সুজনের ক্রমাগত বাউন্সার মোকাবিলা করতে মমতার পক্ষে ব্যাট হাতে এবার ঋতব্রত!
নজরবন্দি ব্যুরোঃ দেশজুড়ে চলছে লকডাউন, রাজ্যতেও একই অবস্থা। করোনা ভাইরাসের প্রকোপ এড়াতে পারেনি রাজ্য বরং প্রতিদিন সংক্রমণ বাড়ছে বেশ দ্রুত। তাঁর অপরে রয়েছে রাজ্যের তথ্য গোপন করার অভিযোগ। রাজ্যের সবকটি বিরোধী দল থেকে শুরু করে রাজ্যপাল সবার অভিযোগ কার্যত একসুরে বাঁধা।
সব অভিযোগ ছাপিয়ে সুজন চক্রবর্তী রাজ্য সরকার কে আক্রমন করে চলেছেন সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে চ্যালেঞ্জ করে! তাও শুধু ফাঁকা আওয়াজ নয় একেবারে তথ্য দিয়ে চ্যালেঞ্জ। আর সুজনের দেওয়া তথ্যের যে সারবক্তা রয়েছে তাঁর প্রমান দিয়েছে খোদ রাজ্য সরকার।
প্রথম থেকেই বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তী অভিযোগ করছিলেন রাজ্য তথ্য গোপন করছে। তিনি হাওড়া জেলাতেই করোনায় মৃতদের তালিকা ২টি পর্যায়ে প্রকাশ করে মুখ্যমন্ত্রী কে চ্যালেঞ্জ করে বলেন এই তালিকার ২ জনের নাম স্থান পেয়েছে করোনা মৃত্যুর তালিকায়, বাকিরা কি উবে গেলেন?
এর কদিন পরে দেখা যায় রাজ্য দুই রকম তালিকার কথা জানায় সাংবাদিকদের। দেখা যায় করোনা সংক্রমণ যুক্ত ৫৭ যন রোগী মারা গিয়েছেন! রাজ্য জানিয়ে দেয় ৩৯ জনের শরীরে অন্য রোগ ছিল করোনার সংক্রমণ থাকলেও মৃত্যুর কারন অন্য; বাকি ১৮ জন সরাসরি করোনায় মারা গিয়েছেন!
এরপর ৪ দিনে অনেক জল গড়িয়েছে; গতকাল মুখ্যমন্ত্রী সাংবাদিক সম্মেলন করে জানিয়ে দেন রাজ্যের সামর্থ নেই লক্ষ লক্ষ মানুষ কে কোয়ারেন্টাইনে রাখার। তাই কোন করোনা আক্রান্তের যদি বাড়িতে পর্যাপ্ত যায়গা থাকে সেখানে নিজেকে স্বাস্থ দফতরের গাইড লাইন মেনে কোয়ারেন্টাইন করুন। এরপর একটি বিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করে রাজ্য।
সেখানে মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যের ব্যাখা দিয়ে বলা হয়, "করোনা পজিটিভ রোগীর প্রাইমারি বা সেকেন্ডারি কনট্যাক্টকেই শুধু মাত্র হোম কোয়ারেন্টাইনে রেখে চিকিত্সা করা সম্ভব। যদি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বাড়িতে পর্যাপ্ত জায়গা বা ঘর থাকে, তা হলে সরকারি কোয়ারেন্টাইনে না-রেখে তাঁকে বাড়িতেই রাখা হবে। সামাজিক দূরত্ব, মাস্কের ব্যবহার সহ যাবতীয় পরামর্শও মানতে হবে ওই ব্যক্তিকে। আরও বলা হয়েছে, হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকলেও, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শারীরিক অবস্থার দিকে নজর রাখবে স্বাস্থ্য দফতর। এর পাশাপাশি প্রয়োজনীয় সমস্ত ব্যবস্থাও নেবে স্বাস্থ্য দফতর।"
সেই ইস্যুতেই গতকাল আক্রমন শানিয়েছিলেন সুজন চক্রবর্তী। তিনি ট্যুইট করে বলেছিলেন "সরকারের নিজস্ব সামর্থের একটা লিমিট আছে কিন্তু নিজেদের বিজ্ঞাপন দিতে কোন লিমিট নেই!" তিনি বলেছিলেন "সরকারি টাকায় আনলিমিটেড বিজ্ঞাপন দিয়ে নিজের প্রচার করে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী!"
