টিজিটি স্কেল নিয়ে আশ্বাস শিক্ষামন্ত্রীর।তবুও ব্যাপক আন্দোলনের প্রস্তুতি বিজিটিএ-র।
নজরবন্দি ব্যুরোঃ গতকাল বর্ধমানের টাউন হলের সামনে দুপুর ১-৩০ থেকে পূর্ব বর্ধমান জেলা বিজিটিএ কমিটির ডাকে আয়োজন করা হয় এক বিক্ষোভ সমাবেশের। মুল দাবীগুলি ছিল-(১) পশ্চিম বঙ্গের পাশ ক্যাটেগরি টিচারদের পাশ তকমা মুছে ট্রেন্ড গ্র্যাজুয়েট টিচারের মর্যাদা দেওয়া ও তাদের জন্য নির্ধারিত পে স্কেল ২০০৯ এর রোপা অনুযায়ী ৯০০০- ৪০৫০০ ও গ্রেড পে ৪৬০০ প্রদান।
(২) পশ্চিম বঙ্গের সরকারী স্কুল টিচার, অন্যান্য সরকারী কর্মচারী, পঞ্চায়েত, পুরসভা ও কলেজ শিক্ষকদের মত গভঃ এইডেড /স্পনসরড স্কুল ও মাদ্রাসা টিচারদের বিশেষ পদন্নোতির সুযোগ 'কেরিয়ার অ্যাডভ্যান্সমেন্ট স্কিমে'র সুবিধা প্রদান। (৩). কুখ্যাত আইন কন্ট্রোল অফ এক্সপেন্ডিচার অ্য্যাক্ট ২০০৫ বাতিলকরন। (৪) আর্ণ লিভের প্রচলন প্রভৃতি। আয়োজিত এই সমাবেশে পুর্ব বর্ধমানের প্রত্যন্ত এলাকার প্রায় চার শতাধিক গ্র্যাজুয়েট টিচার যোগ দেন। বক্তৃতায় নেতৃত্ব থেকে সাধারণ টিচার সকলের গলায় ছিল সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভের সুর।সভা শেষে শুরু হয় মিছিল, শেষ হয় পূর্ব বর্ধমান ডি আই আফিসে গিয়ে। পরে জেলা কমিটির পক্ষ থেকে ডি আই সাহেব কে ডেপুটেশন ও দেওয়া হয়।
পূর্ব বর্ধমান বিজিটিএ জেলা কমিটির গুরুত্বপূর্ণ নেতৃত্ব দেবরঞ্জন সাঁই, ও মাদ্রাসা শিক্ষকদের প্রতিনিধি ধ্রুবজ্যোতি ঘোষ বলেন, বিজিটিএ একমাত্র শিক্ষক সংগঠন যারা শিক্ষকদের নিয়ে ভাবে। আমরা সম্পুর্ন অরাজনৈতিক, কেউ আমাদের বিরোধী নয়, আমরা কাউকে বিরোধীতা করছিও না, শুধু আমাদের ন্যায্য পাওনাটাই চাইছি। আর তা যতদিন না পাচ্ছি ততদিন গনতান্ত্রিক পদ্ধতিতে আমাদের আন্দোলন চলবে।" তিনি আরো বলেন গত কাল মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রীর আশ্বাস কে স্বাগত জানাচ্ছি, কিন্তু তার বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত বিজিটিএ'র আন্দোলন স্তব্ধ হবে না" জেলা কমিটির আর এক গুরুত্বপূর্ণ নেতৃত্ব ইমন পাত্র বলেন,"হাই কোর্ট আমাদের দাবীতে যখন শিলমোহর দিয়েছে তখন আমরা যে কোন মুল্যে তা আদায় করেই ছাড়ব!" তার কথায় "দাবী যদি ন্যায্য হয়, আন্দোলনে আসবে জয়"!
(২) পশ্চিম বঙ্গের সরকারী স্কুল টিচার, অন্যান্য সরকারী কর্মচারী, পঞ্চায়েত, পুরসভা ও কলেজ শিক্ষকদের মত গভঃ এইডেড /স্পনসরড স্কুল ও মাদ্রাসা টিচারদের বিশেষ পদন্নোতির সুযোগ 'কেরিয়ার অ্যাডভ্যান্সমেন্ট স্কিমে'র সুবিধা প্রদান। (৩). কুখ্যাত আইন কন্ট্রোল অফ এক্সপেন্ডিচার অ্য্যাক্ট ২০০৫ বাতিলকরন। (৪) আর্ণ লিভের প্রচলন প্রভৃতি। আয়োজিত এই সমাবেশে পুর্ব বর্ধমানের প্রত্যন্ত এলাকার প্রায় চার শতাধিক গ্র্যাজুয়েট টিচার যোগ দেন। বক্তৃতায় নেতৃত্ব থেকে সাধারণ টিচার সকলের গলায় ছিল সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভের সুর।সভা শেষে শুরু হয় মিছিল, শেষ হয় পূর্ব বর্ধমান ডি আই আফিসে গিয়ে। পরে জেলা কমিটির পক্ষ থেকে ডি আই সাহেব কে ডেপুটেশন ও দেওয়া হয়।

No comments