"মে মাসের শুরুতে দেশে ভয়ানক রূপ নিতে পারে করোনা" সতর্ক করলেন ডাঃ দেবি শেঠি
নজরবন্দি ব্যুরোঃ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত গোটা বিশ্ব। ইতিমধ্যে কয়েক হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে এই ভাইরাসের কারণে। এই ভাইরাসকে বাগে আনতে ব্যর্থ গোটা পৃথিবী। এই ভাইরাসের প্রভাব পড়েছে আমাদের দেশ ভারতেও। প্রতিদিন শুধুই বেড়ে চলেছে সংক্রমণ, বাড়ছে মৃত্যুও। এদিন তেলেঙ্গানা রাজ্যে ২৩ দিনের এক শিশুর মধ্যে পাওয়া গেছে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ। অন্যদিকে গুজরাটে ১৪ মাসের একটি শিশুর মৃত্যু হয়েছে করোনা ভাইরাসের প্রকোপে।
শেষ খবর অনুযায়ী দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৭৮৯, পাশাপাশি বেড়েছে মৃতের সংখ্যাও। দেশজুড়ে এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ১২৪ জনের। এবং সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩৫৩ জন।
অন্যদিকে এখন পর্যন্ত বিশ্বে মোট আক্রান্তের সংখ্যা, ১৩ লক্ষ ৯০ হাজার ১১ জন, মৃত্যু হয়েছে ৭৯,০৯১ জনের এবং সুস্থ হয়েছেন ২ লক্ষ ৯৫ হাজার ৬৬৬ জন।
লকডাউন বাড়বে কিনা তা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে সর্বোচ্চ স্তরে। লকডাউন বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে যথেষ্ট ভাবে। এই অবস্থায় বিখ্যাত চিকিৎসক দেবি শেঠির সাক্ষাতকার নিল একটি জাতীয় স্তরের সংবাদমাধ্যম। যেখানে দেবি শেঠি জানিয়েছেন এপ্রিল মাসের শেষে অথবা মে মাসের শুরুতে দেশে ভয়ানক রূপ ধারন করতে পারে করোনা ভাইরাস। তিনি এক্ষেত্রে তুলে ধরেন আমেরিকার উদাহরন, পরিসংখ্যান দিয়ে জানান আমেরিকার থেকে ভারত ১ মাস পিছিয়ে রয়েছে সংক্রমনের ভিত্তিতে।
তিনি জানান লকডাউন খুব কার্যকর পদ্ধতি, এর ফলে সংক্রমনের গতি ৫০% কমে যাবে। এখন সরকার নয়, জনগনের হাতেই সবকিছু রয়েছে। এই অবস্থায় যত দ্রুত পরীক্ষা করা হবে মানুষকে তত ভাল। কারন যাদের দেহে সংক্রমণ পাওয়া যাবে তাঁদের সরিয়ে নেওয়া যাবে সমাজের মধ্যে থেকে, এবং যতটা সম্ভব চিকিৎসা করা যাবে।
শুনুন কি বলছেন দেবি শেঠি
লকডাউন বাড়বে কিনা তা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে সর্বোচ্চ স্তরে। লকডাউন বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে যথেষ্ট ভাবে। এই অবস্থায় বিখ্যাত চিকিৎসক দেবি শেঠির সাক্ষাতকার নিল একটি জাতীয় স্তরের সংবাদমাধ্যম। যেখানে দেবি শেঠি জানিয়েছেন এপ্রিল মাসের শেষে অথবা মে মাসের শুরুতে দেশে ভয়ানক রূপ ধারন করতে পারে করোনা ভাইরাস। তিনি এক্ষেত্রে তুলে ধরেন আমেরিকার উদাহরন, পরিসংখ্যান দিয়ে জানান আমেরিকার থেকে ভারত ১ মাস পিছিয়ে রয়েছে সংক্রমনের ভিত্তিতে।
তিনি জানান লকডাউন খুব কার্যকর পদ্ধতি, এর ফলে সংক্রমনের গতি ৫০% কমে যাবে। এখন সরকার নয়, জনগনের হাতেই সবকিছু রয়েছে। এই অবস্থায় যত দ্রুত পরীক্ষা করা হবে মানুষকে তত ভাল। কারন যাদের দেহে সংক্রমণ পাওয়া যাবে তাঁদের সরিয়ে নেওয়া যাবে সমাজের মধ্যে থেকে, এবং যতটা সম্ভব চিকিৎসা করা যাবে।
শুনুন কি বলছেন দেবি শেঠি

No comments