মেদিনিপুরের কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে ঢুকে বিষধর সাপ কামড়ে দিল এক ঘুমন্ত ব্যক্তিকে! চরম আতঙ্ক।
নজরবন্দি ব্যুরোঃ রাজ্যের বিভিন্ন স্কুলে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার নিয়ে একাধিক অভিযোগ আগেই ছিল। পর্যাপ্ত ব্যাবস্থা নেই, খাওয়ার নেই, রক্ষনাবেক্ষন নেই ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্রু এবার যে ঘটনা ঘটনা ঘটল তাতে হাঢ়িম হয়ে যেতে পারে আপনারও। ঘটনাস্থল পশ্চিম মেদিনিপুরের দাসপুর। এই দাসপুরে বিভিন্ন স্কুলে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার গড়ে তোলা হয়েছে। নামে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার হলেও ব্যাবস্থা নেই প্রায় কিছুরই। এমনই একটি কোয়ারেন্তাইন সেন্টারে মশারির ভেতর ঘুমাচ্ছিলেন এক জন করোনা সন্দেহভাজন।
নাম বিশ্বজিৎ খাঁড়া। ভোর চারটে নাগাত হটাৎ অসহ্য যন্ত্রনায় মাথা ঘুরে যায়! দেখা যায় তাঁকে ছোবল মেরেছে একটি বিষধর সাপ। তড়িঘড়ি সেই সাপকে অন্য যারা কোয়ারেন্টাইনে ছিলেন তাঁরা পিটিয়ে মেরে ফেলে। কিন্তু বিশ্বজিতের কি হবে? কোন স্বাস্থ কর্মীও নেই সেই সময়। কয়ারেন্টাইনে থাকা ব্যাক্তিদের চিৎকার চেঁচামেচি শুনে ছুটে আসেন গ্রামের বাসিন্দারা। তারাই কোনমতে বিশ্বজিত কে স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যান নিজেদের চেষ্টায়। অভিযোগ অনেক চেষতা করেও কোন অ্যাম্বুলেন্স পাওয়া যায়নি। দাসপুর প্রাথমিক স্বাস্থকেন্দ্রে ক্রমেই অবস্থার অবনতি হতে থাকে বিশ্বজিতের। তখন তাঁকে পাঠিয়ে দেওয়া হয় ঘাটাল সুপার স্পেসালিটি হাসপাতালে। উল্লেখ্য ওই কোয়ারেন্তাইন সেন্টারে রয়েছেন ৮ জন। তাঁরা সবাই ভিনরাজ্য থেকে ফিরেছেন। বিশ্বজিত ফিরেছেন মুম্বাই থেকে, সেখানে তিনি সোনার কাজ করতেন।
নাম বিশ্বজিৎ খাঁড়া। ভোর চারটে নাগাত হটাৎ অসহ্য যন্ত্রনায় মাথা ঘুরে যায়! দেখা যায় তাঁকে ছোবল মেরেছে একটি বিষধর সাপ। তড়িঘড়ি সেই সাপকে অন্য যারা কোয়ারেন্টাইনে ছিলেন তাঁরা পিটিয়ে মেরে ফেলে। কিন্তু বিশ্বজিতের কি হবে? কোন স্বাস্থ কর্মীও নেই সেই সময়। কয়ারেন্টাইনে থাকা ব্যাক্তিদের চিৎকার চেঁচামেচি শুনে ছুটে আসেন গ্রামের বাসিন্দারা। তারাই কোনমতে বিশ্বজিত কে স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যান নিজেদের চেষ্টায়। অভিযোগ অনেক চেষতা করেও কোন অ্যাম্বুলেন্স পাওয়া যায়নি। দাসপুর প্রাথমিক স্বাস্থকেন্দ্রে ক্রমেই অবস্থার অবনতি হতে থাকে বিশ্বজিতের। তখন তাঁকে পাঠিয়ে দেওয়া হয় ঘাটাল সুপার স্পেসালিটি হাসপাতালে। উল্লেখ্য ওই কোয়ারেন্তাইন সেন্টারে রয়েছেন ৮ জন। তাঁরা সবাই ভিনরাজ্য থেকে ফিরেছেন। বিশ্বজিত ফিরেছেন মুম্বাই থেকে, সেখানে তিনি সোনার কাজ করতেন।
কোন মন্তব্য নেই