মুখ্যমন্ত্রী পদটাকে আর কত নিচে নামাবেন, মাননীয়া? মমতা কে প্রশ্ন সুজনের।
নজরবন্দি ব্যুরোঃ "মুখ্যমন্ত্রী পদটাকে আর কত নিচে নামাবেন?" মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে ফের আক্রমন শানালেন বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তী।
উল্লেখ্য, এবার নিজেই সব কিছুর মূল্যায়ন করার ভার হাতে নিলেন মুখ্যমন্ত্রী। এবার থেকে রাজ্যের ৩৪৪ জন বিডিও, ৬৬ জন এসডিও এবং ৬৯ জন এডিএম এর কাজের মূল্যায়ন নিজের হাতে করবেন মুখ্যমন্ত্রী। এতদিন এই সরকারি আধিকারিকদের কাজের মূল্যায়ন করতেন বিভিন্ন পর্যায়ের সরকারি আমলারা। এবার থেকে তাঁদের হাতে আর সেই ক্ষমতা থাকল না। এই প্রসঙ্গেই মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমন শানালেন সুজন।
তিনি মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে ট্যুইট করেছেন,"ডিএম, এসপি দের উপর ভরসা হারাচ্ছেন- মাননীয়া? বিডিও দের বার্ষিক মূল্যায়নের দায়িত্বও মুখ্যমন্ত্রীর? দায়িত্ব না ক্ষমতা? ক্ষমতায়ন, নাকি ভয় দেখানো? মুখ্যমন্ত্রী পদটাকে আর কত নিচে নামাবেন, মাননীয়া? জবরদস্তি, মুখবন্ধ, শাস্তি বা চোখ রাঙিয়ে - কেউ কখনো পার পায়নি কিন্তু।"
পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রীর সিদ্ধান্তে প্রশ্ন উঠে গেল, এবার থেকে আর আমলাদের মানবেন তো জেলা বা ব্লক স্তরের আধিকারিক রা? এত দিন জেলা স্তরের অফিসারদের মধ্যে শুধুমাত্র জেলাশাসক ও পুলিশ সুপারের বার্ষিক গোপন রিপোর্ট (এসিআর) গ্রহণ করে চূড়ান্ত মতামত লিখতেন মুখ্যমন্ত্রী। এবার থেকে তিনি রাজ্যের সব আধিকারিকদের ক্ষেত্রে নিজেই রিপোর্ট লিখবেন। সূত্রের খবর, বিডিওদের বার্ষিক কাজের মূল্যায়ন প্রথমে জমা দিতে হত এসডিও’র কাছে।
এসডিও তা পাঠাতেন জেলাশাসকের কাছে তারপর জেলাশাসকেরা তা পর্যালোচনা করে চূড়ান্ত অনুমোদন ও গ্রহণের জন্য পাঠাতেন বিভাগীয় কমিশনারদের কাছে। নবান্নের নতুন নির্দেশে বলা হয়েছে, বিডিও’রা এসিআর জমা দেবেন জেলাশাসকের কাছে এবং সেখান থেকে বিভাগীয় কমিশনারদের অফিস ঘুরে তা পৌঁছাবে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে। রাজ্যের ৩৪৪ জন বিডিও, ৬৬ জন এসডিও এবং ৬৯ জন এডিএম এর এসিআরে চূড়ান্ত অনুমোদন এবং গ্রহণের কাজ করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে।
উল্লেখ্য, এবার নিজেই সব কিছুর মূল্যায়ন করার ভার হাতে নিলেন মুখ্যমন্ত্রী। এবার থেকে রাজ্যের ৩৪৪ জন বিডিও, ৬৬ জন এসডিও এবং ৬৯ জন এডিএম এর কাজের মূল্যায়ন নিজের হাতে করবেন মুখ্যমন্ত্রী। এতদিন এই সরকারি আধিকারিকদের কাজের মূল্যায়ন করতেন বিভিন্ন পর্যায়ের সরকারি আমলারা। এবার থেকে তাঁদের হাতে আর সেই ক্ষমতা থাকল না। এই প্রসঙ্গেই মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমন শানালেন সুজন।
তিনি মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে ট্যুইট করেছেন,"ডিএম, এসপি দের উপর ভরসা হারাচ্ছেন- মাননীয়া? বিডিও দের বার্ষিক মূল্যায়নের দায়িত্বও মুখ্যমন্ত্রীর? দায়িত্ব না ক্ষমতা? ক্ষমতায়ন, নাকি ভয় দেখানো? মুখ্যমন্ত্রী পদটাকে আর কত নিচে নামাবেন, মাননীয়া? জবরদস্তি, মুখবন্ধ, শাস্তি বা চোখ রাঙিয়ে - কেউ কখনো পার পায়নি কিন্তু।"
পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রীর সিদ্ধান্তে প্রশ্ন উঠে গেল, এবার থেকে আর আমলাদের মানবেন তো জেলা বা ব্লক স্তরের আধিকারিক রা? এত দিন জেলা স্তরের অফিসারদের মধ্যে শুধুমাত্র জেলাশাসক ও পুলিশ সুপারের বার্ষিক গোপন রিপোর্ট (এসিআর) গ্রহণ করে চূড়ান্ত মতামত লিখতেন মুখ্যমন্ত্রী। এবার থেকে তিনি রাজ্যের সব আধিকারিকদের ক্ষেত্রে নিজেই রিপোর্ট লিখবেন। সূত্রের খবর, বিডিওদের বার্ষিক কাজের মূল্যায়ন প্রথমে জমা দিতে হত এসডিও’র কাছে।
এসডিও তা পাঠাতেন জেলাশাসকের কাছে তারপর জেলাশাসকেরা তা পর্যালোচনা করে চূড়ান্ত অনুমোদন ও গ্রহণের জন্য পাঠাতেন বিভাগীয় কমিশনারদের কাছে। নবান্নের নতুন নির্দেশে বলা হয়েছে, বিডিও’রা এসিআর জমা দেবেন জেলাশাসকের কাছে এবং সেখান থেকে বিভাগীয় কমিশনারদের অফিস ঘুরে তা পৌঁছাবে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে। রাজ্যের ৩৪৪ জন বিডিও, ৬৬ জন এসডিও এবং ৬৯ জন এডিএম এর এসিআরে চূড়ান্ত অনুমোদন এবং গ্রহণের কাজ করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই