৮ তলা থেকে পড়ে মৃত্যু পরিচারকের, খুনের অভিযোগ পরিবারের।
নজরবন্দি ব্যুরো: দুর্ঘটনা নাকি ফোন সেই নিয়ে চাঞ্চল্যকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বালিগঞ্জের দেওদার স্ট্রিট এলাকায়। ওখানে একটি আবাসনের ফ্ল্যাটে সুবোধ কুমার যাদব নামে 23 বছরের যুবকটি কাজ করতেন। ফ্ল্যাটের বাসিন্দাদের দাবি অাট তলার বারান্দা থেকে পড়ে মৃত্যু হয়েছে তাঁর। মৃতের পরিবারের অভিযোগ সুবোধ কুমার কে মেরে ফেলা হয়েছে। দুই ভাই সুবোধ কুমার ও আমোদ কুমার কলকাতায় কাজ করতেন। তাঁদের বাড়ি বিহারের বাঁকা জেলায়। ছয় সাত বছর আগে সুবোধ কুমার বালিগঞ্জের দেওদার স্ট্রিটের এই ফ্ল্যাটে গৃহকর্মের কাজে নিযুক্ত হন। পুলিশ সূত্রে খবর গত মঙ্গলবার একটি বেসরকারী হাসপাতাল থেকে বালিগঞ্জ থানায় ওই যুবকের ব্যাপারে সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ খবর আসে।
পুলিশ হাসপাতালে পৌঁছতেই চিকিৎসকেরা জানিয়ে দেন যে মৃত অবস্থায় ওই যুবককে আনা হয়েছে। ফ্ল্যাটের বাসিন্দাদের কাউকেই হাসপাতালে দেখা যায়নি তদন্ত করে জানা গেছে- সেই ফ্ল্যাটের বাসিন্দারা নিজেদের গাড়িতে করে সুবোধ কুমার কে তুলে চালকের সাথে পাঠিয়ে দেয় হাসপাতালে। সুবোধ কুমারের ভাই অামোদকুমারের দাবি তার ভাইকে খুন করা হয়েছে। খুনের অভিযোগও দায়ে করেন তাঁরা। অমিত কুমার পুলিশকে জানায় গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গ্রামের বাড়ি থেকে ফ্ল্যাটে ফোন করা হয় কিন্তু কেউ ফোন ধরেনি ওই অাবাসনের আর একটি ফ্ল্যাটে কাজ নেন তার ভাই। এমন একজনকে ফোন করে জানতে পারেন যে তার ভাই অসুস্থ, হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এবং হাসপাতালে গিয়ে দেখেন সব শেষ।
মৃতদেহের পরনের নীল জিন্স আর লাল কালো চেক শার্ট এবং ভেতরে সাদা অন্তর্বাসটি বেরিয়ে আসে। জামাকাপড়ে কোন রক্তের দাগ ছিল না। লালবাজার সূত্রের খবর আট তলা থেকে পড়লে কারো এইটুকু আঘাত লাগে? শুধু নাকের কাছে সামান্য রক্ত আর থুতনির কাছে ক্ষত ছিল। মাথা, হাত ও পায়ে কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই এছাড়াও তাদের আশঙ্কা উপর থেকে দেহটি পড়লে শুধু থুতনিতে ক্ষত সম্ভব কিভাবে? আর পুলিশকে জানানো হয়নি কেন? ময়নাতদন্তের রিপোর্টের উপর সবটাই নির্ভর করছে পুলিশ সূত্রে খবর।
পুলিশ হাসপাতালে পৌঁছতেই চিকিৎসকেরা জানিয়ে দেন যে মৃত অবস্থায় ওই যুবককে আনা হয়েছে। ফ্ল্যাটের বাসিন্দাদের কাউকেই হাসপাতালে দেখা যায়নি তদন্ত করে জানা গেছে- সেই ফ্ল্যাটের বাসিন্দারা নিজেদের গাড়িতে করে সুবোধ কুমার কে তুলে চালকের সাথে পাঠিয়ে দেয় হাসপাতালে। সুবোধ কুমারের ভাই অামোদকুমারের দাবি তার ভাইকে খুন করা হয়েছে। খুনের অভিযোগও দায়ে করেন তাঁরা। অমিত কুমার পুলিশকে জানায় গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গ্রামের বাড়ি থেকে ফ্ল্যাটে ফোন করা হয় কিন্তু কেউ ফোন ধরেনি ওই অাবাসনের আর একটি ফ্ল্যাটে কাজ নেন তার ভাই। এমন একজনকে ফোন করে জানতে পারেন যে তার ভাই অসুস্থ, হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এবং হাসপাতালে গিয়ে দেখেন সব শেষ।
মৃতদেহের পরনের নীল জিন্স আর লাল কালো চেক শার্ট এবং ভেতরে সাদা অন্তর্বাসটি বেরিয়ে আসে। জামাকাপড়ে কোন রক্তের দাগ ছিল না। লালবাজার সূত্রের খবর আট তলা থেকে পড়লে কারো এইটুকু আঘাত লাগে? শুধু নাকের কাছে সামান্য রক্ত আর থুতনির কাছে ক্ষত ছিল। মাথা, হাত ও পায়ে কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই এছাড়াও তাদের আশঙ্কা উপর থেকে দেহটি পড়লে শুধু থুতনিতে ক্ষত সম্ভব কিভাবে? আর পুলিশকে জানানো হয়নি কেন? ময়নাতদন্তের রিপোর্টের উপর সবটাই নির্ভর করছে পুলিশ সূত্রে খবর।
No comments