জীবনের প্রথম মামলা, দীর্ঘ ৭ বছর বিনা পারিশ্রমিকে আদালতে লড়াই চালিয়ে জয় ছিনিয়ে এনেছেন নির্ভয়ার আইনজীবী
নজরবন্দি ব্যুরোঃ সেই ২০১২ সাল থেকে নির্ভয়া কান্ডের অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে কেস লড়েছেন এক মহিলা। নির্ভয়ার পরিবারের লোকজনের পাশে দাঁড়িয়ে তাঁদের সংগ্রামকে নিজের সংগ্রাম মনে করেছিলেন তিনি। আদালতে যখন অভিযুক্তদের আইনজীবী বারংবার ক্লাইন্টদের বাঁচাতে একের পর এক যুক্তি খাঁড়া করে চলেছিলেন, সেই সময় দাঁতে দাঁত চেপে ন্যায় বিচারের আশায় আদালতে লড়াই চালিয়ে গিয়েছেন ওই মহিলা। তবে আজ সূর্যদয়ের আগেই চার অভিযুক্তের ফাঁসির পর স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন এই মহিলা আইনজীবী। কিন্তু কে তিনি? তিনি উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা আইনজীবী সীমা কুশওয়াহা। এক সময় চেয়েছিলেন সিভিল সার্ভিস দিয়ে বড় আমলা হওয়ার। কিন্তু পরে আইন নিয়ে পড়াশোনা করেন তিনি। এরপর আদালতে জুনিয়র আইনজীবী হিসেবে কাজ শুরু করেছিলেন। নির্ভয়া মামলা হাতে এলে তিনি নিজে থেকেই বিনাপয়সায় এই মামলা লড়তে রাজি হয়ে যান।
নির্ভয়ার মাকে কথা দিয়েছিলেন অভিযুক্তদের শাস্তি জন্য তিনি আইনজীবী হিসাবে লড়াই চালিয়ে যাবেন। আইনজীবী সীমা কুশওয়াহা জানিয়েছেন তিনি নিজে এমন একটা জায়গায় থাকেন সেখান থেকে মহিলাদের উঠে আসা খুবই চাপের। সেই জায়গা থেকে রীতিমত লড়াই করে তিনি আইনজীবী হয়েছেন। নির্ভয়ার মামলা ছিল জীবনের প্রথম কেস। আর তিনি নিয়েও লড়তে রাজি হয়ে যান। অভিযুক্তদের আইনজীবীকে কার্যত বুড়ো আঙুল দেখিয়ে আদালতে সব যুক্তি খন্ডন করেছেন। নিজ উদ্যোগে মামলা টেনে নিয়ে গিয়েছিলেন ফাস্ট্রট্রাক আদালতে। আর দীর্ঘ ৭ বছরের টানা লড়াইয়ের পর অবশেষে অভিযুক্তদের ফাঁসি হল। ফাঁসির পরই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন আইনজীবী সীমা কুশওয়াহা।
নির্ভয়ার মাকে কথা দিয়েছিলেন অভিযুক্তদের শাস্তি জন্য তিনি আইনজীবী হিসাবে লড়াই চালিয়ে যাবেন। আইনজীবী সীমা কুশওয়াহা জানিয়েছেন তিনি নিজে এমন একটা জায়গায় থাকেন সেখান থেকে মহিলাদের উঠে আসা খুবই চাপের। সেই জায়গা থেকে রীতিমত লড়াই করে তিনি আইনজীবী হয়েছেন। নির্ভয়ার মামলা ছিল জীবনের প্রথম কেস। আর তিনি নিয়েও লড়তে রাজি হয়ে যান। অভিযুক্তদের আইনজীবীকে কার্যত বুড়ো আঙুল দেখিয়ে আদালতে সব যুক্তি খন্ডন করেছেন। নিজ উদ্যোগে মামলা টেনে নিয়ে গিয়েছিলেন ফাস্ট্রট্রাক আদালতে। আর দীর্ঘ ৭ বছরের টানা লড়াইয়ের পর অবশেষে অভিযুক্তদের ফাঁসি হল। ফাঁসির পরই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন আইনজীবী সীমা কুশওয়াহা।

No comments