সোশ্যাল মিডিয়ায় মশগুল, মায়ের বকুনিতে আত্মঘাতী মেয়ে
নজরবন্দি ব্যুরোঃ সারাক্ষণ হাতে মোবাইল নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় মুখ গুঁজে মেয়ে। এ বছরই মাধ্যমিক পরীক্ষা দেওয়ার কথা ছিল। তাই বকুনি দিয়েছিলেন মা। তারপরই অভিমানে গলায় ওড়নার ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয় ওই কিশোরী। মঙ্গলবার ঘটনাটি ঘটেছে কলকাতার রিজেন্ট পার্ক থানা এলাকায়। দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠানো হোয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে মৃত দোলন দাস স্থানীয় আনন্দ পল্লির বাসিন্দা। মৃত ছাত্রী একটি বিদ্যালয়ে দশম শ্রেনিতে পড়ত। ঘটনাকে ঘিরে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে ছাত্রী দোলনের দাসের বাবা কর্মসূত্রে গুজরাটে থাকেন। দোলন তার মায়ের সঙ্গে বাড়িতেই থাকত। মঙ্গলবার নিজের বাড়িতেই মোবাইল ফোন ঘাঁটছিল সে। সামনেই মাধ্যমিক পরীক্ষা। তাই দোলনের মা খুব বকুনি এমনকি দোলনের বাবাও ফোন করে মেয়েকে বকুনি দেন। এরপর থেকেই বেশ মনমরা ছিল সে। রাত ৮.৩০ নাগাদ নিজের পড়ার ঘরে গিয়ে দরজা বন্ধ করে গলায় ওড়নার ফাঁস লাগিয়ে সিলিং ফ্যান থেকে ঝুলে পড়ে। অভিমানে আত্মঘাতী হয় সে। অনেকপর বিষয়টি জানতে পেরে তাকে উদ্ধার করে বাঙুর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। বুধবার মৃতের দেহের ময়নাতদন্ত হয়। তবে এই ঘটনায় কান্নায় ভেঙে পড়েছে মৃতের পরিবার।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে ছাত্রী দোলনের দাসের বাবা কর্মসূত্রে গুজরাটে থাকেন। দোলন তার মায়ের সঙ্গে বাড়িতেই থাকত। মঙ্গলবার নিজের বাড়িতেই মোবাইল ফোন ঘাঁটছিল সে। সামনেই মাধ্যমিক পরীক্ষা। তাই দোলনের মা খুব বকুনি এমনকি দোলনের বাবাও ফোন করে মেয়েকে বকুনি দেন। এরপর থেকেই বেশ মনমরা ছিল সে। রাত ৮.৩০ নাগাদ নিজের পড়ার ঘরে গিয়ে দরজা বন্ধ করে গলায় ওড়নার ফাঁস লাগিয়ে সিলিং ফ্যান থেকে ঝুলে পড়ে। অভিমানে আত্মঘাতী হয় সে। অনেকপর বিষয়টি জানতে পেরে তাকে উদ্ধার করে বাঙুর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। বুধবার মৃতের দেহের ময়নাতদন্ত হয়। তবে এই ঘটনায় কান্নায় ভেঙে পড়েছে মৃতের পরিবার।
কোন মন্তব্য নেই