করোনা পজিটিভ জেনারেল ওয়ার্ডে, মুখ খোলায় ঘাড়ধাক্কার অভিযোগ ৪ জুনিয়ার ডাক্তারের!
নজরবন্দি ব্যুরোঃ বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালের জেনারেল ওয়ার্ডের রোগীর শরীরেও মিলল করোনা ভাইরাস। এরফলে হাসপাতাল জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে চরম আতঙ্ক। উদাসীনতার অভিযোগ উঠছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। গত রবিবার বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালের জেনারেল ওয়ার্ডে ভরতি হন এক রোগী। সোমবার থেকে তাঁর শ্বাসকষ্ট শুরু হয়।
রাজ্যে আক্রান্ত বেড়ে ৫১৪, শুধু হাওড়াতেই ১০৫; মৃত ৮! #BreakingNews
সন্দেহ হওয়ায় সেখানে কর্মরত জুনিয়র ডাক্তাররা তাঁর লালারসের স্যাম্পেল টেস্ট করতে পাঠান। মঙ্গলবার রাতে সেই রিপোর্ট পজিটিভ আসে।
ব্যাস তাঁর পরেই ধুন্ধুমার। আতঙ্কে কাঁটা জেনারেল ওয়ার্ডে কর্মরত জুনিয়ার ডাক্তাররা। উল্লেখ্য নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ থেকে ৪ জন ইন্টার্ন ডাক্তার কে ডিউটি দিয়ে পাঠানো হয়েছিল বেলেঘাটা আইডির জেনারেল ওয়ার্ডে। সেই চারজনের মধ্যে একজন ডাক্তারের হাঁপানি রয়েছে। সেকারনেই আরও চিন্তিত তাঁরা। সূত্রের খবর ওই জুনিয়ার ডাক্তার রা বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালের একজন উচ্চপদস্থ আধিকারিকের কাছে জেনারেল ওয়ার্ডে থাকা রোগীর করোনা পজিটিভ রিপোর্ট নিয়ে গিয়ে জানতে চান তাঁদের এখন কি করনীয়। জুনিয়ার ডাক্তাররা দাবি করেন তাঁদের কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হোক এবং টেস্ট করানো হোক। অভিযোগ সেই দাবি উড়িয়ে দিয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়ে দেয় হোস্টেলে ফিরে যেতে! এমননি ঐ রোগীর রিপোর্টের কোথাও বলতে বারন করা হয় কাউকে! এরপর বুধবার বিকেলে ফের তাঁদের ডেকে পাঠানো হয়। জানিয়ে দেওয়া হয় করোনা পজিটিভ রিপোর্টের কথা কাউকে বলার প্রয়োজন নেই। রিপোর্ট স্বাস্থ্য ভবনে পাঠিয়ে দেওয়া হবে সেখানে তারাই ঠিক করবেন কি করতে হবে।
অভিযোগ জুনিয়ার ডাক্তারদের জানানো হয় যে তাঁদেরও স্বাস্থ্যপরীক্ষার দরকার নেই। পরে ইন্টার্ন ডাক্তাররা তাঁদের নিজেদের হস্টেল অর্থাৎ এনআরএস মেডিক্যাল কলেজে ফিরে সুপারের দ্বারস্থ হন।অভিযোগ তিনিও জুনিয়ারদের সকলের স্বাস্থ্য পরীক্ষার বিষয়টি উড়িয়ে দেন। ওই চার জুনিয়র ডাক্তার প্রিন্সিপাল শৈবাল চক্রবর্তীর কাছে একটি স্মারকলিপি জমা দেন, তিনি স্মারকলিপি গ্রহণ করে তাতে স্বাক্ষর করেন কিন্তু, বিষয়টিতে গুরুত্ব দেননি। প্রিন্সিপালের ঘরে থাকা অন্যান্য আধিকারিকরা কার্যত ঘাড়ধাক্কা দিয়ে বের করে দেন তাঁদের বলে অভিযোগ করেছেন তাঁরা।
