সৌরভের সম্মতি পেলেই আইপিএল ২০২০ বড়সড় রদবদল ঘটে যেতে পারে।
নজরবন্দি ব্যুরো: ২০২০ আইপিএলে তিন বড়সড় রদবদল দেখা যেতে পারে।আইপিএল গর্ভনিং কাউন্সিল সিদ্ধান্ত নিয়েছে নো বল জাজ করার জন্য চতুর্থ আম্পায়ার, ৬০ দিনের আইপিএল ক্রীড়াসূচি আর সমস্ত আইপিএল ফ্যাঞ্চাইজি টিম সন্ধ্যেবেলা খেলবে ১ ম্যাচ। বিসিসিআই সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের এই প্রস্তাবে স্বাক্ষর দিয়ে দিলেই কার্যকর হয়ে যাবে নয়া বিধি। গত আইপিএলে মহেন্দ্র সিংহ ধোনি নো বলে আউট হয়েছিলেন। বিতর্ক কম হয়নি। তাই আসন্ন আইপিএলে নো বল নিয়ে সিদ্ধান্তের জন্য চতুর্থ আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত হয়েছে আইপিএল গর্ভনিং কাউন্সিলের মিটিং -এ।
3 দুটো বড় বিবাদ নো বলের কারণে হয়েছিল গত মরশুমে। তাই এবার এমন সিদ্ধান্ত। এখনও পর্যন্ত আইপিএলের ক্রীড়াসূচি ৪৫ দিনের হয়েছে। আসন্ন আইপিএল মরশুমে ক্রীড়াসূচি ৬০ দিনের জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গত মরশুমেও ৪৫ দিনের ঠাসা আইপিএলের ক্রীড়াসূচিতে দিনে দুটো করে ম্যাচ হয়েছে। ৬০ দিনের ক্রীড়াসূচিতে দিনে ১ ম্যাচের সিদ্ধান্ত হয়েছে। সমস্ত দল সন্ধ্যেবেলা ১ ম্যাচ করেই খেলবে। বিগত আইপিএল মরশুমে দেখা গিয়েছে শনিবার আর রবিবার আইপিএলের সমর্থকেরা দিনে ২ ম্যাচ দেখতে পারতেন। গর্ভনিং কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত ৬০ দিনের ক্রীড়াসূচি মেনে প্রতিদিন ১ ম্যাচ হবে। বিগত মরশুমে দেখা গিয়েছে টিমগুলো ৪ ম্যাচ বিকেলে খেলত।
এই নিয়মে বদল আসতে চলেছে। ১ ডিসেম্বর মুম্বইতে বিসিসিআই এর সাধারণ সভা। ওই সভায় আইপিএল। গর্ভনিং কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত বোর্ড সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের সামনে রাখা হবে। বিসিসিআই সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় আইপিএল গর্ভনিং কাউন্সিলের সিদ্ধান্তে স্বাক্ষর করে দিলেই ২০২০ আইপিএল নতুন নিয়মে হবে।
3 দুটো বড় বিবাদ নো বলের কারণে হয়েছিল গত মরশুমে। তাই এবার এমন সিদ্ধান্ত। এখনও পর্যন্ত আইপিএলের ক্রীড়াসূচি ৪৫ দিনের হয়েছে। আসন্ন আইপিএল মরশুমে ক্রীড়াসূচি ৬০ দিনের জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গত মরশুমেও ৪৫ দিনের ঠাসা আইপিএলের ক্রীড়াসূচিতে দিনে দুটো করে ম্যাচ হয়েছে। ৬০ দিনের ক্রীড়াসূচিতে দিনে ১ ম্যাচের সিদ্ধান্ত হয়েছে। সমস্ত দল সন্ধ্যেবেলা ১ ম্যাচ করেই খেলবে। বিগত আইপিএল মরশুমে দেখা গিয়েছে শনিবার আর রবিবার আইপিএলের সমর্থকেরা দিনে ২ ম্যাচ দেখতে পারতেন। গর্ভনিং কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত ৬০ দিনের ক্রীড়াসূচি মেনে প্রতিদিন ১ ম্যাচ হবে। বিগত মরশুমে দেখা গিয়েছে টিমগুলো ৪ ম্যাচ বিকেলে খেলত।

No comments