কথা রাখবেন মুখ্যমন্ত্রী? এসএসসি নবম-দশমের কাউন্সেলিং কবে?
নজরবন্দি ব্যুরোঃ এসএসসি নবম দশমের ৭ তম কাউন্সিলিং হয়েছে ডিসেম্বর মাসে, তখনও প্রায় ৩০০ শূন্যপদ বর্তমান ছিল।কিন্তু ৭ মাস ধরে ৮ ম কাউন্সিলিং করার ব্যাপারে স্কুল সার্ভিস কমিশন টালবাহানা করছে বলে অভিযোগ চাকরি প্রার্থীদের। তাঁদের গুরুতর অভিযোগ, ৩০০ শূণ্যপদ থাকা সত্ত্বেও চলতি বছরের ফ্রেব্রয়ারি মাসে স্কুল সার্ভিস কমিশনের ওয়েব সাইট থেকে নবম দশম মেরিট লিস্ট তুলে নিয়েছে কমিশন। অথচ প্রত্যেক D.i office থেকে নন জয়েনিং শূন্যপদের তালিকা চেয়ে পাঠিয়েছিল বিকাশ ভবন। চাকরীপ্রার্থীরা নিজেরা প্রত্যেক জেলার D i অফিসে গিয়ে সেই তালিকা পাঠানোর জন্য তাগাদা দিতে থাকেন।দেখা যায় বিভিন্ন বিষয়ে ফাঁকা ভ্যাকান্সি সংখ্যা প্রায় ৩০০
অন্যদিকে প্যানেলে এখনো প্রতি বিষয়ে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ওয়েটিং হিসাবে প্রায় দু হাজার চাকরিপ্রার্থী রয়েছে।উপযুক্ত চাকুরিপ্রার্থীরা লকডাউনের আগে প্রায় প্রতিদিনই বিকাশ ভবন বা আচার্য সদনে গিয়েছেন, তাঁদের অভিযোগ ৮ ম কাউন্সেলিং করার ব্যাপারে কাজ চলছে বলে বার বার কমিশন এড়িয়ে গেছে তাঁদের। অন্যদিকে চাকুরি প্রার্থীরা ডেপুটেশন এর অনুমতি চাইতে গেলে বইমেলার অজুহাতে বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেট তা দেয়নি। হবু শিক্ষকরা জানিয়েছেন, গত বছর লোকসভা ভোটের আগে অনশন মঞ্চে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন প্রয়োজনে আইন পরিবর্তন করে সিট বাড়িয়ে বেশিরভাগকে নেওয়া হবে। যদিও এখন পর্যন্ত সেই রকম কোন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি সরকারের তরফে। এখন চাকুরিপ্রার্থীদের দাবি, আইন পরিবতন না করেও ফাঁকা আসন রয়েছে তাতে ন্যায্য ভাবে নিয়োগ করলেও বহু বেকার চাকরি পাবে। লক ডাউনের পর সেই আশায় দিন গুনছে মেধা তালিকায় থাকা পরিক্ষার্থীরা।
অন্যদিকে প্যানেলে এখনো প্রতি বিষয়ে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ওয়েটিং হিসাবে প্রায় দু হাজার চাকরিপ্রার্থী রয়েছে।উপযুক্ত চাকুরিপ্রার্থীরা লকডাউনের আগে প্রায় প্রতিদিনই বিকাশ ভবন বা আচার্য সদনে গিয়েছেন, তাঁদের অভিযোগ ৮ ম কাউন্সেলিং করার ব্যাপারে কাজ চলছে বলে বার বার কমিশন এড়িয়ে গেছে তাঁদের। অন্যদিকে চাকুরি প্রার্থীরা ডেপুটেশন এর অনুমতি চাইতে গেলে বইমেলার অজুহাতে বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেট তা দেয়নি। হবু শিক্ষকরা জানিয়েছেন, গত বছর লোকসভা ভোটের আগে অনশন মঞ্চে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন প্রয়োজনে আইন পরিবর্তন করে সিট বাড়িয়ে বেশিরভাগকে নেওয়া হবে। যদিও এখন পর্যন্ত সেই রকম কোন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি সরকারের তরফে। এখন চাকুরিপ্রার্থীদের দাবি, আইন পরিবতন না করেও ফাঁকা আসন রয়েছে তাতে ন্যায্য ভাবে নিয়োগ করলেও বহু বেকার চাকরি পাবে। লক ডাউনের পর সেই আশায় দিন গুনছে মেধা তালিকায় থাকা পরিক্ষার্থীরা।
কোন মন্তব্য নেই