দেশে সন্ত্রাস বৃদ্ধির জন্য দায়ী বাঘ, দাবি স্বামীজির।
নজরবন্দি ব্যুরো: 'দেশের সন্ত্রাস বৃদ্ধির জন্য দায়ী বাঘ' জাতীয় পশু বাঘকে কাঠগড়ায় তুলে গরুকে জাতীয় পশু ঘোষণার নিদান দিয়ে দিলেন পেজাভর মঠের স্বামীজি বিশ্বেসা তীর্থ। গরুকে জাতীয় পশু ঘোষণার দাবির পিছনে স্বামীজির যুক্তি,'আমরা যদি ভালবাসা এবং নিরাপরধতার প্রতীক হিসেবে গরুকে গ্রহণ করতাম তবে এই দেশে আর কোন সন্ত্রাসবাদী জন্মগ্রহণ করতে পারতো না।' এখানেই শেষ নয়।
স্বামীজির মতে, 'দেশের সন্ত্রাস বৃদ্ধির জন্য দায়ী বাঘ। বাঘ এবং সন্ত্রাসবাদীদের মূল বৈশিষ্ট্য একই, তাই বাঘকে জাতীয় পশুর স্বীকৃতি দেওয়াটা আমাদের ভুল হয়েছে।' এইভাবেই জাতীয় পশু বাঘকে কাঠগড়ায় তুলে গরুকে জাতীয় পশু ঘোষণার দাবিকে প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছেন স্বামীজি বিশ্বেসা তীর্থ।
উল্লেখ্য, উত্তরাখন্ড বিধানসভায় ইতিমধ্যেই গরু 'রাষ্ট্র মাতা' ঘোষণা এই সংক্রান্ত বিল পাশ হয়ে গিয়েছে। বাবা রামদেব আয়োজিত এক সাধুদের এক সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে স্বামীজি বিশ্বেসা তীর্থ এমন বক্তব্য রেখেছেন। এই সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বাবা রামদেব গোহত্যা নিষিদ্ধ এবং গোমাংস ভোক্ষণ বন্ধের আবেদন রেখেছেন। শুধু তাইই নয়! 'বিশ্ব উষ্ণনায়নের' জন্য আমিষাশীদের দায়ি করেছেন বাবা রামদেব।
স্বামীজির মতে, 'দেশের সন্ত্রাস বৃদ্ধির জন্য দায়ী বাঘ। বাঘ এবং সন্ত্রাসবাদীদের মূল বৈশিষ্ট্য একই, তাই বাঘকে জাতীয় পশুর স্বীকৃতি দেওয়াটা আমাদের ভুল হয়েছে।' এইভাবেই জাতীয় পশু বাঘকে কাঠগড়ায় তুলে গরুকে জাতীয় পশু ঘোষণার দাবিকে প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছেন স্বামীজি বিশ্বেসা তীর্থ।
কোন মন্তব্য নেই