শিক্ষকদের ভেরিফিকেশন স্থগিত!
নজরবন্দি ব্যুরো: মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা মাফিক ফেব্রুয়ারি মাস থেকে আংশিক সময়, অতিথি শিক্ষক এবং চুক্তিভিত্তিক পূর্ণ সময়ের শিক্ষকদের নথি যাচাইয়ের কাজ শুরু হয়েছে। বিকাশ ভবনের যে তলে এই কাজ হচ্ছে, সেটি খোলামেলা জায়গা নয়।
সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত ভিড় থাকছেই সেখানে। উত্তর কলকাতার একটি কলেজের অধ্যক্ষ বলেন, এভাবে এতজনকে না ডেকে ভাগে ভাগে কম সংখ্যায় শিক্ষকদের ডাকা দরকার ছিল। কারণ করোনা আতঙ্ক সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে।
আর তাই করোনার কারণে স্থগিত হয়ে গেল অস্থায়ী কলেজ শিক্ষকদের ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়া। বিকাশ ভবনে গত ফেব্রুয়ারি থেকে এই ভেরিফিকেশন পর্ব চলছে। রোজই ৮০০-১০০০ জন করে শিক্ষক হাজির হচ্ছিলেন দপ্তরের অষ্টম তলে। করোনা নিয়ে আতঙ্ক বাড়তেই বড় জমায়েতের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে সরকার। কিন্তু এখানে ভিড় ক্রমশ বেড়েই যাচ্ছিল। এদিকে, বিকাশ ভবনের অন্যান্য দপ্তরের অফিসাররা অসন্তোষ প্রকাশ করছিলেন।
ক-দিন আগে থানায় ফোন করে এ নিয়ে অভিযোগও করেন তাঁরা। এই জমায়েত সরানোর জন্য পুলিশের কাছে আর্জি জানানো হয়। বৃহস্পতিবার ও শুক্রবারও চারশোর বেশি শিক্ষককে ডাকা হয়েছিল। সঙ্গে অধ্যক্ষদেরও আসতে বলা হয়। কিন্তু বিভিন্ন মহল থেকে চাপ আসার ফলে শেষমেশ বৃহস্পতিবার এই ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়া স্থগিত করে দেয় সরকার।
আর তাই করোনার কারণে স্থগিত হয়ে গেল অস্থায়ী কলেজ শিক্ষকদের ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়া। বিকাশ ভবনে গত ফেব্রুয়ারি থেকে এই ভেরিফিকেশন পর্ব চলছে। রোজই ৮০০-১০০০ জন করে শিক্ষক হাজির হচ্ছিলেন দপ্তরের অষ্টম তলে। করোনা নিয়ে আতঙ্ক বাড়তেই বড় জমায়েতের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে সরকার। কিন্তু এখানে ভিড় ক্রমশ বেড়েই যাচ্ছিল। এদিকে, বিকাশ ভবনের অন্যান্য দপ্তরের অফিসাররা অসন্তোষ প্রকাশ করছিলেন।
ক-দিন আগে থানায় ফোন করে এ নিয়ে অভিযোগও করেন তাঁরা। এই জমায়েত সরানোর জন্য পুলিশের কাছে আর্জি জানানো হয়। বৃহস্পতিবার ও শুক্রবারও চারশোর বেশি শিক্ষককে ডাকা হয়েছিল। সঙ্গে অধ্যক্ষদেরও আসতে বলা হয়। কিন্তু বিভিন্ন মহল থেকে চাপ আসার ফলে শেষমেশ বৃহস্পতিবার এই ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়া স্থগিত করে দেয় সরকার।

No comments