তবে সূত্র জানাচ্ছে, শুক্রবার সকালে অভিযোগকারী ৪ জুনিয়ার ডাক্তারের সংক্রমণ হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করা হবে বেলেঘাটা আইডির তরফে।
রাজ্যে আক্রান্ত বেড়ে ৫১৪, শুধু হাওড়াতেই ১০৫; মৃত ৮! #BreakingNews
সন্দেহ হওয়ায় সেখানে কর্মরত জুনিয়র ডাক্তাররা তাঁর লালারসের স্যাম্পেল টেস্ট করতে পাঠান। মঙ্গলবার রাতে সেই রিপোর্ট পজিটিভ আসে।
ব্যাস তাঁর পরেই ধুন্ধুমার। আতঙ্কে কাঁটা জেনারেল ওয়ার্ডে কর্মরত জুনিয়ার ডাক্তাররা। উল্লেখ্য নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ থেকে ৪ জন ইন্টার্ন ডাক্তার কে ডিউটি দিয়ে পাঠানো হয়েছিল বেলেঘাটা আইডির জেনারেল ওয়ার্ডে। সেই চারজনের মধ্যে একজন ডাক্তারের হাঁপানি রয়েছে। সেকারনেই আরও চিন্তিত তাঁরা। সূত্রের খবর ওই জুনিয়ার ডাক্তার রা বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালের একজন উচ্চপদস্থ আধিকারিকের কাছে জেনারেল ওয়ার্ডে থাকা রোগীর করোনা পজিটিভ রিপোর্ট নিয়ে গিয়ে জানতে চান তাঁদের এখন কি করনীয়। জুনিয়ার ডাক্তাররা দাবি করেন তাঁদের কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হোক এবং টেস্ট করানো হোক। অভিযোগ সেই দাবি উড়িয়ে দিয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়ে দেয় হোস্টেলে ফিরে যেতে! এমননি ঐ রোগীর রিপোর্টের কোথাও বলতে বারন করা হয় কাউকে! এরপর বুধবার বিকেলে ফের তাঁদের ডেকে পাঠানো হয়। জানিয়ে দেওয়া হয় করোনা পজিটিভ রিপোর্টের কথা কাউকে বলার প্রয়োজন নেই। রিপোর্ট স্বাস্থ্য ভবনে পাঠিয়ে দেওয়া হবে সেখানে তারাই ঠিক করবেন কি করতে হবে।
অভিযোগ জুনিয়ার ডাক্তারদের জানানো হয় যে তাঁদেরও স্বাস্থ্যপরীক্ষার দরকার নেই। পরে ইন্টার্ন ডাক্তাররা তাঁদের নিজেদের হস্টেল অর্থাৎ এনআরএস মেডিক্যাল কলেজে ফিরে সুপারের দ্বারস্থ হন।অভিযোগ তিনিও জুনিয়ারদের সকলের স্বাস্থ্য পরীক্ষার বিষয়টি উড়িয়ে দেন। ওই চার জুনিয়র ডাক্তার প্রিন্সিপাল শৈবাল চক্রবর্তীর কাছে একটি স্মারকলিপি জমা দেন, তিনি স্মারকলিপি গ্রহণ করে তাতে স্বাক্ষর করেন কিন্তু, বিষয়টিতে গুরুত্ব দেননি। প্রিন্সিপালের ঘরে থাকা অন্যান্য আধিকারিকরা কার্যত ঘাড়ধাক্কা দিয়ে বের করে দেন তাঁদের বলে অভিযোগ করেছেন তাঁরা।
তবে সূত্র জানাচ্ছে, শুক্রবার সকালে অভিযোগকারী ৪ জুনিয়ার ডাক্তারের সংক্রমণ হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করা হবে বেলেঘাটা আইডির তরফে।

No comments