Header Ads

অস্কফোর্ডের করোনা ভ্যাকসিন শরীরে নিয়ে দিব্যি সুস্থ্য আছেন এলিস, সুখবর।

অরুণাভ সেন, নজরবন্দিঃ অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক বিজ্ঞানী সারা গিলবার্ট বিশ্বে বন্দিত,ইবোলা ভাইরাসের প্রতিষেধক আবিস্কার করে অসংখ্য মানুষকে অকালমৃত্যুর হাত থেকে বাঁচিয়েছিলেন৷সেই সারা গিলবার্ট এগিয়ে এসেছেন করোনার হাত থেকে গোটা পৃথিবীকে বাঁচাতে৷ "Chadox1" ওষুধটির ট্রয়াল শুরু হয়েছে৷যেহেতু নামটা সারা গিলবার্ট,যেহেতু তিনি ইবোলা ভাইরাসের প্রতিষেধকের আবিস্কারক,গোটা বিশ্ব আশাবাদী৷করোনার প্রতিষেধক আবিস্কারে সারা পৃথিবীর বিজ্ঞানীরা অকান্ত পরিশ্রম করছেন৷
অনেকে বলছেন সেই একই নারীই বোধহয় বাঁচিয়ে দিতে পারেন গোটা পৃথিবীকে৷৩২ বছরের এক তরুণী গোটা বিশ্বের মানব জাতির কল্যাণে অক্সফোর্ডের অধ্যাপকদের নতুন ভ্যাকসিনটা প্রথম শরীরে নিয়েছেন,তিনি এলিস গ্রানাটো৷ দু,সপ্তাহের মধ্যে এলিসের শরীরে এন্টিবডি তৈরি হলে ঢুকিয়ে দেওয়া হবে করোনাভাইরাস৷ অক্সফোর্ডের করোনাভাইরাস ভ্যাকসিনের প্রথম পরীক্ষায় সর্বপ্রথম অংশ নিয়েছেন যিনি - সেই স্বেচ্ছাসেবী সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর খবর যথারীতি ছড়িয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়৷এমন কি একটি ওয়েবসাইট থেকে শনিবার তাঁর মৃত্যুর গুজব সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছিল৷যদিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া খবর সম্পূর্ন ভুয়ো সুনিশ্চিত করেছে বিবিসি৷ এলিস গ্রানাটো যিনি নিজেও একজন মাইক্রোবায়োলজিস্ট,বিবিসিকে বলেছেন তিনি খুবই ভালো আছেন।
তাঁর পরিবারের সদস্যদের সাথে অনলাইনে গ্রুপচ্যাট করেছেন, এবং তাদের আশ্বস্ত করেছেন তিনি দিব্যি সুস্থ ও স্বাভাবিক আছেন৷ এলিস গ্রানাটো বিশ্বের ইতিহাসে প্রথম ব্যাক্তি - যার দেহে প্রথম পরীক্ষামুলকভাবে করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে বৃহস্পতিবার বিকালে।সারা পৃথিবীর আশা বিশ্বকে করোনার হাত থেকে মুক্তির আশা শোনাবেন দুই নারী সারা গিলবার্ট ও এলিস গ্রানাটো৷
Loading...

কোন মন্তব্য নেই

lishenjun থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.