ধর্মীয় সমাবেশের জন্য বাড়ছে সংক্রমণ, জানালো হু।
নজরবন্দি ব্যুরো: করোনা সংক্রমণ নিয়ে এবার বোমা ফাটাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। WHO বলছে, বিশ্বের এমন বহু দেশ আছা যারা হয়তো করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করেই ফেলেছিল। কিন্তু বিভিন্ন ধর্মীয় সমাবেশের জন্য তা আবার বাড়তে শুরু করেছে। উদাহরণ হিসেবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দক্ষিণ কোরিয়ার কথা উল্লেখ করেছে। সেদেশে একটা সময় নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছিল করোনার সংক্রমণ। কিন্তু এর মধ্যে কিছু ধর্মীয় সমাবেশের পর সিওলে নতুন করে সংক্রমণ বৃদ্ধির প্রবনতা দেখা গিয়েছে।সোমবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ইমার্জিং ডিজিজ বিভাগের প্রধান মারিয়া ভন কেরকোভ এক সম্মেলনে বলেন, বিশ্বের অনেক দেশই মানুষের থেকে মানুষের দেহে সংক্রমণের হার নিয়ন্ত্রণে এনে ফেলেছে। কোনও কোনও দেশে সংক্রমণের সংখ্যাটা একেবারেই কম।
কিন্তু এই দেশগুলিতে এখন নতুন করে সংক্রমণ শুরু হচ্ছে। কেরকোভ বলছেন আমাদের সেই সবকিছু করতে হবে, যার মাধ্যমে করোনা প্রতিরোধ করা যায়। কোনওভাবেই গাফিলতি করা চলবে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এই বক্তব্য এমন একটা সময় প্রকাশ্যে এল, যখন ধীরে ধীরে দেশজুড়ে বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠান শুরু হচ্ছে। এমনকি, মঙ্গলবার স্বাস্থ্যবিধি মেনে পুরীতে রথযাত্রার মতো বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এর আগে তবলিঘি জামাতের সমাবেশ নিয়েও কম জলঘোলা হয়নি। আসলে ধর্মীয় সমাবেশের প্রবণতাটা বিশ্বের অন্য দেশের তুলনায় ভারতেই বেশি। যা চিন্তা বাড়াচ্ছে বিশেষজ্ঞদের।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ডিরেক্টর জেনারেল টেড্রোস আধানম ঘেব্রিয়েসুস আবার বিশ্বনেতাদের অনুরোধ করেছেন, করোনা নিয়ে যেন রাজনীতি না করা হয়। তিনি বলছেন, গতি বাড়াচ্ছে করোনা সংক্রমণ। বিশ্ব এখন আরও বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে।
এই পরিস্থিতিতে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করা ছাড়া আমাদের আর কোনও উপায় নেই। উল্লেখ্য, করোনা মোকাবিলায় ব্যর্থতার অভিযোগে আমেরিকা লাগাতার WHO-কে তোপ দেগে চলেছে। এদিন সম্ভবত সেকারণেই নাম না করে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে কটাক্ষ করলেন WHO কর্তা।
কিন্তু এই দেশগুলিতে এখন নতুন করে সংক্রমণ শুরু হচ্ছে। কেরকোভ বলছেন আমাদের সেই সবকিছু করতে হবে, যার মাধ্যমে করোনা প্রতিরোধ করা যায়। কোনওভাবেই গাফিলতি করা চলবে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এই বক্তব্য এমন একটা সময় প্রকাশ্যে এল, যখন ধীরে ধীরে দেশজুড়ে বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠান শুরু হচ্ছে। এমনকি, মঙ্গলবার স্বাস্থ্যবিধি মেনে পুরীতে রথযাত্রার মতো বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এর আগে তবলিঘি জামাতের সমাবেশ নিয়েও কম জলঘোলা হয়নি। আসলে ধর্মীয় সমাবেশের প্রবণতাটা বিশ্বের অন্য দেশের তুলনায় ভারতেই বেশি। যা চিন্তা বাড়াচ্ছে বিশেষজ্ঞদের।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ডিরেক্টর জেনারেল টেড্রোস আধানম ঘেব্রিয়েসুস আবার বিশ্বনেতাদের অনুরোধ করেছেন, করোনা নিয়ে যেন রাজনীতি না করা হয়। তিনি বলছেন, গতি বাড়াচ্ছে করোনা সংক্রমণ। বিশ্ব এখন আরও বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে।
এই পরিস্থিতিতে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করা ছাড়া আমাদের আর কোনও উপায় নেই। উল্লেখ্য, করোনা মোকাবিলায় ব্যর্থতার অভিযোগে আমেরিকা লাগাতার WHO-কে তোপ দেগে চলেছে। এদিন সম্ভবত সেকারণেই নাম না করে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে কটাক্ষ করলেন WHO কর্তা।
কোন মন্তব্য নেই