TGT; বিজিটিএর কাছে পরাজিত রাজ্য! ১১ই ফেব্রুয়ারির মধ্যেই রাজ্যকে সিদ্ধান্তের নির্দেশ।
নজরবন্দি ব্যুরোঃ বিজিটিএ'র করা টিজিটি সংক্রান্ত আদালত অবমাননা মামলায় কার্যত ব্যাকফুটে রাজ্য সরকার। প্রসঙ্গত বৃহত্তর গ্র্যাজুয়েট টিচারস এসোসিয়েশান গ্র্যাজুয়েট টিচারদের টিজিটি স্কেল প্রদান ও "পাশ" তকমার অবসান কল্পে রাস্তায় নেমে আন্দোলনের পাশাপাশি হাইকোর্টে ও একাধিক মামলা করে। গত ২২ শে জুলাই এমন ই একটি মামলায় মহামান্য হাইকোর্ট ম্যান্ডামাস জারী করে গ্র্যাজুয়েট টিচারদের বঞ্চনা দূরীকরণের আদেশ দেন।
অর্থনৈতিক কোন অজুহাত সরকার দেখাতে পারবেন না বলে ও রায়ে উল্লেখ করা হয়। কিন্তু সরকার এই রায় কে উপেক্ষা করে গত ২৫ সেপ্টেম্বর পে কমিশন ঘোষণা করে। তখন বিজিটিএ'র তরফে আদালত অবমাননা মামলা করা হয়। ঐ মামলার দু- দুটো শুনানিতে সরকার পক্ষ অনুপস্থিত থাকে। এবং ঐ সময়ে ই গত ১৬ ই ডিসেম্বর শিক্ষা দপ্তরের রোপা ও প্রকাশ করে। যথারীতি সেই রোপাতে ও কোর্টের রায়ের কোন প্রভাব লক্ষ্য করা যায় নি। পরে ২৪ শে ডিসেম্বরের শুনানি তে কোর্টের রায় মেনে সরকারকে ৪ঠা জানুয়ারীর মধ্যে এভিডেভিড জমা দিতে বলে হাই কোর্ট, কিন্তু সরকার সেই নির্দেশ ও মানেন নি।
কয়েকদিন আগে জাস্টিস মৌসুমী ভট্টাচার্যের এজলাসে মামলাটি পুনরায় শুনানির জন্য উঠলে সরকারী পক্ষের আইনজীবী এভিডেভিডের ব্যপারটি লঘু করে দেখাতে চাইলে বিচারপতি যারপরনাই ক্ষুন্ন হন। বিজিটিএ অ্যাডভোকেট প্যানেল ও সওয়াল জবাবে বলেন যে সকার যদি ম্যান্ডামাসের মত রায় কে না মেনে অবমাননা মামলার নির্দেশ কে ও উপেক্ষা করেন তাহলে আইন ও বিচার ব্যবস্থার উপর থেকে সাধারণ মানুষের আস্থাটাই উঠে যাবে। তারা আরো বলেন যে সরকার বার বার হাই কোর্টের রায় কে উপেক্ষা করছেন, এদিকে পে কমিশনের অপশন দেওয়ার কাজ ও শেষের দিকে তাহলে আখেরে কি সরকার হাই কোর্ট কে মান্যতা দেন না!
জবাবে বিচারপতি বলেন যে তিনি একবার যখন অর্ডার কমপ্লাই করে হলফনামা দিতে বলেছেন তখন সরকার কে তা দিতে ই হবে। সরকার কেন তা গত ৪ঠা জানুয়ারীর মধ্যে দেন নি তিনি তা জানতে চাইলে সরকারী তরফে ক্ষমা চেয়ে এক সপ্তাহ সময় চাওয়া হয়,কিন্তু মাননীয়া বিচারপতি কঠোর মনোভাব দেখিয়ে দু দিন সময় দিতে চান।
পরে সরকারী আইনজীবী নিজের মেডিকেল এপয়েন্টমেন্টের কথা উল্লেখ করে অন্তত তিন দিন সময় চেয়ে বারংবার কাকুতি মিনতি করলে বিচারপতি তা মঞ্জুর করেন।
এদিন ছিল আদালতের দেওয়া সেই সময়সীমার মধ্যে থাকা শুনানির ডেট, আর আজ বিজিটিএ কার্যত মামলা জয়ের দোরগোড়ায় পৌঁছে গেল।
আজ সরকার পক্ষের আইনজীবী যথারীতি কোনো যুক্তি খাড়া করতে পারেন নি, এফিডেভিটে কোনো কম্পলায়েন্স নেই, জাস্টিস মৌসুমী ভট্টাচার্য কার্যত তিরস্কার করেন।
প্রাথমিকে চাকরি দেওয়ার নাম করে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতারনায় অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা!
