কানহাইয়ার পাশে দাঁড়িয়ে কেজরীওয়ালকে কড়া ভাষায় আক্রমণ অনুরাগ কাশ্যপের
নজরবন্দি ব্যুরোঃ তরুণ সিপিআই নেতা তথা দিল্লির জহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনী কানহাইয়া কুমারের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার মামলা চালানোর অনুমতি দেওয়ায় কেজরীওয়ালকে কড়া ভাষায় সমালোচনা করে টুইট করলেন বিশিষ্ট চিত্র পরিচালক অনুরাগ কাশ্যপ। তাঁর নিজের টুইটের সঙ্গে কানহাইয়া কুমারের টুইটও শেয়ার করেন তিনি। টুইটে আপ সুপ্রিমোকে এক হাত নিয়ে অনুরাগ লেখেন “মেরুদণ্ডহীন শব্দটি ব্যবহার করলে আপনার ক্ষেত্রে প্রশংসাই হয়ে যাবে। কত টাকায় নিজেকে বিক্রি করেছেন আপনি?'' চিত্র পরিচালকের এহেন টুইটে রীতিমত শোরগোল পড়েছে রাজনৈতিক মহলে।
কাইহাইয়া কুমারের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার মামলা চালানোর জন্য দিল্লির আপ সরকারকে ধন্যবাদ দিলেন কাইহাইয়া নিজে। তাঁর বিরুদ্ধে মামলার অনুমতি দেওায় টুইট করে নিজের অবস্থান সমন্ধ্যে জানিয়েছেন সিপিআই নেতা কাইহাইয়া কুমার। কেজরীওয়াল সরকার দিল্লি পুলিশকে নতুন করে মামলা চালানোর অনুমতি দেওয়ায় সিপিআই নেতা কানহাইয়া জানিয়েছেন দ্রুত বিচার প্রক্রিয়া ফাস্ট ট্রাক কোর্টে সেরে ফেলা হোক।
টিভি চ্যানেলে বিতর্কে বিচার বসিয়ে লাভ নেই। দ্রুত বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার আর্জি জানিয়েছেন তিনি। রাজনৈতিক স্বার্থ চরিতার্থ করতেই এই মামলা দায়ের হয়েছে বলে তরুন বাম নেতা কানহাইইয়ার অভিযোগ। তাঁর কথায় “দেশদ্রোহিতার মামলা ফাস্ট ট্র্যাক কোর্টে শুনানি করা দরকার। তাহলে দেশবাসী জানবে, কীভাবে রাজনৈতিক ফায়দার জন্য দেশদ্রোহিতা আইনের অপপ্রয়োগ হচ্ছে।
আসল ইস্যু থেকে নজর ঘোরাতেই এসব করা হচ্ছে।” ২০১৬তে দিল্লির জেএনইউতে আফজার গুরুর সমর্থনে শ্লোগান ওঠে বলে পুলিশের অভিযোগ। সেই শ্লোগান দেওয়ার জন্য কানহাইয়া কুমার, সঙ্গে দুই ছাত্র উমর খালিদ এবং অনির্বাণ ভট্টাচার্যের নাম জড়িয়েছিল। এই তিন ছাত্র নেতার সঙ্গে আরও ৪ ছাত্রের নাম জড়ায়। এই ঘটনায় আগেই গ্রেফতার হয়েছিলেন কাইহাইয়া। তাঁদের বিরুদ্ধে ইউএপিএ ধারায় মামলা রুজু করেছে দিল্লি পুলিশ। গ্রেফতার হওয়ার পর কারাবাসও করেছিলেন তাঁরা। কিন্তু ২০১৯-এ নতুন করে এই ঘটনায় চার্জশিট জমা করে পুলিশ। এবার সেই মামলাই টেনে নিয়ে যেতে আপ সরকারের অনুমতি চায় পুলিশ। সেইমত দেশদ্রোহিতার মামলা চালাতে পুলিশকে অনুমতি দিল দিল্লি সরকার।
কাইহাইয়া কুমারের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার মামলা চালানোর জন্য দিল্লির আপ সরকারকে ধন্যবাদ দিলেন কাইহাইয়া নিজে। তাঁর বিরুদ্ধে মামলার অনুমতি দেওায় টুইট করে নিজের অবস্থান সমন্ধ্যে জানিয়েছেন সিপিআই নেতা কাইহাইয়া কুমার। কেজরীওয়াল সরকার দিল্লি পুলিশকে নতুন করে মামলা চালানোর অনুমতি দেওয়ায় সিপিআই নেতা কানহাইয়া জানিয়েছেন দ্রুত বিচার প্রক্রিয়া ফাস্ট ট্রাক কোর্টে সেরে ফেলা হোক।
আসল ইস্যু থেকে নজর ঘোরাতেই এসব করা হচ্ছে।” ২০১৬তে দিল্লির জেএনইউতে আফজার গুরুর সমর্থনে শ্লোগান ওঠে বলে পুলিশের অভিযোগ। সেই শ্লোগান দেওয়ার জন্য কানহাইয়া কুমার, সঙ্গে দুই ছাত্র উমর খালিদ এবং অনির্বাণ ভট্টাচার্যের নাম জড়িয়েছিল। এই তিন ছাত্র নেতার সঙ্গে আরও ৪ ছাত্রের নাম জড়ায়। এই ঘটনায় আগেই গ্রেফতার হয়েছিলেন কাইহাইয়া। তাঁদের বিরুদ্ধে ইউএপিএ ধারায় মামলা রুজু করেছে দিল্লি পুলিশ। গ্রেফতার হওয়ার পর কারাবাসও করেছিলেন তাঁরা। কিন্তু ২০১৯-এ নতুন করে এই ঘটনায় চার্জশিট জমা করে পুলিশ। এবার সেই মামলাই টেনে নিয়ে যেতে আপ সরকারের অনুমতি চায় পুলিশ। সেইমত দেশদ্রোহিতার মামলা চালাতে পুলিশকে অনুমতি দিল দিল্লি সরকার।

No comments