ব্যাবস্থা গ্রহন করেছে। কেন্দ্রের আয়ুষ মন্ত্রকের তরফে পতঞ্জলির কাছে ওষুধ ও তার কম্পোজিশন নিয়ে সমস্ত তথ্য চেয়ে পাঠানো হয়েছে। জানানো হয়েছে, সরকারি পরীক্ষা ছাড়া এভাবে ওষুধের বিজ্ঞাপন ড্রাগস ও ম্যাজিক রেমেডিস অ্যাক্ট, ১৯৫৪-এর আওতায় পড়বে। সরকারি পরীক্ষার আগে এ বিষয়ে সমস্ত বিজ্ঞাপন বন্ধ রাখতে হবে পতঞ্জলিকে।

No comments