রাজ্যে করোনা আক্রান্ত দ্বিতীয় চিকিৎসকের মৃত্যু।করোনাই কারন? উত্তর পরে #Exclusive
নজরবন্দি ব্যুরো: গোটা রাজ্যে করোনার সংক্রমণ লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। পশ্চিমবঙ্গ সরকার জানিয়েছে গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে ৪৭ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এই মুহূর্তে রাজ্যে করোনায় চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা ৫০৪, মৃত্যুর বেড়ে সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ এবং এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১০৯ জন।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গতকালই রাজ্যের অতিরিক্ত স্বাস্থ্য অধিকর্তা তথা চিকিৎসক বিপ্লব দাশগুপ্তের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার এই মারণ ভাইরাসে আক্রান্ত আরও এক চিকিৎসকের মৃত্যু হল রাজ্যে। শিশির মণ্ডল নামে ওই চিকিৎসক কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে অর্থোপেডিক বিশেষজ্ঞ ছিলেন।
আজ রাত ৯ টায় সল্টলেকের একটি বেসরকারি হাসপাতালে মৃত্যু হয়। এদিন হাসপাতাল সূত্রে এমনটাই জানা গিয়েছে। তবে শিশির-বাবুর মৃত্যুর জন্য কোভিডই কারণ কিনা তা এখনও নিশ্চিত করেনি স্বাস্থ্য ভবন। অডিট কমিটির রিপোর্টের পরে তবে এই বিষয়টি স্পষ্ট হবে।
উল্লেখ্য, শিশির বাবুকে অসুস্থতা বোধ করায় মিন্টোপার্কের কাছে অবস্থিত বেসরকারি একটি হাসপাতালে গত ১৩ই এপ্রিল সিটি স্ক্যান করানো হয়েছিল। সিটি স্ক্যানের রিপোর্ট দেখে চিকিৎসকদের সন্দেহ হয়। এরপর তাঁর সোয়াবের নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। ১৪ এপ্রিল পরীক্ষার রিপোর্ট পাওয়া যায়। জানা যায়, COVID-19-এ আক্রান্ত হয়েছেন এই চিকিৎসক।
তার পর তাঁকে সল্টলেকের AMRI হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। ক্রমশ তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। শ্বাসকষ্ট শুরু হওয়ায় তাঁকে ভেন্টিলেশনেও রাখা হয়েছিল। কিন্তু শেষ রক্ষা করা যায়নি। সোমবার রাত ৯ টা ১৫ নাগাত তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গতকালই রাজ্যের অতিরিক্ত স্বাস্থ্য অধিকর্তা তথা চিকিৎসক বিপ্লব দাশগুপ্তের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার এই মারণ ভাইরাসে আক্রান্ত আরও এক চিকিৎসকের মৃত্যু হল রাজ্যে। শিশির মণ্ডল নামে ওই চিকিৎসক কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে অর্থোপেডিক বিশেষজ্ঞ ছিলেন।
আজ রাত ৯ টায় সল্টলেকের একটি বেসরকারি হাসপাতালে মৃত্যু হয়। এদিন হাসপাতাল সূত্রে এমনটাই জানা গিয়েছে। তবে শিশির-বাবুর মৃত্যুর জন্য কোভিডই কারণ কিনা তা এখনও নিশ্চিত করেনি স্বাস্থ্য ভবন। অডিট কমিটির রিপোর্টের পরে তবে এই বিষয়টি স্পষ্ট হবে।
উল্লেখ্য, শিশির বাবুকে অসুস্থতা বোধ করায় মিন্টোপার্কের কাছে অবস্থিত বেসরকারি একটি হাসপাতালে গত ১৩ই এপ্রিল সিটি স্ক্যান করানো হয়েছিল। সিটি স্ক্যানের রিপোর্ট দেখে চিকিৎসকদের সন্দেহ হয়। এরপর তাঁর সোয়াবের নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। ১৪ এপ্রিল পরীক্ষার রিপোর্ট পাওয়া যায়। জানা যায়, COVID-19-এ আক্রান্ত হয়েছেন এই চিকিৎসক।
তার পর তাঁকে সল্টলেকের AMRI হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। ক্রমশ তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। শ্বাসকষ্ট শুরু হওয়ায় তাঁকে ভেন্টিলেশনেও রাখা হয়েছিল। কিন্তু শেষ রক্ষা করা যায়নি। সোমবার রাত ৯ টা ১৫ নাগাত তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই