জনসংযোগ বাড়াতে অভিনব উদ্যোগ মিমি চক্রবর্তীর!
নজরবন্দি ব্যুরো: করোনা ভাইরাসের মতো মারণ রোগ থাবা বসিয়েছে গোটা বিশ্বের মানুষের জীবনযাত্রায়। এই ভাইরাসের আতঙ্ক ছেয়ে গেছে গোটা বিশ্বে। সব ধর্মের মানুষের জীবন থেকে কেড়ে নিয়েছে উৎসবের আনন্দ। শুরু হয়ে গিয়েছে রমজান মাস।এখন আর সম্ভব নয় একসাথে বসে ইফতার মানানো। এই পরিস্থিতিতে আবার নতুনভাবে উদ্যোগী হলেন অভিনেত্রী সাংসদ মিমি চক্রবর্তী। গতবছরও রাজপুর সোনারপুর এলাকার মানুষের সাথে একসঙ্গে ইফতার পার্টি করেছিলেন মিমি। কিন্তু এইবার লাইভ স্ট্রিমিং এর মাধ্যমে সেসব মানুষদের সাথে সরাসরি কথা বললেন। প্রত্যেকবার রমজানের সময় ওই এলাকার মানুষদের কাছে পৌঁছে যান তিনি, একসঙ্গে ইফতার পালন করেন। এবং তাদের সমস্যার কথা জানেন।
কিন্তু এই বার তাঁর টিম ইফতার সামগ্রী পৌঁছে দিলেন তাদের কাছে। একটি বিশেষ কোডের মাধ্যমে সোনারপুর ও রাজপুর মানুষদের সাথে সরাসরি কথা বলেন। তাদের প্রিয় সংসদের সাথে সরাসরি কথা বলতে পেরে ও ইফতারের সামগ্রী পেয়ে মানুষ খুব খুশি আজ। মিমি লাইভ স্ট্রিমিং এর মাধ্যমে তাদের আবার মনে করিয়ে দেন রাজ্য সরকারের করোনা সম্পর্কে নিয়মাবলীর কথা। করোনা সর্তকতা নিয়ে তিনি বরাবরই তৎপর। কখনো সোশ্যাল মিডিয়ায় এই যুদ্ধের রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা বাড়ানোর টিপস দিচ্ছেন, আবার কখনো তার অফিসের লোকজন খাবার নিয়ে এলাকার মানুষের কাছে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিচ্ছেন, আবার চা কাকুর মত মানুষদের পাশে থাকার ও জীবনের দায়িত্ব নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন। এইবার নববর্ষে লাঙলবেরিয়া গোবিন্দপুরের কাছে আনন্দ ঘর ফাউন্ডেশনের বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু ও এইচ আইভি পজিটিভ শিশুদের মুখে হাসি ফুটিয়েছেন। ১২০ জন শিশুর জন্য নতুন জামা কাপড় ও খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন। এই ভাবে মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে জীবনের পজিটিভ দিক তুলে ধরছেন সাংসদ মিমি চক্রবর্তী।
কিন্তু এই বার তাঁর টিম ইফতার সামগ্রী পৌঁছে দিলেন তাদের কাছে। একটি বিশেষ কোডের মাধ্যমে সোনারপুর ও রাজপুর মানুষদের সাথে সরাসরি কথা বলেন। তাদের প্রিয় সংসদের সাথে সরাসরি কথা বলতে পেরে ও ইফতারের সামগ্রী পেয়ে মানুষ খুব খুশি আজ। মিমি লাইভ স্ট্রিমিং এর মাধ্যমে তাদের আবার মনে করিয়ে দেন রাজ্য সরকারের করোনা সম্পর্কে নিয়মাবলীর কথা। করোনা সর্তকতা নিয়ে তিনি বরাবরই তৎপর। কখনো সোশ্যাল মিডিয়ায় এই যুদ্ধের রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা বাড়ানোর টিপস দিচ্ছেন, আবার কখনো তার অফিসের লোকজন খাবার নিয়ে এলাকার মানুষের কাছে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিচ্ছেন, আবার চা কাকুর মত মানুষদের পাশে থাকার ও জীবনের দায়িত্ব নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন। এইবার নববর্ষে লাঙলবেরিয়া গোবিন্দপুরের কাছে আনন্দ ঘর ফাউন্ডেশনের বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু ও এইচ আইভি পজিটিভ শিশুদের মুখে হাসি ফুটিয়েছেন। ১২০ জন শিশুর জন্য নতুন জামা কাপড় ও খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন। এই ভাবে মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে জীবনের পজিটিভ দিক তুলে ধরছেন সাংসদ মিমি চক্রবর্তী।

No comments