রায় দেওয়ার সময় সরকারপক্ষের উকিল জাস্টিস মৌসুমী ভট্টাচার্যকে বারবার বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে তিনি রেগে গিয়ে ফাইন করার কথা বলেন! এরপর তিনি রায় দেন যে, ম্যান্ডামাস মানতে হবে এবং সেই অনুযায়ী ১১ই ফেব্রুয়ারির মধ্যে সিদ্ধান্ত নিতে হবে, না হলে ওইদিন পে কমিশনের চেয়ারম্যানকে এনে কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হবে।
অর্থনৈতিক কোন অজুহাত সরকার দেখাতে পারবেন না বলে ও রায়ে উল্লেখ করা হয়। কিন্তু সরকার এই রায় কে উপেক্ষা করে গত ২৫ সেপ্টেম্বর পে কমিশন ঘোষণা করে। তখন বিজিটিএ'র তরফে আদালত অবমাননা মামলা করা হয়। ঐ মামলার দু- দুটো শুনানিতে সরকার পক্ষ অনুপস্থিত থাকে। এবং ঐ সময়ে ই গত ১৬ ই ডিসেম্বর শিক্ষা দপ্তরের রোপা ও প্রকাশ করে। যথারীতি সেই রোপাতে ও কোর্টের রায়ের কোন প্রভাব লক্ষ্য করা যায় নি। পরে ২৪ শে ডিসেম্বরের শুনানি তে কোর্টের রায় মেনে সরকারকে ৪ঠা জানুয়ারীর মধ্যে এভিডেভিড জমা দিতে বলে হাই কোর্ট, কিন্তু সরকার সেই নির্দেশ ও মানেন নি।
জবাবে বিচারপতি বলেন যে তিনি একবার যখন অর্ডার কমপ্লাই করে হলফনামা দিতে বলেছেন তখন সরকার কে তা দিতে ই হবে। সরকার কেন তা গত ৪ঠা জানুয়ারীর মধ্যে দেন নি তিনি তা জানতে চাইলে সরকারী তরফে ক্ষমা চেয়ে এক সপ্তাহ সময় চাওয়া হয়,কিন্তু মাননীয়া বিচারপতি কঠোর মনোভাব দেখিয়ে দু দিন সময় দিতে চান।
পরে সরকারী আইনজীবী নিজের মেডিকেল এপয়েন্টমেন্টের কথা উল্লেখ করে অন্তত তিন দিন সময় চেয়ে বারংবার কাকুতি মিনতি করলে বিচারপতি তা মঞ্জুর করেন।
এদিন ছিল আদালতের দেওয়া সেই সময়সীমার মধ্যে থাকা শুনানির ডেট, আর আজ বিজিটিএ কার্যত মামলা জয়ের দোরগোড়ায় পৌঁছে গেল।
প্রাথমিকে চাকরি দেওয়ার নাম করে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতারনায় অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা!
রায় দেওয়ার সময় সরকারপক্ষের উকিল জাস্টিস মৌসুমী ভট্টাচার্যকে বারবার বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে তিনি রেগে গিয়ে ফাইন করার কথা বলেন! এরপর তিনি রায় দেন যে, ম্যান্ডামাস মানতে হবে এবং সেই অনুযায়ী ১১ই ফেব্রুয়ারির মধ্যে সিদ্ধান্ত নিতে হবে, না হলে ওইদিন পে কমিশনের চেয়ারম্যানকে এনে কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হবে।
কোন মন্তব্য নেই