পরিমানে কম খাদ্যদ্রব্য বিলি করলে জেলও হতে পারে, রেশন ডিলারদের হুশিয়ারি দিলেন খাদ্যমন্ত্রী
নজরবন্দি ব্যুরো : যত দিন যাচ্ছে নানান জায়গায় রেশন দূর্নীতির অভিযোগ তত বেশি সামনে আসছে। সরকার এর আগেও হুশিয়ারি দিয়েছে রেশন ডিলারদের, তাতে কোনো লাভ হয়নি। রেশনে পরিমানের থেকে কম খাদ্যসামগ্রী বিলি কোন ভাবেই মেনে নেওয়া যাবে না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন খাদ্য মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। তিনি বলেন এই দূর্নীতি মেনে নেবে না রাজ্য সরকার। এই অভিযোগ এলে রেশন ডিলারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে সরকার। প্রয়োজনে রেশন ডিলারের জেলও হতে পারে। বর্ধমান জেলার একাধিক জায়গায় থেকে এসেছে দুর্নীতির অভিযোগ। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অভিযোগের আঙ্গুল উঠেছে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের দিকে। বিভিন্ন তৃণমূল নেতাদের ঘিরে দেখানো হচ্ছে বিক্ষোভ। এর বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছেন খোদ তৃণমূলেরই নেতা তথা রাজ্যের প্রানী সম্পদ বিকাশ দপ্তরের মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ।
তিনি এই বিষয়ে কথা বলেছে বর্ধমানের জেলাশাসকের সাথে। এর পরে নরেচরে বসেছে রাজ্যের খাদ্য দপ্তর। সম্প্রতি, খাদ্যমন্ত্রী বৈঠক করেন বর্ধমান জেলা প্রশাসন, এম।আর ডিলার ও ডিস্ট্রিবিউটার্স এবং রাইস মিলের মালিকদের সাথে। বৈঠকে প্রশাসনিক কর্তাদের তিনি জানান, রেশন কার্ড থাকলেই খাদ্য দ্রব্য দিতে হবে। রেশন নিয়ে দূর্নীতি বন্ধ করতে হবে। অভিযোগ আসছে খাদ্যদ্রব্যের পরিমাণে কারচুপি করলে অভিযুক্তদের বিরুয় নেওয়া হবে ব্যবস্থা। হতে পারে জেল ও জরিমানা। ইতিমধ্যে ২৮৫ জন রেশন ডিলারের বিরুদ্ধে অভিযোগ জমা পরেছে। তাঁদের জরিমানার সাথে লাইসেন্সও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। রাজ্য থেকে বিনা মুল্যে ৫ কেজি করে চাল দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক প্রাশাসনের আধিকারিকদের খাদ্যদ্রব্য বিলির বিষয়ে নজর রাখতে বলেছেন। পুর্ব বর্ধমানের ২৫ জন রাইসমিলের মালিকদের সাথে বৈঠক করে খাদ্যমন্ত্রী।
তিন জানিয়েছেন আগামি ১৫ মের মধ্যে সরকারের পাওনা ১ লক্ষ ৪০ হাজার মেট্রিক টন চাল যে কোন উপায় সরকারের হাতে তুলে দিতে হবে রাইসমিল গুলিকে। তিনি আরও জানান লকডাউনের কারনে চাষিরা চাল বিক্রি করতে পারেন নি । রাজ্য এই বছর ২০ মেট্রিক টন ধান কিনবে চাষিদের থেকে। সরকারের পক্ষ থেকে একটি পোর্টাল চালু করা হয়েছে। চাষিরা সেই পোর্টালের মাধ্যমে জানাতে পারে ক কত বস্তা চাল বিক্রি করতে চান। তাহলে খাদ্য দপ্তরের কর্মীরাই তার কাছে পৌঁছে যাবে। এবং চাল কিনে নেবেন।
তিনি এই বিষয়ে কথা বলেছে বর্ধমানের জেলাশাসকের সাথে। এর পরে নরেচরে বসেছে রাজ্যের খাদ্য দপ্তর। সম্প্রতি, খাদ্যমন্ত্রী বৈঠক করেন বর্ধমান জেলা প্রশাসন, এম।আর ডিলার ও ডিস্ট্রিবিউটার্স এবং রাইস মিলের মালিকদের সাথে। বৈঠকে প্রশাসনিক কর্তাদের তিনি জানান, রেশন কার্ড থাকলেই খাদ্য দ্রব্য দিতে হবে। রেশন নিয়ে দূর্নীতি বন্ধ করতে হবে। অভিযোগ আসছে খাদ্যদ্রব্যের পরিমাণে কারচুপি করলে অভিযুক্তদের বিরুয় নেওয়া হবে ব্যবস্থা। হতে পারে জেল ও জরিমানা। ইতিমধ্যে ২৮৫ জন রেশন ডিলারের বিরুদ্ধে অভিযোগ জমা পরেছে। তাঁদের জরিমানার সাথে লাইসেন্সও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। রাজ্য থেকে বিনা মুল্যে ৫ কেজি করে চাল দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক প্রাশাসনের আধিকারিকদের খাদ্যদ্রব্য বিলির বিষয়ে নজর রাখতে বলেছেন। পুর্ব বর্ধমানের ২৫ জন রাইসমিলের মালিকদের সাথে বৈঠক করে খাদ্যমন্ত্রী।
তিন জানিয়েছেন আগামি ১৫ মের মধ্যে সরকারের পাওনা ১ লক্ষ ৪০ হাজার মেট্রিক টন চাল যে কোন উপায় সরকারের হাতে তুলে দিতে হবে রাইসমিল গুলিকে। তিনি আরও জানান লকডাউনের কারনে চাষিরা চাল বিক্রি করতে পারেন নি । রাজ্য এই বছর ২০ মেট্রিক টন ধান কিনবে চাষিদের থেকে। সরকারের পক্ষ থেকে একটি পোর্টাল চালু করা হয়েছে। চাষিরা সেই পোর্টালের মাধ্যমে জানাতে পারে ক কত বস্তা চাল বিক্রি করতে চান। তাহলে খাদ্য দপ্তরের কর্মীরাই তার কাছে পৌঁছে যাবে। এবং চাল কিনে নেবেন।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই