নিজের জীবন দিয়ে তাপস পাল প্রমাণ করে দিলেন অসত্ সঙ্গে সর্বনাশ! বিস্ফোরক সুজন চক্রবর্তী
নজরবন্দি ব্যুরো: তাপস পালের অকালমৃত্যুকে সিবিআই-কে নিশানা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে তাপস পালের এই পরিণতিতে তৃণমূলকেই দায়ী করলেন সিপিআই(এম) বিধায়ক সুজন চক্রবর্তী। সুজন বাবুর কথায়,"নিজের জীবন দিয়ে তাপস পাল প্রমাণ করে দিলেন অসত্ সঙ্গে সর্বনাশ।"
অভিনেতা তথা রাজনীতিবিদ তাপস পালের অকালমৃত্যুতে সিবিআই-কে কাঠগড়ায় তুললেন তৃণমূল নেত্রী তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রবীন্দ্রসদনে প্রয়াত অভিনেতাকে শেষশ্রদ্ধা জানাতে এসে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে আক্রমণ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রবীন্দ্রসদন থেকে বেরনোর সময় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তৃণমূল সুপ্রিমো বলেন, "কেন্দ্রের একটা এজেন্সির দ্বারা অত্যাচারিত হয়ে এই মৃত্যু। মানসিকভাবে নিজে এমন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল, নিজে ক্ষতবিক্ষত হয়ে গিয়েছিল। মৃত্যুর আগে হয়তো জানতেও পারল না যে তাঁর ঠিক অপরাধটা কোথায় ছিল! একটা চ্যানেলের ডিরেক্টর হিসেবে কাজে যোগ দিয়ে ছিলেন। তার বিনিময়ে মাইনে পেতেন। সেইজন্য তাঁকে ১ বছর ১ মাস জেলে কাটাতে হয়েছে। দিনের পর দিন লাঞ্ছনা, গঞ্জনার শিকার হতে হল।
বিজেপির চাপে দুর্বিষহ, দুর্দশাগ্রস্ত, আহত, ক্ষতবিক্ষত হয়ে যায় তাপস।" শুধু তাপস পাল নয়, এদিন তাপস পালের শেষ শ্রদ্ধা জানাতে এসে সুলতান আহমেদ ও প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রীর অকালমৃত্যুর জন্যেও সিবিআইকে দায়ী করেন তৃণমূল নেত্রী।
তাপস পালকে গান স্যালুট দেওয়া নিয়েও প্রশ্ন তোলেন এই বাম নেতা। বলেন,''আমাদের সংস্কৃতিতে, কেউ মারা গেলে কটূ কথা বলতে নেই। গান স্যালুটের গাম্ভীর্যকে নষ্ট করা হচ্ছে।''
এর পরে মোদী সরকারকে আক্রমণ করতে ভোলেন নি সুজন। তাঁর কথায়,''তদন্তকারী সংস্থাগুলিকে যেমন খুশি চালাচ্ছে কেন্দ্র। এনিয়ে কোনও সন্দেহ নেই।''
অভিনেতা তথা রাজনীতিবিদ তাপস পালের অকালমৃত্যুতে সিবিআই-কে কাঠগড়ায় তুললেন তৃণমূল নেত্রী তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রবীন্দ্রসদনে প্রয়াত অভিনেতাকে শেষশ্রদ্ধা জানাতে এসে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে আক্রমণ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রবীন্দ্রসদন থেকে বেরনোর সময় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তৃণমূল সুপ্রিমো বলেন, "কেন্দ্রের একটা এজেন্সির দ্বারা অত্যাচারিত হয়ে এই মৃত্যু। মানসিকভাবে নিজে এমন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল, নিজে ক্ষতবিক্ষত হয়ে গিয়েছিল। মৃত্যুর আগে হয়তো জানতেও পারল না যে তাঁর ঠিক অপরাধটা কোথায় ছিল! একটা চ্যানেলের ডিরেক্টর হিসেবে কাজে যোগ দিয়ে ছিলেন। তার বিনিময়ে মাইনে পেতেন। সেইজন্য তাঁকে ১ বছর ১ মাস জেলে কাটাতে হয়েছে। দিনের পর দিন লাঞ্ছনা, গঞ্জনার শিকার হতে হল।
তাপস পালকে গান স্যালুট দেওয়া নিয়েও প্রশ্ন তোলেন এই বাম নেতা। বলেন,''আমাদের সংস্কৃতিতে, কেউ মারা গেলে কটূ কথা বলতে নেই। গান স্যালুটের গাম্ভীর্যকে নষ্ট করা হচ্ছে।''
এর পরে মোদী সরকারকে আক্রমণ করতে ভোলেন নি সুজন। তাঁর কথায়,''তদন্তকারী সংস্থাগুলিকে যেমন খুশি চালাচ্ছে কেন্দ্র। এনিয়ে কোনও সন্দেহ নেই।''
No comments