সাংসদ তহবিলের সম্পূর্ণটাই করোনা মোকাবিলায় খরচ করবেন,জানিয়ে দিলেন সাংসদ দেব।
নজরবন্দি ব্যুরোঃ সাংসদ তহবিলের সমস্ত টাকাই খরচ করা হবে করোনা মোকাবিলায় জানিয়ে দিলেন ঘাটালের তৃণমূল সাংসদ তথা অভিনেতা দেব। তিনি অন্যান্য সাংসদদেরও করোনা মোকাবিলার জন্য এগিয়ে আসার কথা বলেছেন। সাংসদদের জানিয়েছেন, এই সময় তার তহবিলে প্রায় এক কোটি টাকা রয়েছে। এই অর্থ তিনি করোনা মোকাবেলায় খরচ করবেন। শুধু এই এক কোটি টাকাই নয়, এছাড়াও তিনি যে অর্থ পাবেন তার সবটাই খরচ করবেন স্বাস্থ্য খাতে৷ অন্য রাজ্য থেকে নিজ রাজ্যে নিজের বাড়িতে ফেরত আসার সময় ইতিমধ্যেই মৃত্যু হয়েছে অনেক পরিযায়ী শ্রমিকদের।
এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে তিনি যথেষ্ট চিন্তিত। তিনি বলেন, এই রকম পরিস্থিতি চলতে থাকলে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে যতজন মারা যাবেন তার থেকে অনেক বেশি পরিযায়ী শ্রমিকদের প্রাণ যাবে বাড়ি ফেরার আগেই। তিনি কেন্দ্র সরকারের আর্থিক প্যাকেজ নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। শনিবার তৃণমূল সাংসদ দেব মেদিনীপুর এসেছিলেন একটি ভিডিও কনফারেন্সে উপস্থিত থাকতে। এদিন জেলা পরিষদ আধিকারিকদের সঙ্গে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ও স্থানীয় বিধায়ক দের নিয়ে একটি ভিডিও কনফারেন্স করেন সাংসদ। কনফারেন্সের শেষে সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেন, মাত্র চার ঘণ্টার নোটিশে লকডাউন জারি করা হয়। এই সময়সীমার মধ্যে কোন শ্রমিকই যে নিজের বাড়িতে ফিরতে পারবেন না এটাই খুব স্বাভাবিক।
এই এলাকারও বহু পরিযায়ী শ্রমিক ফিরে এসেছেন নিজের বাড়িতে। শ্রমিক বন্ধুদের নিয়ে কোনরকম রাজনীতি হোক চাইনা। যাঁরা ফিরে এসেছেন তাঁদের এবং তাঁদের পরিবারের লোকেদের কিভাবে কোয়ারেন্টাইন এ রাখা যাবে সেই নিয়ে সকলকে চিন্তা করতে হবে। ফেরত আসা শ্রমিকদের পরিবারকে নিয়ে যে রাজনীতি করা হচ্ছিলো সেই বিষয় নিজের ক্ষোভ প্রকাশ করেন সাংসদ দেব। তিনি বলেন ঘাটাল এলাকা পুরোটাই তার পরিবার। সেখানে বসবাসকারী প্রত্যেকটি পরিবারের খোঁজখবর নিয়ে তাঁদের কাছে ত্রাণ পৌঁছে দিচ্ছেন দলের কর্মীরা। কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দিয়েছে। এই বলে তিনি বলেন কোন পরিবারকে প্রাণ দেওয়ার পর যেভাবে তাঁদের পরিবারের সকলের নাম এবং ঠিকানা জানতে চাওয়া হচ্ছে তা একদমই ঠিক না। এটি একটি দৃষ্টিকটু বিষয় বলে দাবি করেন দেব। তৃণমূল সাংসদ স্বাস্থ্য কর্মীদের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন এই সংকটের সময় কেউ যাতে নিজের দায়িত্ব ছেড়ে চলে না যায়। সম্প্রতি শোনা যাচ্ছে কলকাতার বেসরকারি হাসপাতালে কর্মরত নার্সদের একাংশ রাজ্য ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। এর পেছনে তিনি রাজনৈতিক বিষয় কে কারণ হিসেবে দেখছেন। তাই তিনি সকল স্বাস্থ্য কর্মীদের উদ্দেশ্যে অনুরোধ করে বলেছেন এই সময় আপনারা কেউ দায়িত্ব ছেড়ে যাবেন না। এদিন বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যসভার সাংসদ মানস ভুঁইয়া। নার্সদের রাজ্য ছেড়ে চলে যাওয়ার ব্যাপারে তিনি বলেন, তাঁরা হয়তো ভয় পেয়ে রাজ্য ছাড়ছেন। এতে কোন সমস্যা দেখা দেবে না বলে জানিয়েছেন মানস ভুঁইয়া।
এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে তিনি যথেষ্ট চিন্তিত। তিনি বলেন, এই রকম পরিস্থিতি চলতে থাকলে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে যতজন মারা যাবেন তার থেকে অনেক বেশি পরিযায়ী শ্রমিকদের প্রাণ যাবে বাড়ি ফেরার আগেই। তিনি কেন্দ্র সরকারের আর্থিক প্যাকেজ নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। শনিবার তৃণমূল সাংসদ দেব মেদিনীপুর এসেছিলেন একটি ভিডিও কনফারেন্সে উপস্থিত থাকতে। এদিন জেলা পরিষদ আধিকারিকদের সঙ্গে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ও স্থানীয় বিধায়ক দের নিয়ে একটি ভিডিও কনফারেন্স করেন সাংসদ। কনফারেন্সের শেষে সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেন, মাত্র চার ঘণ্টার নোটিশে লকডাউন জারি করা হয়। এই সময়সীমার মধ্যে কোন শ্রমিকই যে নিজের বাড়িতে ফিরতে পারবেন না এটাই খুব স্বাভাবিক।
এই এলাকারও বহু পরিযায়ী শ্রমিক ফিরে এসেছেন নিজের বাড়িতে। শ্রমিক বন্ধুদের নিয়ে কোনরকম রাজনীতি হোক চাইনা। যাঁরা ফিরে এসেছেন তাঁদের এবং তাঁদের পরিবারের লোকেদের কিভাবে কোয়ারেন্টাইন এ রাখা যাবে সেই নিয়ে সকলকে চিন্তা করতে হবে। ফেরত আসা শ্রমিকদের পরিবারকে নিয়ে যে রাজনীতি করা হচ্ছিলো সেই বিষয় নিজের ক্ষোভ প্রকাশ করেন সাংসদ দেব। তিনি বলেন ঘাটাল এলাকা পুরোটাই তার পরিবার। সেখানে বসবাসকারী প্রত্যেকটি পরিবারের খোঁজখবর নিয়ে তাঁদের কাছে ত্রাণ পৌঁছে দিচ্ছেন দলের কর্মীরা। কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দিয়েছে। এই বলে তিনি বলেন কোন পরিবারকে প্রাণ দেওয়ার পর যেভাবে তাঁদের পরিবারের সকলের নাম এবং ঠিকানা জানতে চাওয়া হচ্ছে তা একদমই ঠিক না। এটি একটি দৃষ্টিকটু বিষয় বলে দাবি করেন দেব। তৃণমূল সাংসদ স্বাস্থ্য কর্মীদের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন এই সংকটের সময় কেউ যাতে নিজের দায়িত্ব ছেড়ে চলে না যায়। সম্প্রতি শোনা যাচ্ছে কলকাতার বেসরকারি হাসপাতালে কর্মরত নার্সদের একাংশ রাজ্য ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। এর পেছনে তিনি রাজনৈতিক বিষয় কে কারণ হিসেবে দেখছেন। তাই তিনি সকল স্বাস্থ্য কর্মীদের উদ্দেশ্যে অনুরোধ করে বলেছেন এই সময় আপনারা কেউ দায়িত্ব ছেড়ে যাবেন না। এদিন বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যসভার সাংসদ মানস ভুঁইয়া। নার্সদের রাজ্য ছেড়ে চলে যাওয়ার ব্যাপারে তিনি বলেন, তাঁরা হয়তো ভয় পেয়ে রাজ্য ছাড়ছেন। এতে কোন সমস্যা দেখা দেবে না বলে জানিয়েছেন মানস ভুঁইয়া।
কোন মন্তব্য নেই