এপ্রিলে রাজ্যের ক্ষতি প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা!
নজরবন্দি ব্যুরো: গোটা রাজ্যে করোনা সংক্রমণ বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। শেষ পাওয়া খবর অনুসারে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৮৪ জন। সংখ্যাটা সব মিলিয়ে দাঁড়িয়েছে এখন পর্যন্ত মোট ২ হাজার ৪৬১ জন। ২ হাজার ৪৬১ জন আক্রান্তের মধ্যে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ১৪০৭ জন। পাশাপাশি রাজ্য সরকার জানিয়েছে গত ২৪ ঘণ্টায় ১০ জনের মৃত্যু হয়ে এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়ে রাজ্যে মোট ১৫৩ জনের মৃত্যু হয়েছে(শুধু করোনায়)।
আর এই ভাইরাসের সংক্রমণ আটকাতে গোটা দেশে লকডায়নের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আর টানা লকডাউনের কারণে রাজ্য সহ গোটা দেশের অর্থনীতিতে বড় রকমের ধাক্কা আসবে তা আগাম জানিয়ে ছিলেন বিশেষজ্ঞরা। এবার বড় রকমের আর্থিক ক্ষতির সামনে দাঁড়িয়ে আমাদের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ।
একমাসে ৪ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের। এপ্রিল মাসের নিরিখে সাম্প্রতিক এই পরিসংখ্যান তুলে ধরেছে সরকারি একটা রিপোর্ট। ইন্ডিয়া-র্যাটিং বা ইন্ড-রা'র বিশ্লেষক অনুরাধা বসুমাতারির দাবি, "মে মাসে এই রাজস্ব ক্ষতির পরিমাণ আরও কিছুটা বাড়তে পারে। যদিও চলতি মাসে তৃতীয় দফার লকডাউনে কিছু ক্ষেত্রে শিথিলতা আনা হয়েছে। তারপরেও আর্থিক বৃদ্ধি প্রভাবিত হবে।"
রীতিমতো পরিসংখ্যান তুলে ধরে অনুরাধা দেবী বলেছেন, "এপ্রিল মাসে জিএসটি বাবদ ক্ষতি হয়েছে ১,৫১৭ লক্ষ-কোটি, রাজ্য ভ্যাট বাবদ ক্ষতি হয়েছে ৪৩৬ কোটি টাকা। রাজ্যের রাজস্ব আদায় বাবদ ক্ষতি ৯৬৯ কোটি টাকা। পাশাপাশি স্ট্যাম্প ডিউটি বাবদ লোকসান ৫২১ কোটি টাকা, গাড়ি কর বাবদ ২২০ কোটি টাকা, বিদ্যুৎ কর, ২১৪ কোটি টাকা অনাদায়ী রয়েছে।" সবমিলিয়ে মোট রাজস্বের ক্ষতি ৪, ১৭৯ কোটি টাকা। এমনটাই পিটিআইকে জানান অনুরাধা বসুমাতারি।
আর এই ভাইরাসের সংক্রমণ আটকাতে গোটা দেশে লকডায়নের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আর টানা লকডাউনের কারণে রাজ্য সহ গোটা দেশের অর্থনীতিতে বড় রকমের ধাক্কা আসবে তা আগাম জানিয়ে ছিলেন বিশেষজ্ঞরা। এবার বড় রকমের আর্থিক ক্ষতির সামনে দাঁড়িয়ে আমাদের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ।
একমাসে ৪ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের। এপ্রিল মাসের নিরিখে সাম্প্রতিক এই পরিসংখ্যান তুলে ধরেছে সরকারি একটা রিপোর্ট। ইন্ডিয়া-র্যাটিং বা ইন্ড-রা'র বিশ্লেষক অনুরাধা বসুমাতারির দাবি, "মে মাসে এই রাজস্ব ক্ষতির পরিমাণ আরও কিছুটা বাড়তে পারে। যদিও চলতি মাসে তৃতীয় দফার লকডাউনে কিছু ক্ষেত্রে শিথিলতা আনা হয়েছে। তারপরেও আর্থিক বৃদ্ধি প্রভাবিত হবে।"
কোন মন্তব্য নেই