শিশুকে মানুষ করার জন্য এক জন বাবা-মায়ের কি করা উচিৎ আর কি উচিৎ নয় - জানুন
নজরবন্দি ব্যুরোঃ প্রত্যেক মা-বাবার কাছে তাঁদের শিশু অমূল্য সম্পদ। তাকে ভালো করে বড় করে তোলা , প্রয়োজনীয় জিনিস তাদের পাইয়ে দেওয়া এবং তার সুস্থ জীবন তৈরাই করে দিতে মা-বাবারা অনেক পরিশ্রম করেন। জন্মাবার পর থেকে শুরু করে জীবনে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা পর্যন্ত বাবা-মায়ের দায়িত্ব ও কর্তব্য অপরিসীম।
শিশুদের খূব যত্নে বড় করে তুলতে হয়। তার সাথে মাথায় রাখতে হয় তাঁদের সামনে কি করা উচিৎ আর কি উচিৎ নয়। কোন কথা বলা যাবে আর কি বলা যাবে না সেই ব্যপারেও যথেষ্ট সতর্ক থাকা উচিৎ। বড়দের বলা যেকোন কথা খুব সহজেই শিশুদের মধ্যে প্রভাব ফেলতে পারে। শিশু মন অত্যন্ত নরম। যেকোনো বিষয়ে তাদের মনে ছাপ পরে যায় অতি সহজেই, যা ভবিষ্যতে ক্ষতিকর হতে পারে।
তাই আপনার সন্তান কে কোন কিছু নিয়ে ‘না’ বলার আগে একটু ভেবে দেখুন। না-এর বদলে অন্য কিছু বলা যায় কি না। ছোট ছেলে-মেয়েরা অনেক সময় কোন না কোন কিছুর জন্য বায়না করে থাকে। কিন্তু সেই সময়ে সেটা তাঁকে দেওয়া মা-বাবার জন্য সম্ভব হয় না। বা, বয়স হিসাবে সেই জিনিসটা তার জন্য প্রয়োজনীয় নয়।
সেই সময় তাকে সরাসরি ‘না’ না বলে, অন্য ভাবে তাকে বোঝান উচিৎ যে তার জন্য জিনিসটা অপ্রয়োজনীয়। অন্য দিকে সে যেটা চাইছে, আপনার যদি মনে হয় সেটা তাকে দেওয়া যাবে তাহলেও তাকে সেটা সে মুহুর্তে দেওয়া উচিৎ নয়। বরং তাকে বলুন, তুমি তোমার স্কুলের হোমওয়ার্ক টা শেষ করে নাও তার পরে এটা পাবে।
বা তুমি তোমার স্কুলের ব্যাগ টা গুছিয়ে নাও তার পরে তোমার পছন্দের জিনিস টা তুমি পাবে। তাদের কান্নাকাটিতে বিরক্ত হয়ে কখনই চাহিদা পূরণ করবেন না আবার সরাসরি না বলাটাও বিপদের। সেই সময়ে বাচ্চার মন অন্য দিকে কনভার্ট করার চেষ্টা করুন। ছোটদের একটু সময় লাগে বায়না ভুলতে। তাই নিজে একটু ধৈর্য রাখুন। আর সময় দিন।
শিশুদের খূব যত্নে বড় করে তুলতে হয়। তার সাথে মাথায় রাখতে হয় তাঁদের সামনে কি করা উচিৎ আর কি উচিৎ নয়। কোন কথা বলা যাবে আর কি বলা যাবে না সেই ব্যপারেও যথেষ্ট সতর্ক থাকা উচিৎ। বড়দের বলা যেকোন কথা খুব সহজেই শিশুদের মধ্যে প্রভাব ফেলতে পারে। শিশু মন অত্যন্ত নরম। যেকোনো বিষয়ে তাদের মনে ছাপ পরে যায় অতি সহজেই, যা ভবিষ্যতে ক্ষতিকর হতে পারে।
সেই সময় তাকে সরাসরি ‘না’ না বলে, অন্য ভাবে তাকে বোঝান উচিৎ যে তার জন্য জিনিসটা অপ্রয়োজনীয়। অন্য দিকে সে যেটা চাইছে, আপনার যদি মনে হয় সেটা তাকে দেওয়া যাবে তাহলেও তাকে সেটা সে মুহুর্তে দেওয়া উচিৎ নয়। বরং তাকে বলুন, তুমি তোমার স্কুলের হোমওয়ার্ক টা শেষ করে নাও তার পরে এটা পাবে।

No comments