সামাজিক দূরত্ব মেনেই ৮ জুন থেকে চালু হচ্ছে রেস্তরাঁ, তোলা যাবে না ঘনিষ্ট সেলফি
নজরবন্দি ব্যুরো: রেস্তরাঁয় বসে ঘনিষ্ট সেলফি তোলা যাবে না। রেস্তরাঁতো যেতে পারবেন কিন্তু মানতে হবে সামাজিক দুরত্ব। লকডাউনের পঞ্চমপর্ব চলছে। সময়সীমা ৩০ শে জুন পর্যন্ত। অন্যদিকে বলা যেতে পারে এটা আনলকের প্রথম পর্ব। সরকারের নির্দেশ অনুযায়ী প্রায় আড়াই মাস পর চলতি মাসের ৮ তারিখ খুলছে শহরের রেস্তরাঁ, ক্যাফে, শপিংমল। খাদ্য রসিক মানুষ যারা রেস্তরাঁয় গিয়ে খাওয়া দাওয়া করতে ভালবাসেন, তারা অপেক্ষায় আছেন কবে আবার সব কিছু স্বাভাবিক হবে। এবং তারা প্রিয় মানুষটার সাথে পছন্দের রেস্তরাঁয় গিয়ে খাওয়া দাওয়া করবেন। কিছু সময় কাটাবেন। কিন্তু এখনোই সব আশা পুরনো হবে না। যে সমস্ত রেস্তরাঁয় বা ক্যাফে খুলছে সেখানে এক টেবিলের সঙ্গে অন্য টেবিলের ফারাক থাকছে অনেকটাই।
দুই চেয়ারের মাঝেও রাখা হচ্ছে বেশ খানিকটা দূরত্ব। সামাজিক দূরত্ব মেনেই সোমবার থেকে খুলছে রেস্তরাঁ। কিন্তু পাশাপাশি ঘনিষ্ট ভাবে বসে তোলা যাবে না সেল্ফি। কিন্তু এখন প্রশ্ন হচ্ছে দীর্ঘ আড়াই মাস পরে কি খুলবে শহরের সব রেস্তরাঁ? অনেক মালিকেরা আর্থিক সংকটের কারণে হয়তো এই মুহুর্তে রেস্তরাঁ খুলতেই পারবেন না। বিশেষ করে যারা ভাড়া দিয়ে দোকান চালায়। লকডাউনের জেড়ে বন্ধ ছিল রোজগার কিন্তু ভাড়ার টাকাতো গুনতেই হয়েছে মালিকদের। তারা পক্ষে এই পরিস্থিতি দোকান খোলাটা যথেষ্ট ঝুঁকিপূর্ন। তার মধ্যে মাইনে না দিতে পারায় অনেক জায়গায়র কর্মচারী ও সেফরা চাকরি ছারতে বাধ্য হয়েছেন।তাঁরা ঘর চালানোর জন্য এই কঠিন পরিস্থিতিতে অন্য কাজ শুরু করেছেন। তবে ৮ জুন থেকে শহরের যে সমস্ত ক্যাফে এবং রেস্তরাঁ খুলছে, সেই গুলিতে সামাজিক দূরত্ব মেনেই বসার ব্যবস্থা করা হয়েছে সকলের জন্য। একটি টেবিলে এক সাথে অনেকে বসে আড্ডা দেওয়া বা খাওয়া দাওয়া করা যাবে না।
১০ জনের একটি টেবিলে বসতে পারবেন ৬ জন। শুধু সামাজিক দুরত্ব নয় মানতে হবে অন্যান্য নিয়ম গুলিও। রেস্তরাঁয় প্রবেশ করার আগে মুখে মাস্ক থাকা আবশ্যিক। কোন ব্যক্তি মাস্ক ছাড়া চলে এলে রেস্তরাঁর তরফ থেকেই তাদের মাস্ক দেওয়া হবে। সাথে থাকবে স্যানিটাইজারও। বাড়তে পারে খাওয়ারের দামও। ফলে কমবে গ্রাহক। এমন অবস্থায় কটা রেস্তরাঁ আগের মত ব্যবস্থা করতে পারবে তা নিয়ে সংশয় আছে। হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট অ্যাসোসিয়েশন অফ ইন্ডিয়া ইস্টার্ন রিজিওনের সভাপতি, সুদেশ পোদ্দার জানিয়েছেন, ব্যবসার অবস্থা খুব খারাপ। ৮ জুন থেকে আমরা সামাজিক দূরত্ব মেনেই রেস্তরাঁ চালুর কথা বলেছি মালিকদের। কিন্তু আগের মতো ব্যবসা হবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ আছে।
দুই চেয়ারের মাঝেও রাখা হচ্ছে বেশ খানিকটা দূরত্ব। সামাজিক দূরত্ব মেনেই সোমবার থেকে খুলছে রেস্তরাঁ। কিন্তু পাশাপাশি ঘনিষ্ট ভাবে বসে তোলা যাবে না সেল্ফি। কিন্তু এখন প্রশ্ন হচ্ছে দীর্ঘ আড়াই মাস পরে কি খুলবে শহরের সব রেস্তরাঁ? অনেক মালিকেরা আর্থিক সংকটের কারণে হয়তো এই মুহুর্তে রেস্তরাঁ খুলতেই পারবেন না। বিশেষ করে যারা ভাড়া দিয়ে দোকান চালায়। লকডাউনের জেড়ে বন্ধ ছিল রোজগার কিন্তু ভাড়ার টাকাতো গুনতেই হয়েছে মালিকদের। তারা পক্ষে এই পরিস্থিতি দোকান খোলাটা যথেষ্ট ঝুঁকিপূর্ন। তার মধ্যে মাইনে না দিতে পারায় অনেক জায়গায়র কর্মচারী ও সেফরা চাকরি ছারতে বাধ্য হয়েছেন।তাঁরা ঘর চালানোর জন্য এই কঠিন পরিস্থিতিতে অন্য কাজ শুরু করেছেন। তবে ৮ জুন থেকে শহরের যে সমস্ত ক্যাফে এবং রেস্তরাঁ খুলছে, সেই গুলিতে সামাজিক দূরত্ব মেনেই বসার ব্যবস্থা করা হয়েছে সকলের জন্য। একটি টেবিলে এক সাথে অনেকে বসে আড্ডা দেওয়া বা খাওয়া দাওয়া করা যাবে না।
১০ জনের একটি টেবিলে বসতে পারবেন ৬ জন। শুধু সামাজিক দুরত্ব নয় মানতে হবে অন্যান্য নিয়ম গুলিও। রেস্তরাঁয় প্রবেশ করার আগে মুখে মাস্ক থাকা আবশ্যিক। কোন ব্যক্তি মাস্ক ছাড়া চলে এলে রেস্তরাঁর তরফ থেকেই তাদের মাস্ক দেওয়া হবে। সাথে থাকবে স্যানিটাইজারও। বাড়তে পারে খাওয়ারের দামও। ফলে কমবে গ্রাহক। এমন অবস্থায় কটা রেস্তরাঁ আগের মত ব্যবস্থা করতে পারবে তা নিয়ে সংশয় আছে। হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট অ্যাসোসিয়েশন অফ ইন্ডিয়া ইস্টার্ন রিজিওনের সভাপতি, সুদেশ পোদ্দার জানিয়েছেন, ব্যবসার অবস্থা খুব খারাপ। ৮ জুন থেকে আমরা সামাজিক দূরত্ব মেনেই রেস্তরাঁ চালুর কথা বলেছি মালিকদের। কিন্তু আগের মতো ব্যবসা হবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ আছে।
কোন মন্তব্য নেই