৪৫ মিনিটের যুদ্ধ শেষে মৃত্যুমুখ থেকে কিশোরীকে বাঁচাল ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ। #GoodNews
নজরবন্দি ব্যুরোঃ কুলের আচার খেতে গিয়ে গলায় বীজ আটকে গিয়েছিল পুরুলিয়ার বাসিন্দা পিঙ্কি হাঁসদা নামক ১২ বছরের কিশোরীর। কুলের বীজটি শ্বাসনালীতে আটকে যায় এবং ক্রমে তা ফুসফুসের বাঁদিকে গেঁথে যায়।
ঘটনাটি ঘটে গত ১১ই জানুয়ারি। কুলের বীজ শ্বাসনালীতে আটকে যাওয়ার পরে দম আটকে যেতে থাকে কিশোরীর।
শুরু হয় তীব্র শ্বাসকষ্ট। চরম অসুস্থ হয়ে পড়ে পিঙ্কি। মধ্যরাতে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় প্রাথমিক স্বাস্থ কেন্দ্রে। সেখানের চিকিৎসকরা বীজটি বের করতে অসমর্থ হন।
অনেকে বলেন প্রচুর জল খেতে যাতে বীজ পেটে নেমে যায়, হোমিও প্যাথির চিকিৎসা দিয়েও পিঙ্কিকে সুস্থ করে তোলার চেষ্টা হয়। কিন্তু যখন কিছুতেই কিছু হল না তখন কলকাতা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে আসা হয় কিশোরীকে।
সেখানে ইএনটি বিভাগে ভর্তি করা হয় তাকে। ইএনটি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডাঃ দীপ্তাংশু মুখার্জির নেতৃত্বে শনিবার সকালে শুরু হয় অস্ত্রোপচার।৪৫ মিনিট ধরে অস্ত্রোপচার করে তার গলা থেকে ২ইঞ্চি লম্বা কুলের বীজটি বের করে আনতে সক্ষম চিকিৎসকেরা। জানা গেছে ২দিনের মধ্যেই ছুটি হয়ে যাবে পিঙ্কির। সুস্থ ভাবে আবার বাড়ি ফিরবে সে।
ঘটনাটি ঘটে গত ১১ই জানুয়ারি। কুলের বীজ শ্বাসনালীতে আটকে যাওয়ার পরে দম আটকে যেতে থাকে কিশোরীর।
শুরু হয় তীব্র শ্বাসকষ্ট। চরম অসুস্থ হয়ে পড়ে পিঙ্কি। মধ্যরাতে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় প্রাথমিক স্বাস্থ কেন্দ্রে। সেখানের চিকিৎসকরা বীজটি বের করতে অসমর্থ হন।
অনেকে বলেন প্রচুর জল খেতে যাতে বীজ পেটে নেমে যায়, হোমিও প্যাথির চিকিৎসা দিয়েও পিঙ্কিকে সুস্থ করে তোলার চেষ্টা হয়। কিন্তু যখন কিছুতেই কিছু হল না তখন কলকাতা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে আসা হয় কিশোরীকে।
No comments