ভারতীয় সেনার হাতে এল অসীম ক্ষমতা সম্পন্ন কে-৯ বজ্র ট্যাঙ্ক! জানুন বিশদে
নজরবন্দি ব্যুরোঃ চিনের সাথে সীমান্ত সমস্যার আবহেই ভারতীয় সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভূক্ত করা হল অসীম ক্ষমতা সম্পন্ন কে-৯ বজ্র ট্যাঙ্ক। এই ট্যাঙ্কের ক্ষমতার কথা জানলে চমকে উঠেবন আপনিও। চিনের সাথে সীমান্ত সমস্যার মাঝে এই রকম মারনাস্ত্র হাতে পেয়ে ভারতীয় সেনার মনোবল বেড়েছে অনেকাংশে। এই ট্যাঙ্ক লাদাখের জন্যে সর্বতোভাবে উপযুক্ত।
সময় টা ২০১৭ সাল, কোরিয়ার মারন ট্যাঙ্ক থান্ডার ৯ এর ধাঁচে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার বিনিময়ে ১০০ ট্যাঙ্ক তৈরির বরাত পেয়েছিল গুজরাতের এল অ্যান্ড টি অর্থাৎ লারসন এন্ড টুবরো।
এরপর ৩ বছর ধরে দক্ষিণ কোরিয়ার হানওয়া টেক উইন সংস্থার সঙ্গে যৌথ ভাবে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ব্র্যান্ডের অধীনে ৫০ শতাংশ দেশীয় প্রযুক্তি ব্যাবহার করে তৈরি হয় এই ট্যাঙ্ক।
১০০টি ট্যাঙ্ক এর মধ্যে মধ্যে ১০টি দক্ষিণ কোরিয়া থেকে আনা হয়েছে এবং বাকি ৯০টি দেশেই তৈরি। কে-৯ বজ্র ট্যাঙ্কের ওজন ৪৭ টন, উচ্চতা ৯ ফুট এবং দৈর্ঘ্য ৪০ ফুট। যেকোন প্রতিকূল আবহাওয়ায় যুদ্ধকরার ক্ষমতা রয়েছে এই ট্যাঙ্কের। পাশাপাশি জঙ্গল, মরুভূমি এবং বরফে ঢাকা অঞ্চলেও সমান তালে কাজ করতে সক্ষম এই ট্যাঙ্ক।
এই বিশেষ ট্যাঙ্কের বৈশিষ্ট
কে-৯ বজ্র বিশ্বের সবচেয়ে ঘাতক ট্যাঙ্কগুলির মধ্যে একটি, এই ট্যাঙ্ককে ‘সেলফ প্রপেলড হোভারক্রাফ্ট গান’ও বলা হয়। ১৫৫ মিলিমিটার/৫২ ট্র্যাকড সেলফ প্রপেলড কে-৯ বজ্র শক্রুকে খুঁজে খুঁজে নিকেশ করতে সক্ষম। এই ট্যাঙ্ক বোফর্স কামানের থেকে কয়েক গুন শক্তিশালী। বফর্স থেকে গোলা ছুড়তে যে সময় লাগে, এই ট্যাঙ্কে সেই সময় লাগে না। কে-৯ বজ্র একটি স্বয়ংক্রিয় প্রযুক্তিতে তৈরি ট্যাঙ্ক। এই ট্যাঙ্ক থেকে এক কিলোমিটার দূরে থাকা শত্রুপক্ষেরওপর হামলা চালানো যেতে পারে তবে সর্বোচ্চ ৩৮ কিলোমিটার দূরের লক্ষ বস্তুকে নিখুঁত আঘাত হানতে সক্ষম এই বজ্র কে-৯। এই ট্যাঙ্ক থেকে ৩০ সেকেন্ডে ৩ রাউন্ড বার্স্ট ফায়ারিং, ৩ মিনিটে ১৫ রাউন্ড ইনটেন্স ফায়ারিং এবং ৬০ মিনিটে ৬০ রাউন্ড সাসটেনড ফায়ারিং করা যায়।
সময় টা ২০১৭ সাল, কোরিয়ার মারন ট্যাঙ্ক থান্ডার ৯ এর ধাঁচে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার বিনিময়ে ১০০ ট্যাঙ্ক তৈরির বরাত পেয়েছিল গুজরাতের এল অ্যান্ড টি অর্থাৎ লারসন এন্ড টুবরো।
এরপর ৩ বছর ধরে দক্ষিণ কোরিয়ার হানওয়া টেক উইন সংস্থার সঙ্গে যৌথ ভাবে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ব্র্যান্ডের অধীনে ৫০ শতাংশ দেশীয় প্রযুক্তি ব্যাবহার করে তৈরি হয় এই ট্যাঙ্ক।
১০০টি ট্যাঙ্ক এর মধ্যে মধ্যে ১০টি দক্ষিণ কোরিয়া থেকে আনা হয়েছে এবং বাকি ৯০টি দেশেই তৈরি। কে-৯ বজ্র ট্যাঙ্কের ওজন ৪৭ টন, উচ্চতা ৯ ফুট এবং দৈর্ঘ্য ৪০ ফুট। যেকোন প্রতিকূল আবহাওয়ায় যুদ্ধকরার ক্ষমতা রয়েছে এই ট্যাঙ্কের। পাশাপাশি জঙ্গল, মরুভূমি এবং বরফে ঢাকা অঞ্চলেও সমান তালে কাজ করতে সক্ষম এই ট্যাঙ্ক।
এই বিশেষ ট্যাঙ্কের বৈশিষ্ট
কে-৯ বজ্র বিশ্বের সবচেয়ে ঘাতক ট্যাঙ্কগুলির মধ্যে একটি, এই ট্যাঙ্ককে ‘সেলফ প্রপেলড হোভারক্রাফ্ট গান’ও বলা হয়। ১৫৫ মিলিমিটার/৫২ ট্র্যাকড সেলফ প্রপেলড কে-৯ বজ্র শক্রুকে খুঁজে খুঁজে নিকেশ করতে সক্ষম। এই ট্যাঙ্ক বোফর্স কামানের থেকে কয়েক গুন শক্তিশালী। বফর্স থেকে গোলা ছুড়তে যে সময় লাগে, এই ট্যাঙ্কে সেই সময় লাগে না। কে-৯ বজ্র একটি স্বয়ংক্রিয় প্রযুক্তিতে তৈরি ট্যাঙ্ক। এই ট্যাঙ্ক থেকে এক কিলোমিটার দূরে থাকা শত্রুপক্ষেরওপর হামলা চালানো যেতে পারে তবে সর্বোচ্চ ৩৮ কিলোমিটার দূরের লক্ষ বস্তুকে নিখুঁত আঘাত হানতে সক্ষম এই বজ্র কে-৯। এই ট্যাঙ্ক থেকে ৩০ সেকেন্ডে ৩ রাউন্ড বার্স্ট ফায়ারিং, ৩ মিনিটে ১৫ রাউন্ড ইনটেন্স ফায়ারিং এবং ৬০ মিনিটে ৬০ রাউন্ড সাসটেনড ফায়ারিং করা যায়।


No comments