আক্রান্ত কমে মাত্র ১২৪২ জন; ১১ সপ্তাহ পরে লকডাউন উঠল চিনে। #BreakingNews
নজরবন্দি ব্যুরোঃ চিনের ইউহান প্রদেশ থেকে ছড়িয়ে পড়েছিল করোনা ভাইরাস। তারপর সারা পৃথিবী জুড়ে সে দেখাচ্ছে তাঁর দাপট। প্রথমদিকে চিনে ব্যাপকহারে বিস্তার লাভ করলেও কমপ্লিট লকডাউন ঘোষণা করে চিন রুখে দেয় এই ভাইরাসের সংক্রমণ কে। শুধু তাই নয় ইউহান প্রদেশে চিন ১০ দিনের মধ্যে ২টি ৯০০ শয্যার সম্পূর্ণ ভেন্টিলেশন ফেসিলিটি যুক্ত হাসপাতাল রেডি করেছিল।
তবুও প্রাথমিক ভাবে রোধ করা যায়নি সংক্রমণ। হুহু করে যখন চিনে সংক্রমণ বাড়ছে তখনও প্রায় নিরাপদ পৃথিবী। কিন্তু চিনে যখন সংক্রমণ ৫০ হাজার পেরিয়ে গেল, যখন কার্যত মড়ক তখন দাঁতে দাঁত চেপে লড়াই শুরু করল তাঁরা। ১০০% লকডাউন। বাইরে বেরনোই যাবেনা ঘর থেকে, সব প্রয়োজন মেটাবে সরকার, যেকোন জরুরি পরিষেবা পৌঁছে যাবে বাড়িতেই! এরপর থেকে সংক্রমণ কমতে থাকলেও তা কিছুদিনের মধ্যেই ছুঁয়ে গেল ৮০ হাজার! এরপর শুরু হল মৃত্যুহার কমে সুস্থ হওয়ার পালা!
এই মুহুর্তের চিত্র বলছে চিনের মোট আক্রান্ত ৮১হাজার ৭৪০ জন, যার মধ্যে মারা গিয়েছেন ৩৩৩১ জন এবং সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৭৭ হাজার ১৬৭ জন। অর্থাৎ মাত্র ১২৪২ জনের চিকিৎসা চলছে দেশজুড়ে।
এই অবস্থায় ১১ সপ্তাহ পর চিনের ইউহান প্রদেশ থেকে তুলে নেওয়া হল লকডাউন।
তবুও প্রাথমিক ভাবে রোধ করা যায়নি সংক্রমণ। হুহু করে যখন চিনে সংক্রমণ বাড়ছে তখনও প্রায় নিরাপদ পৃথিবী। কিন্তু চিনে যখন সংক্রমণ ৫০ হাজার পেরিয়ে গেল, যখন কার্যত মড়ক তখন দাঁতে দাঁত চেপে লড়াই শুরু করল তাঁরা। ১০০% লকডাউন। বাইরে বেরনোই যাবেনা ঘর থেকে, সব প্রয়োজন মেটাবে সরকার, যেকোন জরুরি পরিষেবা পৌঁছে যাবে বাড়িতেই! এরপর থেকে সংক্রমণ কমতে থাকলেও তা কিছুদিনের মধ্যেই ছুঁয়ে গেল ৮০ হাজার! এরপর শুরু হল মৃত্যুহার কমে সুস্থ হওয়ার পালা!
এই মুহুর্তের চিত্র বলছে চিনের মোট আক্রান্ত ৮১হাজার ৭৪০ জন, যার মধ্যে মারা গিয়েছেন ৩৩৩১ জন এবং সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৭৭ হাজার ১৬৭ জন। অর্থাৎ মাত্র ১২৪২ জনের চিকিৎসা চলছে দেশজুড়ে।
এই অবস্থায় ১১ সপ্তাহ পর চিনের ইউহান প্রদেশ থেকে তুলে নেওয়া হল লকডাউন।

No comments