করোনা আতঙ্কের মধ্যেই অনুব্রতর গড়ে খুন বিজেপি কর্মী, কাঠগড়ায় তৃণমূল
নজরবন্দি ব্যুরোঃ করোনা পরিস্থিতিতেও রাজ্যে অব্যাহত রাজনৈতিক হিংসা। রাতের অন্ধকারে বিজেপি কর্মীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে খুনের অভিযোগ উঠল তৃণমূল আশ্রিত দুস্কৃতীদের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার রাতে চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটে বীরভূমের হাসান বিধানসভা এলাকায়। আজ সকালে ওই ব্যক্তির দেহ একটি পুকুরে পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
খবর পেয়ে পুলিশ এসে দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে নিহত চন্দন মাল(৩২) স্থানীয় খামোড্ডা এলাকার বাসিন্দারা। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে গতকাল রাতে বেশ কয়েকজন তাঁকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর রাতে আর বাড়িতে ফেরেন নি তিনি। পরদিন সকালে বাড়ির কাছের পুকুরে চন্দন মালের রক্তাক্ত দেহ ভেসে থাকতে দেখা যায়। তাঁর দেহের একাধিক জায়গায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপ বসানোর চিহ্ন মিলেছে। এরপরই খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে দেহটি উদ্ধার করে।
এই ঘটনায় নিহত বিজেপি কর্মীর পরিবারের লোকজনদের অভিযোগ তৃণমূল আশ্রিত দুস্কৃতীরাই তাঁকে খুন করেছে। স্থানীয় থানার পুলিশ খুনের মামলা রুজু করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। তবে এখনও পর্যন্ত কাউকেই গ্রেফতার করেনি পুলিশ। এই ঘটনায় দলের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব। ঘটনাকে ঘিরে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। অভিযুক্তদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন এলাকার বিজেপি নেতারা। ঘটনার জেরে কান্নায় ভেঙে পড়েছে নিহত বিজেপি নেতার পরিবারের সদস্যরা।
খবর পেয়ে পুলিশ এসে দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে নিহত চন্দন মাল(৩২) স্থানীয় খামোড্ডা এলাকার বাসিন্দারা। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে গতকাল রাতে বেশ কয়েকজন তাঁকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর রাতে আর বাড়িতে ফেরেন নি তিনি। পরদিন সকালে বাড়ির কাছের পুকুরে চন্দন মালের রক্তাক্ত দেহ ভেসে থাকতে দেখা যায়। তাঁর দেহের একাধিক জায়গায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপ বসানোর চিহ্ন মিলেছে। এরপরই খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে দেহটি উদ্ধার করে।

No comments