যৌন নির্যাতন থেকে মহিলাদের বাঁচাতে পাথর গরম করে ঘষে দেওয়া হয় স্তনে! ভাবুন
নজরবন্দি ব্যুরোঃ ব্রিটেনের মেয়েরা অনেক বেশি স্বাধীন আমাদের দেশের মেয়েদের তুলনায়। সত্যি কি তারা স্বাধীন? না তাদের সাথেও ঘটে পাশবিক ঘটনা? কিশোরী মেয়েদের স্তন্য গঠনে যাতে বিলম্ব হয় সেই কারণে একটি গরম পাথর দিয়ে তাদের স্তন ঘোষে দেওয়ার নিয়ম আছে ব্রিটেনে। আফ্রিকান উপজাতিদের মধ্যে এই নির্মম প্রথা আছে। আফ্রিকান উপজাতির মানুষেরা এই প্রথা মেনে চলে।কারণ তারা মনে করেন, গরম পাথর দিয়ে স্তন দ্বয় কে ঘষে দিলে স্তনের গঠনে বিকৃতি ঘটবে তাতে তাদের দিকে কোন পুরুষ বাজে নজরে দেখবে না এবং ধর্ষণ হওয়ার সম্ভাবনাও থাকবে না।
এই কারণে আফ্রিকান উপজাতিদের মধ্যে এই মারাত্মক ভয়ানক প্রথাটি আজও কায়েম আছে। সম্প্রতি এই নৃশংস প্রথাটি ঢুকে পড়েছে ব্রিটিশ যুক্তরাজ্যেও। নিজেদের অল্প বয়সি মেয়েরদের যৌন হয়রানি ও ধর্ষণের হাত থেকে বাচানোর ব্রিটিশ যুক্তরাজ্যেও এই প্রথা মেনে চলছে। চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা এই প্রথাকে শিশু নির্যাতনের আওতায় ফেলেছেন। লিঙ্গভিত্তিক হিংসা সম্পর্কিত পাঁচটি বিশ্বব্যাপী অপরাধের মধ্যে এটিকেও অন্তর্ভুক্ত করেছে জাতিসংঘ। এক সমাজকর্মী জানিয়েছেন, দক্ষিণ লন্ডনের ক্রোডেন শহরে প্রায় ২০টা এমন ঘটনা সম্পর্কে শোনা গেছে সম্প্রতি।
এই ঘটনার ক্ষেত্রে কিশোরীদের মা,কাকিমা,ঠাকুমারাই নিজে হাতে এই প্রথা পালন করেন। তারা সপ্তাহে একবার বা দু সপ্তাহে একবার গরম পাথর দিয়ে কিশোরীদের স্তন ঘোষে দেন। এই নিয়মের কারণে স্তনের টিস্যু ভেঙ্গে যায় ফলে স্তনের বৃদ্ধি ধীরে ধীরে হয়। শুধু তাই নয় এর ফলে শারিরীক ও মানসিক আঘাত, সংক্রমণ, বুকের দুধ খাওয়াতে অক্ষমতা, এবং স্তন্যের ক্যান্সারও হতে পারে। সূত্রের খবর, আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের কিশোরীদের এমন বেদনাদায়ক, অবমাননাকর ও ভ্রান্ত প্রথার শিকার হতে হয়। বলা যেতে পারে, কিশোরীদের কিছু পৈশাচিক মানসিকতার পুরুষদের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য তাদের জীবন কে ঝুঁকির দিকে ঠেলে দেয় এই ভ্রান্ত প্রথা।
এই কারণে আফ্রিকান উপজাতিদের মধ্যে এই মারাত্মক ভয়ানক প্রথাটি আজও কায়েম আছে। সম্প্রতি এই নৃশংস প্রথাটি ঢুকে পড়েছে ব্রিটিশ যুক্তরাজ্যেও। নিজেদের অল্প বয়সি মেয়েরদের যৌন হয়রানি ও ধর্ষণের হাত থেকে বাচানোর ব্রিটিশ যুক্তরাজ্যেও এই প্রথা মেনে চলছে। চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা এই প্রথাকে শিশু নির্যাতনের আওতায় ফেলেছেন। লিঙ্গভিত্তিক হিংসা সম্পর্কিত পাঁচটি বিশ্বব্যাপী অপরাধের মধ্যে এটিকেও অন্তর্ভুক্ত করেছে জাতিসংঘ। এক সমাজকর্মী জানিয়েছেন, দক্ষিণ লন্ডনের ক্রোডেন শহরে প্রায় ২০টা এমন ঘটনা সম্পর্কে শোনা গেছে সম্প্রতি।

No comments