হলদিয়া হত্যাকাণ্ডে উঠেএল নয়া রহস্য, নিজের মায়ের সাথে প্রেমিকের সম্পর্ক মানতে পারেনি রিয়া
নজরবন্দি ব্যুরোঃ হলদিয়া হত্যাকাণ্ডে উঠে আসছে একের পর এক রহস্য।শুক্রবার এই ঘটনার অভিযুক্ত দুর্গাচকের বাসিন্দা সাদ্দামের ভাড়া বারিতে ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত হয়,তাঁর বাড়ি থেকে রিয়ার ডায়েরি এবং স্কুলের খাতা উদ্ধার করে তারা।এবং সেই ডায়েরি থেকে উঠে আসে অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য এদিকে ধৃত অভিযুক্ত শুকদেব দাসও আই খুনের ঘটনায় জরিত থাকার কথা নিজে মুখে স্বীকার করে।পুলিশ সূত্রে খবর বাংলা মাধ্যম একটি স্কুলের ২০১৭ সালে অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী ছিল রিয়া।ইংরাজি ভাষাতে সমান ভাবে সাবলিল ছিল সে।তাই বাংলা,ইংরাজি, আর হিন্দি ভাসাতে ডায়েরি লিখত রিয়া।অষ্টম শ্রেণীতে পরতে পরতে সাদ্দামের সাথে সম্পর্কে জরিয়ে পরে সে।কয়েকদিন পর থেকে রিয়া নিজের মাকে সন্দেহ করতে থাকে,রিয়ার ধারনা তাঁর মা সাদ্দামের সাথে ঘনিষ্ঠ হচ্ছে।আর এই ঘনিষ্ঠতা রিয়া ভালো চোখে দেখছে না তা হাবে ভাবে বুঝিয়ে দেয় মাকে।
অন্যদিকে সাদ্দাম মা র মেয়েকে সন্দেহ করা শুরু করে,সে বুঝতে পারে মা ও মেয়ের অন্যপুরুষের সাথে সম্পর্ক তৈরি হয়েছে।তারফলে তিনজনের মধ্যে আক্তা দূরত্ব তৈরি হয়।সাদ্দাম সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আস্থে চেয়েছিল।এই থেকে অশান্তির সুত্রপাত।সাদ্দামকে ব্ল্যাকমেল কোর্টে শুরু করে রিয়া ও রমা।বাসুদেবপুরের ভাড়া বারিতে দুজনকে শ্বাসরোধ করে খুন করে।তারপর রমার দেহ কম্বলে জরিয়ে ডিকিতে রাখা হয়,র রিয়ার দেহ রাখা হয় গাড়ির পিছনের সিটে।সঙ্গে সঙ্গে দেহদুটি নিয়ে আসা হয় ঝিকুরখালির কাছে হুগলী নদির চরে এবং সেখানেই প্রমান লোপাটের জন্য পুড়িয়ে দেওয়া হয়।পুলিশ সূত্রে খবর ধৃত সাদ্দাম,শুকদেব,এবং মনজুর প্রত্যেকেই দীর্ঘদিনের বন্ধু।
অন্যদিকে সাদ্দাম মা র মেয়েকে সন্দেহ করা শুরু করে,সে বুঝতে পারে মা ও মেয়ের অন্যপুরুষের সাথে সম্পর্ক তৈরি হয়েছে।তারফলে তিনজনের মধ্যে আক্তা দূরত্ব তৈরি হয়।সাদ্দাম সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আস্থে চেয়েছিল।এই থেকে অশান্তির সুত্রপাত।সাদ্দামকে ব্ল্যাকমেল কোর্টে শুরু করে রিয়া ও রমা।বাসুদেবপুরের ভাড়া বারিতে দুজনকে শ্বাসরোধ করে খুন করে।তারপর রমার দেহ কম্বলে জরিয়ে ডিকিতে রাখা হয়,র রিয়ার দেহ রাখা হয় গাড়ির পিছনের সিটে।সঙ্গে সঙ্গে দেহদুটি নিয়ে আসা হয় ঝিকুরখালির কাছে হুগলী নদির চরে এবং সেখানেই প্রমান লোপাটের জন্য পুড়িয়ে দেওয়া হয়।পুলিশ সূত্রে খবর ধৃত সাদ্দাম,শুকদেব,এবং মনজুর প্রত্যেকেই দীর্ঘদিনের বন্ধু।

No comments