মানবাধিকার প্রশ্নে নেতৃত্বের ব্যর্থতাঃ দিল্লি নিয়ে মন্তব্য ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা বার্নি স্যান্ডার্সের
নজরবন্দি ব্যুরোঃ মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতে আসার আগের দিন থেকেই উত্তপ্ত হতে থাকে রাজধানী দিল্লি। কড়া নিরাপত্তায় চলছিল তাঁর ভারত সফর। তবে সফরের সময়ে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে রাজধানী দিল্লি। কোথাও কোথাও দোকানে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়, আগুনে দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকে বাস। চলে গুলিও।
যার জেরে এখনো পর্যন্ত ৩৫ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়ে ছে। আহত হয়েছেন অন্তত ২০০। ইতিমধ্যেই বিষয়টি আন্তর্জাতিক স্তরে চর্চা শুরু হয়েছে। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সফর চলাকালীন ভারতের রাজধানী দিল্লিতে এত বড় ঘটনা ঘটে গেলেও তিনি বিষয়টি নিয়ে কোনো মন্তব্য না করায় তুমুল সমালোচনা করলেন ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী বার্নি স্যান্ডার্স।
বিষয়টি নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্টের নীরবতাকে খুঁচিয়ে তিনি বলেন “প্রেসিডেন্টের সফরকালীন তিনি খবর পাওয়ার পরেও বিষয়টি ‘ভারতের আভ্যন্তরীণ বিষয়’ বলে চুপ করে ছিলেন। মোদির সঙ্গে কোনো আলোচনায় করেননি। ট্রাম্প মোদিকে দেশের ধর্ম নিরপেক্ষতা রক্ষার জন্য অত্যন্ত সক্রিয় বলে উল্লেখ করেন। কিন্তু তাহলে এত মানুসের মৃত্যু হল কিভাবে! সংখ্যালঘুদের কেন টার্গেট করা হচ্ছে? এটা আসলে মানবাধিকার প্রশ্নে নেতৃত্বের ব্যর্থতা” বুধবার আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা রক্ষার জন্য তৈরি মার্কিন কমিশন দিল্লির পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে কেন্দ্রীয় সরকারকে সাধারণ নাগরিকদের নিরাপত্তা দিতে অনুরোধ জানিয়েছে। সেইসঙ্গে জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সবাই সমান অধিকার দেয়ার পক্ষেও জল পড়েছে ওই কমিশন। বার্নি স্যান্ডার্সের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা রক্ষা কমিশনের সমালোচনায় কিছুটা হলেও চাপে পড়েছে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার।
যার জেরে এখনো পর্যন্ত ৩৫ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়ে ছে। আহত হয়েছেন অন্তত ২০০। ইতিমধ্যেই বিষয়টি আন্তর্জাতিক স্তরে চর্চা শুরু হয়েছে। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সফর চলাকালীন ভারতের রাজধানী দিল্লিতে এত বড় ঘটনা ঘটে গেলেও তিনি বিষয়টি নিয়ে কোনো মন্তব্য না করায় তুমুল সমালোচনা করলেন ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী বার্নি স্যান্ডার্স।

No comments