অঙ্গদানের আবেদন খারিজ করল সুপ্রিম কোর্ট।
নজরবন্দি ব্যুরো : ২০১২ সালে ডিসেম্বর মাসের সেই ভয়াবহ ঘটনার কথা মনে পরে আজও। সিনেমা দেখে বাসে করে বাড়ি ফির
ছিলেন প্যারামেডিক্যাল এর ছাত্রী। সঙ্গে ছিল তার বন্ধু ,সেই সময় ফাঁকা বাস এ তাকে গণধর্ষণ করে। যৌনাঙ্গে ঢুকিয়ে দাওয়া হয় লোহার রড।
তরুণীর বন্ধুকে বেধড়ক মারধর করে বাস থেকে দুজনকেই একটি নির্জন রাস্তায় ধাক্কা মেরে ফেলে দাওয়া হয়। রক্তাক্ত অবস্থায় দুজনকে রাস্তা থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে। কিন্তু চিকিৎসায় সারা দেয়নি নির্ভয়া।জীবন যুদ্ধে হার মানেন তিনি। গোটা দেশ জুড়ে ছড়িয়ে পরে প্রতিবাদের আগুন। বছর সাতেক পর ফাঁসির ঘোষণা শোনানো হয়।কিন্তু এখনো ফাঁসি কার্যকর হয়নি।চার্ ধর্ষকের ফাঁসির পর তাদের অঙ্গদান করা হোক এমনই আবেদন জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে দ্বারস্থ হয় প্রাক্তন বিচারপতি এম এফ সালদানা।
সোমবার তার এই আবেদন খারিজ করে দেয় সুপ্রিম কোর্ট। বিচারপতির কথায় পরিবারের কারোর ফাঁসি হচ্ছে ইটা অত্যন্ত দুঃখজনক ,তারপর তার শরীরের টুকরো করা।একটু তো মানবিক হন। সুপ্রিম কোর্ট প্রসঙ্গত যে নির্দেশ দেয় গবেষণার স্বার্থে অঙ্গদান করা হোক। প্রত্যেক ফাঁসির আসামীকেই দেহদানের আবেদন নিয়ে শীর্ষ আদালত গিয়েছিলো প্রাক্তন বিচারপতি। কিন্তু তার এই আর্জি খারিজ হয়ে গিয়েছে।একের পর এক অভিযুক্ত ফাঁসি খারিজ এবং ক্ষমাভিক্ষার আবেদন করেই সময় নষ্ট করছে।
তরুণীর বন্ধুকে বেধড়ক মারধর করে বাস থেকে দুজনকেই একটি নির্জন রাস্তায় ধাক্কা মেরে ফেলে দাওয়া হয়। রক্তাক্ত অবস্থায় দুজনকে রাস্তা থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে। কিন্তু চিকিৎসায় সারা দেয়নি নির্ভয়া।জীবন যুদ্ধে হার মানেন তিনি। গোটা দেশ জুড়ে ছড়িয়ে পরে প্রতিবাদের আগুন। বছর সাতেক পর ফাঁসির ঘোষণা শোনানো হয়।কিন্তু এখনো ফাঁসি কার্যকর হয়নি।চার্ ধর্ষকের ফাঁসির পর তাদের অঙ্গদান করা হোক এমনই আবেদন জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে দ্বারস্থ হয় প্রাক্তন বিচারপতি এম এফ সালদানা।
সোমবার তার এই আবেদন খারিজ করে দেয় সুপ্রিম কোর্ট। বিচারপতির কথায় পরিবারের কারোর ফাঁসি হচ্ছে ইটা অত্যন্ত দুঃখজনক ,তারপর তার শরীরের টুকরো করা।একটু তো মানবিক হন। সুপ্রিম কোর্ট প্রসঙ্গত যে নির্দেশ দেয় গবেষণার স্বার্থে অঙ্গদান করা হোক। প্রত্যেক ফাঁসির আসামীকেই দেহদানের আবেদন নিয়ে শীর্ষ আদালত গিয়েছিলো প্রাক্তন বিচারপতি। কিন্তু তার এই আর্জি খারিজ হয়ে গিয়েছে।একের পর এক অভিযুক্ত ফাঁসি খারিজ এবং ক্ষমাভিক্ষার আবেদন করেই সময় নষ্ট করছে।

No comments