অশোকের চাপে প্রশাসকমণ্ডলী থেকে সরানো হল তৃনমূল নেতাদের! #BreakingNews
নজরবন্দি ব্যুরোঃ অশোক ভট্টাচার্যের দাবি মেনে শিলিগুড়ি পুরনিগমের প্রশাসকমণ্ডলী থেকে তৃণমূল নেতাদের সরিয়ে নিল রাজ্য সরকার। প্রশাসকমণ্ডলীতে মেয়র ও আরও ৬ জন মেয়র পারিষদ স্থান পেয়েছেন। তাঁরা হলেন যথাক্রমে, অশোক ভট্টাচার্য, রামভজন মাহাতো, কমল আগরওয়াল, শঙ্কর ঘোষ, শরদিন্দু চক্রবর্তী, মুন্সি নুরুল ইসলাম ও মুকুল সেনগুপ্ত প্রশাসকমণ্ডলীতে রয়েছেন। উল্লেখ্য গতকাল অশোক ভট্টাচার্য সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন,
"রাজ্য সরকারের নগর উন্নয়ন এবং পৌর দপ্তরের পক্ষ থেকে প্রকাশিত একটি নির্দেশ নামায় দেখতে পেলাম যেহেতু শিলিগুড়ি পৌর কর্পোরেশনের মেয়াদ আগামী ১৭ ই মে ২০২০ এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত করা যায়নি যেহেতু ভাইরাসজনিত এক আতঙ্কের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে সেহেতু শিলিগুড়ি পৌর কর্পোরেশনে প্রশাসক মন্ডলী বসানো হচ্ছে। এই বিজ্ঞপ্তিতে দেখলাম আমাকে চেয়ারম্যান করা হয়েছে এবং আমার আরো 6 জন বর্তমান পৌর বোর্ডের মেয়র পরিষদ সদস্যদের বোর্ড অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেটরের সদস্য করা হয়েছে কিন্তু এর সাথে তৃণমূল কংগ্রেসের পাঁচজন কাউন্সিলর কে এই প্রশাসক মন্ডলীর সদস্য করা হয়েছে। অথচ কলকাতা সহ বিভিন্ন পৌরসভায় যে প্রশাসক মন্ডলী গুলি এখন পর্যন্ত বসানো হয়েছে সেখানে কোথাও বিরোধী দলের কাউকে রাখা হয়নি তাহলে শিলিগুড়ির ক্ষেত্রে কেন এই ব্যতিক্রমী সিদ্ধান্ত? রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্ত অগণতান্ত্রিক অনৈতিক এবং শিলিগুড়ির মানুষের প্রতি অমর্যাদাকর এবং অপমান কর।
আবার প্রমাণিত হলো শিলিগুড়ির প্রতি এই সরকার কতটা প্রতিহিংসাপরায়ন। তাদের কাছে করোনা ভাইরাস মোকাবিলা আসলে অগ্রাধিকার নয় তাদের মূল বিষয় এই অজুহাতে এক সংকীর্ণ দলীয় রাজনীতি করা। আমরা রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্তের তীব্র প্রতিবাদ করছি এবং তা প্রত্যাখ্যান করছি দাবি করছি এই নির্দেশ নামা বাতিল করে সারা রাজ্যের অন্য পৌর কর্পোরেশন, পৌরসভা তে যে ধরনের প্রশাসক মন্ডলী বসানো হয়েছে এই ক্ষেত্রে তাই অনুসরণ করা হোক। আমি খুব বিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য করলাম যে তৃণমূল কংগ্রেস দল ও তার কাউন্সিলররা যারা গত পাঁচ বছর ধরে শিলিগুড়ির উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করে গেছেন তাদেরকে প্রশাসক মন্ডলীতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে অথচ অন্য পৌরসভা গুলিতে বিরোধীদেরকে কোথাও অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। তাই আমার প্রশ্ন শিলিগুড়ি কি রাজ্যের বাইরে এবং এখানকার নাগরিকরা কি দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক"
"রাজ্য সরকারের নগর উন্নয়ন এবং পৌর দপ্তরের পক্ষ থেকে প্রকাশিত একটি নির্দেশ নামায় দেখতে পেলাম যেহেতু শিলিগুড়ি পৌর কর্পোরেশনের মেয়াদ আগামী ১৭ ই মে ২০২০ এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত করা যায়নি যেহেতু ভাইরাসজনিত এক আতঙ্কের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে সেহেতু শিলিগুড়ি পৌর কর্পোরেশনে প্রশাসক মন্ডলী বসানো হচ্ছে। এই বিজ্ঞপ্তিতে দেখলাম আমাকে চেয়ারম্যান করা হয়েছে এবং আমার আরো 6 জন বর্তমান পৌর বোর্ডের মেয়র পরিষদ সদস্যদের বোর্ড অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেটরের সদস্য করা হয়েছে কিন্তু এর সাথে তৃণমূল কংগ্রেসের পাঁচজন কাউন্সিলর কে এই প্রশাসক মন্ডলীর সদস্য করা হয়েছে। অথচ কলকাতা সহ বিভিন্ন পৌরসভায় যে প্রশাসক মন্ডলী গুলি এখন পর্যন্ত বসানো হয়েছে সেখানে কোথাও বিরোধী দলের কাউকে রাখা হয়নি তাহলে শিলিগুড়ির ক্ষেত্রে কেন এই ব্যতিক্রমী সিদ্ধান্ত? রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্ত অগণতান্ত্রিক অনৈতিক এবং শিলিগুড়ির মানুষের প্রতি অমর্যাদাকর এবং অপমান কর।
আবার প্রমাণিত হলো শিলিগুড়ির প্রতি এই সরকার কতটা প্রতিহিংসাপরায়ন। তাদের কাছে করোনা ভাইরাস মোকাবিলা আসলে অগ্রাধিকার নয় তাদের মূল বিষয় এই অজুহাতে এক সংকীর্ণ দলীয় রাজনীতি করা। আমরা রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্তের তীব্র প্রতিবাদ করছি এবং তা প্রত্যাখ্যান করছি দাবি করছি এই নির্দেশ নামা বাতিল করে সারা রাজ্যের অন্য পৌর কর্পোরেশন, পৌরসভা তে যে ধরনের প্রশাসক মন্ডলী বসানো হয়েছে এই ক্ষেত্রে তাই অনুসরণ করা হোক। আমি খুব বিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য করলাম যে তৃণমূল কংগ্রেস দল ও তার কাউন্সিলররা যারা গত পাঁচ বছর ধরে শিলিগুড়ির উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করে গেছেন তাদেরকে প্রশাসক মন্ডলীতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে অথচ অন্য পৌরসভা গুলিতে বিরোধীদেরকে কোথাও অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। তাই আমার প্রশ্ন শিলিগুড়ি কি রাজ্যের বাইরে এবং এখানকার নাগরিকরা কি দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক"
কোন মন্তব্য নেই