তিন দিন পর ফের করোনার থাবা চিন ও স্পেনে
নজরবন্দি ব্যুরোঃ স্বেচ্ছায় গৃহবন্দি হয়েছেন জার্মান চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেল। ম্যার্কেল অসুস্থ থাকায় তার ডাক্তার শুক্রবার তাকে নিউমোনিয়ার প্রতিষেধক ইঞ্জেকশন দিয়েছিলেন তাঁর চিকিৎসক। আজ জানতে পারা যায় চিকিৎসক করোনাভাইরাসে আক্রান্ত। তাঁর পরে নিজেকে গৃহবন্দী করেন আঙ্গেলা ম্যার্কেল। কয়েক দিন বাড়িতে থেকেই কাজকর্ম করবেন চ্যান্সেলর ম্যার্কেল। বিশ্বে এখন ৩৫টি দেশ লকডাউন পরিস্থিতি চলছে। নিউ ইয়র্কে তিনদিন ধরে কার্যত লকডাউন রয়েছে। নিউ ইয়র্ক শহরের মেয়র বিল দ্য ব্লাসিয়ো জানান, মাস্ক ও চিকিৎসার অন্যান্য সরঞ্জাম বিলির জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে সেনাবাহিনীর সাহায্য চাওয়া হয়েছে। এই মুহুর্তে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সংক্রমণে মৃত্যু হয়েছে ৩৭১ জনের। শিকাগো ও লস অ্যাঞ্জেলেসকেও লকডাউন করা হয়েছে। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সকলকে বাড়িতে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, বাড়িতে থাকুন, নিজের জীবন বাঁচান। এটাই আদর্শ সময় জাতীয় ত্যাগ স্বীকার করার।
প্রিয়জনেদের যত্নে রাখারও সময়। আমরা জয় হবেই। অন্যদিকে ফের সংকটজনক পরিস্থিতি তৈরী হয়েছে চিনে। স্থানীয় ভাবে সংক্রমণে আক্রান্তের খোঁজ পাওয়া গেছে চিনের গুয়াংঝৌয়ে। বাইরে থেকে আসা মানুষের মাধ্যমে করোনার প্রকোপ ঠেকানোর জন্য, সোমবার বেজিং থেকে ১২টি শহরে আন্তর্জাতিক উড়ান চলাচল বন্ধ করেছে প্রশাসন। গতকাল বেজিংয়ে ৪৬ জন নতুন আক্রান্তকে সনাক্ত করা হয়েছে, যারা সকলেই ইউরোপ ও আমেরিকা থেকে দেশে ফিরেছেন। একই সাথে চাপ বেড়ে চলেছে স্পেনের। স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সাঞ্চেজ়, আজ সকাল থেকে স্বাস্থ্য এবং নিরাপত্তা আধিকারিকদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যুর হার বেড়েছে ৩০ শতাংশ। শুধু আজ মৃতের সংখ্যা ৩৯৪। মোট সংখ্যা ১৭২০। ইউরোপে আক্রান্তের সংখ্যা এখন অন্তত দেড় লক্ষে। স্পেনের প্রাধানমন্ত্রী বলেছেন, সামনে আরও কঠিন অবস্থা আসতে চলেছে।
যার মোকাবিলা শক্ত হাতে করতে হবে। তিনি আরও জানান, গত ১৩ মার্চ থেকে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে ১৫ দিনের জন্য লকডাউন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল তবে পরিস্থিতি সংকটজনক সেই দিকে খেয়াল রেখেই লকডাউনের সময়সীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিতে হবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জরুরির অবস্থার বিশেষজ্ঞ মাইক রায়ান বলেছেন, কেবল লকডাউন করে করোনাভাইরাসকে আটকানো সম্ভব নয়। কারা অসুস্থ, তাঁদের খুঁজে বার করে আলাদা করতে হবে সককের থেকে। তাঁরা যাঁদের কাছাকাছি গিয়েছেন, তাদেরও আলাদা করে রাখতে হবে। জনস্বাস্থ্য রক্ষায় কড়া পদক্ষেপ নেওয়া খুব জরুরি, না হলে গতিবিধিতে নিষেধ উঠে গেলে এবং লকডাউন তোলা হলে ফের ঝাঁপাবে করোনা। ব্রিটেনে এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২৪০ জনের। আক্রান্তদের মধ্যে প্রতি ১০ জনে এক জন হচ্ছেন স্বাস্থ্যকর্মী।
প্রিয়জনেদের যত্নে রাখারও সময়। আমরা জয় হবেই। অন্যদিকে ফের সংকটজনক পরিস্থিতি তৈরী হয়েছে চিনে। স্থানীয় ভাবে সংক্রমণে আক্রান্তের খোঁজ পাওয়া গেছে চিনের গুয়াংঝৌয়ে। বাইরে থেকে আসা মানুষের মাধ্যমে করোনার প্রকোপ ঠেকানোর জন্য, সোমবার বেজিং থেকে ১২টি শহরে আন্তর্জাতিক উড়ান চলাচল বন্ধ করেছে প্রশাসন। গতকাল বেজিংয়ে ৪৬ জন নতুন আক্রান্তকে সনাক্ত করা হয়েছে, যারা সকলেই ইউরোপ ও আমেরিকা থেকে দেশে ফিরেছেন। একই সাথে চাপ বেড়ে চলেছে স্পেনের। স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সাঞ্চেজ়, আজ সকাল থেকে স্বাস্থ্য এবং নিরাপত্তা আধিকারিকদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যুর হার বেড়েছে ৩০ শতাংশ। শুধু আজ মৃতের সংখ্যা ৩৯৪। মোট সংখ্যা ১৭২০। ইউরোপে আক্রান্তের সংখ্যা এখন অন্তত দেড় লক্ষে। স্পেনের প্রাধানমন্ত্রী বলেছেন, সামনে আরও কঠিন অবস্থা আসতে চলেছে।
যার মোকাবিলা শক্ত হাতে করতে হবে। তিনি আরও জানান, গত ১৩ মার্চ থেকে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে ১৫ দিনের জন্য লকডাউন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল তবে পরিস্থিতি সংকটজনক সেই দিকে খেয়াল রেখেই লকডাউনের সময়সীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিতে হবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জরুরির অবস্থার বিশেষজ্ঞ মাইক রায়ান বলেছেন, কেবল লকডাউন করে করোনাভাইরাসকে আটকানো সম্ভব নয়। কারা অসুস্থ, তাঁদের খুঁজে বার করে আলাদা করতে হবে সককের থেকে। তাঁরা যাঁদের কাছাকাছি গিয়েছেন, তাদেরও আলাদা করে রাখতে হবে। জনস্বাস্থ্য রক্ষায় কড়া পদক্ষেপ নেওয়া খুব জরুরি, না হলে গতিবিধিতে নিষেধ উঠে গেলে এবং লকডাউন তোলা হলে ফের ঝাঁপাবে করোনা। ব্রিটেনে এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২৪০ জনের। আক্রান্তদের মধ্যে প্রতি ১০ জনে এক জন হচ্ছেন স্বাস্থ্যকর্মী।
কোন মন্তব্য নেই