করোনা পরিস্থিতি ক্রমশ খারাপের দিকে যাচ্ছে; বাংলায় ৪ জেলা এখনও রেড জোনে
নজরবন্দি ব্যুরো: গোটা দেশের মতন আমাদের রাজ্যেও করোনা সংক্রমণ লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। পশ্চিমবঙ্গে ৪টি জেলা এখনও রেড জোনে রয়েছে। বৃহস্পতিবার এমনটাই জানালেন মুখ্যসচিব রাজীব সিনহা। রেড জোনে রয়েছে কলকাতা, হাওড়া, পূর্ব মেদিনীপুর ও উত্তর ২৪ পরগনা।
মুখ্যসচিব আরও জানান, রাজ্যের ১১টি জেলা অরেঞ্জ জোনে রয়েছে। ৯টি জেলায় করোনা আক্রান্ত নেই। সবচেয়ে বেশি করোনা আক্রান্ত কলকাতা সংলগ্ন এলাকা ও হাওড়া লাগোয়া এলাকায়।
রাজীব সিনহা জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৫৮ জন। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে আক্রান্তের সংখ্যা মোট ৩৩৪ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ২৪ জন। রাজ্যে মৃত ১৫ জন। লকডাউন নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, টানা লকডাউন না করে, সময়সীমা কিছুটা শিথিল করার পক্ষে। তিনটি স্টেজে ১৪ দিন করে লকডাউন তোলার পক্ষে মত দেন মুখ্যমন্ত্রী। তিন বলেন "করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ অবশ্যই নেওয়া উচিত। কিন্তু যেসমস্ত এলাকা করোনা-মুক্ত রয়েছে, সেই সমস্ত এলাকায় ধাপে ধাপে কাজ শুরু করা উচিত। লকডাউনের জেরে অর্থনীতি ধুঁকছে। কিন্তু এহেন পরিস্থিতিতে যদি কাজ শুরু করা যেত, তাহলে কিছুটা হলেও ধসে যাওয়া অর্থনীতি সামাল দেওয়া সম্ভব ছিল ।
মুখ্যসচিব আরও জানান, রাজ্যের ১১টি জেলা অরেঞ্জ জোনে রয়েছে। ৯টি জেলায় করোনা আক্রান্ত নেই। সবচেয়ে বেশি করোনা আক্রান্ত কলকাতা সংলগ্ন এলাকা ও হাওড়া লাগোয়া এলাকায়।
রাজীব সিনহা জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৫৮ জন। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে আক্রান্তের সংখ্যা মোট ৩৩৪ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ২৪ জন। রাজ্যে মৃত ১৫ জন। লকডাউন নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, টানা লকডাউন না করে, সময়সীমা কিছুটা শিথিল করার পক্ষে। তিনটি স্টেজে ১৪ দিন করে লকডাউন তোলার পক্ষে মত দেন মুখ্যমন্ত্রী। তিন বলেন "করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ অবশ্যই নেওয়া উচিত। কিন্তু যেসমস্ত এলাকা করোনা-মুক্ত রয়েছে, সেই সমস্ত এলাকায় ধাপে ধাপে কাজ শুরু করা উচিত। লকডাউনের জেরে অর্থনীতি ধুঁকছে। কিন্তু এহেন পরিস্থিতিতে যদি কাজ শুরু করা যেত, তাহলে কিছুটা হলেও ধসে যাওয়া অর্থনীতি সামাল দেওয়া সম্ভব ছিল ।
কোন মন্তব্য নেই