অবরোধ আন্দোলন মানুষের অধিকার,কিন্তু তা কখনই কারোর অসুবিধা করে নয়, জানালো শীর্ষ আদালত
নজরবন্দি ব্যুরোঃ অবরোধ চলুক মানুষের অসুবিধা না করে। অবরোধ মানুষের অসুবিধার কারণ হতে পারিনা । সিএএ বিরোধী অবরোধ চলছে দেশ জুড়ে । শাহিনবাগে এই অবরোধের জেড়ে রাস্তাঘাট বন্ধ। আড়াই মাসের বেশি চলছে এই আন্দোলন। শাহিনবাগের আন্দোলনে রাস্তা অবরোধ নিয়ে গুরুত্বপুর্ন পদক্ষেপ সুপ্রিম কোর্টের। আন্দোলনকারীদের সাথে আইনজীবীর কথাবার্তার একটা রাস্তা তৈরী করলেন শীর্ষ আদালত।
সুপ্রিমকোর্ট আন্দোলনকারীদের সাথে মধ্যস্থতা করার ভার দিয়েছে বিশিষ্ট আইনজীবী সঞ্জয় হেগড়েকে। সোমবার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি এস কে কৌল ও বিচারপতি কে এম যোসেফের বেঞ্চ শাহিনবাগে রাস্তা অবরোধ তোলার জন্য আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথাবার্তা চালানোর ভার দেন আইনজীবী সঞ্জয় হেগড়েকে।প্তহচারিদের সুবিধার জন্যই আদালতের এই সিদ্ধান্ত।
আন্দোলনকারীদের বোঝানোর জন্য সঞ্জয় হেগড়েকে সহায়তা করবেনব প্রাক্তন তথ্য কমিশনার ওয়াজহাত হাবিবুল্লাহ। রবিবার সুপ্রিম কোর্ট মন্তব্য করে,আন্দলকারীদের বোঝানোর চেষ্টা করা হবে এবং জানতে চাওয়া হয়ে তাঁদের আন্দোলন অন্য কোন জায়গায় করা সম্ভব কি না। তাঁদের বোঝান হবে যে, আন্দোলন করার অধিকার সকলের আছে , কিন্তু এই আন্দোলনের জেরে মানুষের যাতায়াতের সমস্যা হচ্ছে। বন্ধ হয়ে যাচ্ছে যাতায়াতের রাস্তা।
আদালত প্রশ্ন করেছে কোন রকম আন্দোলন করতে গিয়ে রাস্তা যাতায়াত বন্দ করা যায় কি না। সমস্ত কিছুর সীমা রাখা দরকার। আপনাদের আন্দোলনে সমস্যা নেই, কিন্তু সমস্যা হচ্ছে কাল যদি রাজ্যের অন্য কোন রাস্তায় আবার আন্দোলন শুরু হয় তা দ্বারাও রাস্তা যানচলা চলের উপর প্রভাব পরবে।
আদালতের প্রশ্নের উত্তরে আন্দলকারীরা বলেন শাহিনবাগে অ্যাম্বুল্যান্স ও জরুরি যানবাহন চলার জন্য রাস্তা খোলা রয়েছে। কিন্তু তাঁদের কথা কে উড়িয়ে দিয়ে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা ও অতিরিক্ত সলিসিটার জেনারেল কে এম নটরাজ দাবি করেন শাহিনবাগে মানুষের চলাচলের জন্য রাস্তা একেবারেই বন্ধ করে রাখা হয়েছে। দিল্লি পুলিশকে এই বিষয়ের উপরে হলফনামা জমা দিতে বলা হয়েছে কোর্টের তরফ থেকে।
সুপ্রিমকোর্ট আন্দোলনকারীদের সাথে মধ্যস্থতা করার ভার দিয়েছে বিশিষ্ট আইনজীবী সঞ্জয় হেগড়েকে। সোমবার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি এস কে কৌল ও বিচারপতি কে এম যোসেফের বেঞ্চ শাহিনবাগে রাস্তা অবরোধ তোলার জন্য আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথাবার্তা চালানোর ভার দেন আইনজীবী সঞ্জয় হেগড়েকে।প্তহচারিদের সুবিধার জন্যই আদালতের এই সিদ্ধান্ত।
আদালত প্রশ্ন করেছে কোন রকম আন্দোলন করতে গিয়ে রাস্তা যাতায়াত বন্দ করা যায় কি না। সমস্ত কিছুর সীমা রাখা দরকার। আপনাদের আন্দোলনে সমস্যা নেই, কিন্তু সমস্যা হচ্ছে কাল যদি রাজ্যের অন্য কোন রাস্তায় আবার আন্দোলন শুরু হয় তা দ্বারাও রাস্তা যানচলা চলের উপর প্রভাব পরবে।
No comments