শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে কথা রাখেনি সরকার; এখনও পড়ে আছে হাজারের বেশি শূন্যপদ
নজরবন্দি ব্যুরো: শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক নতুন ঘটনা নয়। করোনা নিয়ে যখন গোটা রাজ্য আতঙ্কিত, সেই সময়ও উঠে এল শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে চলতে থাকা বিতর্কের প্রসঙ্গ। এর থেকে বোঝা যায় রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক ঠিক কতটা প্রাসঙ্গিক ইস্যু।
শারীরশিক্ষা ও কর্মশিক্ষা বিষয়ের শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক চলে আসছে প্রায় কয়েক বছর ধরে।
এই পরীক্ষা ৪ বছর আগে নিয়েছিল স্কুল সার্ভিস কমিশন। কিন্তু নিয়োগ প্রক্রিয়া এখনও শেষ করে উঠতে পারেনি কমিশন। এমনটাই অভিযোগ। চার বছরের বেশি সময় নিয়োগ প্রক্রিয়া আটকে থাকায় স্কুলগুলিতে বহু শূন্যপদ তৈরি হয়েছে। এক পরীক্ষার্থীর কথায়, এই দুটি বিষয়ে এখনও হাজারের বেশি পদ ফাঁকা আছে। নিয়োগের অপেক্ষায় রয়েছেন ৬০০ জনেরও বেশি হবু শিক্ষক। তবুও থমকে ২০১৬-র শিক্ষক নিয়োগ।
পরীক্ষার্থীদের একটা বড় অংশের অভিযোগ, পড়ে থাকা শূন্যপদে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য সরকারের কাছে বারবার আবেদন জানানো হয়েছে। গত লোকসভা ভোটের আগে অনশনও করেছিলেন পরীক্ষার্থীরা।
এই অনশন আন্দোলনে সামিল হয়েছিলেন নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির ওয়েটিং থাকা প্রার্থীরা। পরে আশ্বস্ত করেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রতিশ্রুতি পাওয়ার পরেই অনশন তুলে নেন অনশনকারীরা। মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, অনশন প্রত্যাহার করে নিলে তাঁদের নিয়োগ নিশ্চিত করা হবে। প্রয়োজনে আইন পরিবর্তন করবে রাজ্য সরকার। এর পর প্রতিশ্রুতি রাখতে বিভিন্ন বিষয়ে নবম-দশম শ্রেণির ১৫১১টি এবং একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির ৮০২টি সিট বাড়ানের প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়। কিন্তু শারীরশিক্ষা ও কর্মশিক্ষা বিষয়ে চতুর্থ কাউন্সেলিং হওয়া পর্যন্ত একটি সিটও আপডেট করা হয় নি বলে অভিযোগ হবু শিক্ষকদের।
শারীরশিক্ষা ও কর্মশিক্ষা বিষয়ের শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক চলে আসছে প্রায় কয়েক বছর ধরে।
এই পরীক্ষা ৪ বছর আগে নিয়েছিল স্কুল সার্ভিস কমিশন। কিন্তু নিয়োগ প্রক্রিয়া এখনও শেষ করে উঠতে পারেনি কমিশন। এমনটাই অভিযোগ। চার বছরের বেশি সময় নিয়োগ প্রক্রিয়া আটকে থাকায় স্কুলগুলিতে বহু শূন্যপদ তৈরি হয়েছে। এক পরীক্ষার্থীর কথায়, এই দুটি বিষয়ে এখনও হাজারের বেশি পদ ফাঁকা আছে। নিয়োগের অপেক্ষায় রয়েছেন ৬০০ জনেরও বেশি হবু শিক্ষক। তবুও থমকে ২০১৬-র শিক্ষক নিয়োগ।
পরীক্ষার্থীদের একটা বড় অংশের অভিযোগ, পড়ে থাকা শূন্যপদে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য সরকারের কাছে বারবার আবেদন জানানো হয়েছে। গত লোকসভা ভোটের আগে অনশনও করেছিলেন পরীক্ষার্থীরা।

No comments