এদিন সুজনের ট্যুইট কে উদ্ধৃত করে পাল্টা ট্যুইট করে কার্যত সাস্থ দফতর প্রকাশিত নোটিশের ব্যাখ্যা দেন ঋতব্রত ব্যানার্জী। যদিও সুজনের বিজ্ঞাপন বিষয়ক প্রশ্নের উত্তরে নিরবই থেকেছেন ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়।
সব অভিযোগ ছাপিয়ে সুজন চক্রবর্তী রাজ্য সরকার কে আক্রমন করে চলেছেন সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে চ্যালেঞ্জ করে! তাও শুধু ফাঁকা আওয়াজ নয় একেবারে তথ্য দিয়ে চ্যালেঞ্জ। আর সুজনের দেওয়া তথ্যের যে সারবক্তা রয়েছে তাঁর প্রমান দিয়েছে খোদ রাজ্য সরকার।
প্রথম থেকেই বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তী অভিযোগ করছিলেন রাজ্য তথ্য গোপন করছে। তিনি হাওড়া জেলাতেই করোনায় মৃতদের তালিকা ২টি পর্যায়ে প্রকাশ করে মুখ্যমন্ত্রী কে চ্যালেঞ্জ করে বলেন এই তালিকার ২ জনের নাম স্থান পেয়েছে করোনা মৃত্যুর তালিকায়, বাকিরা কি উবে গেলেন?
এর কদিন পরে দেখা যায় রাজ্য দুই রকম তালিকার কথা জানায় সাংবাদিকদের। দেখা যায় করোনা সংক্রমণ যুক্ত ৫৭ যন রোগী মারা গিয়েছেন! রাজ্য জানিয়ে দেয় ৩৯ জনের শরীরে অন্য রোগ ছিল করোনার সংক্রমণ থাকলেও মৃত্যুর কারন অন্য; বাকি ১৮ জন সরাসরি করোনায় মারা গিয়েছেন!
এরপর ৪ দিনে অনেক জল গড়িয়েছে; গতকাল মুখ্যমন্ত্রী সাংবাদিক সম্মেলন করে জানিয়ে দেন রাজ্যের সামর্থ নেই লক্ষ লক্ষ মানুষ কে কোয়ারেন্টাইনে রাখার। তাই কোন করোনা আক্রান্তের যদি বাড়িতে পর্যাপ্ত যায়গা থাকে সেখানে নিজেকে স্বাস্থ দফতরের গাইড লাইন মেনে কোয়ারেন্টাইন করুন। এরপর একটি বিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করে রাজ্য।
সেখানে মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যের ব্যাখা দিয়ে বলা হয়, "করোনা পজিটিভ রোগীর প্রাইমারি বা সেকেন্ডারি কনট্যাক্টকেই শুধু মাত্র হোম কোয়ারেন্টাইনে রেখে চিকিত্সা করা সম্ভব। যদি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বাড়িতে পর্যাপ্ত জায়গা বা ঘর থাকে, তা হলে সরকারি কোয়ারেন্টাইনে না-রেখে তাঁকে বাড়িতেই রাখা হবে। সামাজিক দূরত্ব, মাস্কের ব্যবহার সহ যাবতীয় পরামর্শও মানতে হবে ওই ব্যক্তিকে। আরও বলা হয়েছে, হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকলেও, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শারীরিক অবস্থার দিকে নজর রাখবে স্বাস্থ্য দফতর। এর পাশাপাশি প্রয়োজনীয় সমস্ত ব্যবস্থাও নেবে স্বাস্থ্য দফতর।"
সেই ইস্যুতেই গতকাল আক্রমন শানিয়েছিলেন সুজন চক্রবর্তী। তিনি ট্যুইট করে বলেছিলেন "সরকারের নিজস্ব সামর্থের একটা লিমিট আছে কিন্তু নিজেদের বিজ্ঞাপন দিতে কোন লিমিট নেই!" তিনি বলেছিলেন "সরকারি টাকায় আনলিমিটেড বিজ্ঞাপন দিয়ে নিজের প্রচার করে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী!"
এদিন সুজনের ট্যুইট কে উদ্ধৃত করে পাল্টা ট্যুইট করে কার্যত সাস্থ দফতর প্রকাশিত নোটিশের ব্যাখ্যা দেন ঋতব্রত ব্যানার্জী। যদিও সুজনের বিজ্ঞাপন বিষয়ক প্রশ্নের উত্তরে নিরবই থেকেছেন ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়।
.@Sujan_Speak a clarification has been released yesterday that the advisory referred to primary/secondary contacts of COVID positive cases, not COVID positive cases in themselves. This decision will benefit the underprivileged to not loose out on govt quarantine facilities. https://t.co/kR3KrS1ydz— Ritabrata Banerjee (@RitabrataBanerj) April 28, 2020
Loading...
কোন মন্তব্য নেই