ন্যায় বিচার নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানালেন নরেন্দ্র মোদী, অরবিন্দ কেজরিওয়াল, স্মৃতি ইরানি
নজরবন্দি ব্যুরোঃ অবশেষে মিলল সুবিচার। দীর্ঘ প্রায় সাত বছরের আইনি লড়াইয়ের পর শুক্রবার ভোর ৫ঃ৩০ মিনিটে ফাঁসিকাঠে ঝোলানো হল নির্ভয়ার চার ধর্ষক পবন, অক্ষয়, বিনয় এবং মুকেশ। আইনি জটিলতার কারণে আটকে ছিল দোষিদের ফাঁসি। আইনি জটের কারণে তিন বার পিছিয়ে যায় নির্ধারিত হওয়া ফাঁসির দিন। পরবর্তী ফাঁসির দিন ঠিক ছিল আজ ২০মার্চ ভোর ৫ঃ৩০ -এ। সাঁজার হাত থেকে বাঁচতে নানা রকমের চেষ্টা চালায় আসামি পক্ষ তবে শেষ রক্ষা হল না। ২০১২ সালে দিল্লিতে ঘটে যাওয়া গণধর্ষণ মামলায় দোষীসাব্যস্ত হয়েছিল পাঁচ জন। তাদের মধ্যে একজন আগেই আত্মহত্যা করেছিল। বাকি চার জনের মধ্যে এক জন ঘটনার সময় নাবালক ছিল। আদালত ফাঁসি সাজা শোনায় চার দোষীকে। আইনি জটিলতার কারণে পর পর তিন বার ফাঁসির দিন পিছিয়ে যায়।
অবশেষে আজ ফাঁসিকাঠে ঝোলানো হয় নির্ভয়ার চার ধর্ষককে। গোটা দেশ খুশি। স্বস্তি পেয়েছেন নির্ভয়ার পরিবার। এই নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও অন্যান্যরা। মোদীর প্রতিক্রিয়া ঃ প্রধানমন্ত্রী টুইট করে তাঁর বার্তা প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, সুবিচার মিলেছে। দেশের সব থেকে বড় বিষয় মহিলাদের সন্মান রক্ষা করা ও নিরাপত্তার দিকে নজর দেওয়া। দেশের নারীরা নিজেদের যুদ্ধক্ষেত্রে প্রমাণ করেছে। দেশের নারীদের আরও শক্তিশালী করে তুলতে হবে। নারীদের জন্য সাম্যতা ও সমান সুযোগের ব্যবস্থা করতে হবে।
কেজরিওয়ালের প্রতিক্রিয়া ঃ দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল জানিয়েছেন, বিচার পেতে সাত বছর সময় লাগলো। আমাদের প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হতে হবে, যে এই রকমের ঘটনা আর ঘটতে দেওয়া যাবে না। আমাদের আইনি ব্যবস্থাপনায় অনেক ভুল আছে যার সু্যোগ নিয়েছে দোষীরা। ভুল গুলো ঠিক করতে হবে। স্মৃতি ইরানির প্রতিক্রিয়া ঃ বিচার মিলতে দেরি হলেও তা পাওয়া গেছে। এই ন্যায় বিচার দেখে তাদের শিক্ষা নেওয়া উচিৎ যারা মহিলাদের সাথে এই রকম আচরণ করে
অবশেষে আজ ফাঁসিকাঠে ঝোলানো হয় নির্ভয়ার চার ধর্ষককে। গোটা দেশ খুশি। স্বস্তি পেয়েছেন নির্ভয়ার পরিবার। এই নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও অন্যান্যরা। মোদীর প্রতিক্রিয়া ঃ প্রধানমন্ত্রী টুইট করে তাঁর বার্তা প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, সুবিচার মিলেছে। দেশের সব থেকে বড় বিষয় মহিলাদের সন্মান রক্ষা করা ও নিরাপত্তার দিকে নজর দেওয়া। দেশের নারীরা নিজেদের যুদ্ধক্ষেত্রে প্রমাণ করেছে। দেশের নারীদের আরও শক্তিশালী করে তুলতে হবে। নারীদের জন্য সাম্যতা ও সমান সুযোগের ব্যবস্থা করতে হবে।

No comments