রাজ্যের যুক্তি উড়িয়ে রাজ্যপালের নিরাপত্তার দায়িত্বে কেন্দ্রীয় বাহিনী।
নজরবন্দি ব্যুরোঃ রাজ্যপালের নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য রাজভবনের পক্ষ থেকে কেন্দ্রের কাছে আর্জি জানানো হয়েছিল আগেই। কেন্দ্রের পক্ষ থেকে তা মেনে নিয়ে রাজ্যপালের নিরাপত্তায় কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়গ করা হবে জানান হয়। রাজ্য সরকার কেন্দ্রের এই সিন্ধান্ত মেনে নেয়নি। কেন্দ্রের এই সিন্ধান্তে অনেক প্রশ্ন তোলে রাজ্য সরকার। এই সিন্ধান্তের উপরে পুনরায় বিবেচনার করার জন্য আর্জি জানিয়ে কেন্দ্রেকে চিঠি পাঠানো হয় নবান্নর পক্ষ থেকে।
প্রসঙ্গত, রাজ্যপালের আবেদনের পর থেকেই আপত্তি জানিয়েছিল রাজ্য সরকার। তবুও রাজ্য সরকারের আবেদন নাকচ করে মঙ্গলবার থেকে রাজ্যপালের নিরাপত্তা কনভয় যুক্ত হলো কেন্দ্রীয় বাহিনী। রাজভবন সূত্রে জানা গিয়েছে, ৬ জন সিআরপিএফ নিয়ে একটি গাড়ি ওঁনার সঙ্গে সব জায়গায় থাকবে। এছাড়াও রাজভবনে ওঁনার বাড়ি ও অফিসে ২৪ ঘণ্টা করে পাহারায় থাকবেন একজন করে জওয়ান। এর আগেও নিরাপত্তা বাড়ানোর আর্জি জানিয়ে রাজ্যপাল কেন্দ্রকে চিঠি দেন। প্রথম চিঠি গুরুত্ব না দিলেও পুজোর পরেই ফের চিঠি দেন তিনি। তারপরই কেন্দ্র সিদ্ধান্ত নেয় যে রাজ্যপালের নিরাপত্তায় কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে।
এদিকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে আপত্তি তোলে রাজ্য। রাজ্য পুলিশকে অপমান করা হচ্ছে, এই মর্মে নবান্ন থেকে দিল্লিতে চিঠি পাঠানো হয়। চিঠিতে এটা বলা হয় সাংবিধানিক প্রধান হিসাবে রাজ্যপাল কে প্রথম দিন থেকে জেড ক্যাটাগরির নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছে। তিনি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন এই ধরনের দাবি রাজ্যের পক্ষে অপমানজনক। যদিও রাজ্যের আপত্তি জানিয়ে মঙ্গলবার থেকেই রাজ্য পুলিশের সঙ্গে রাজ্যপালের নিরাপত্তা যুক্ত হয়ে গেল কেন্দ্রীয় বাহিনী। কিন্তু রাজ্যের যুক্তিকে নাকচ করে আজ থেকেই যুক্ত হল কেন্দ্রীয় বাহিনী। আজ তিনি শান্তিপুরে রাস দেখতে গিয়েছিলেন। সেখানে যাওয়ার পথেই যুক্ত হয় কেন্দ্রীয় বাহিনী।
প্রসঙ্গত, রাজ্যপালের আবেদনের পর থেকেই আপত্তি জানিয়েছিল রাজ্য সরকার। তবুও রাজ্য সরকারের আবেদন নাকচ করে মঙ্গলবার থেকে রাজ্যপালের নিরাপত্তা কনভয় যুক্ত হলো কেন্দ্রীয় বাহিনী। রাজভবন সূত্রে জানা গিয়েছে, ৬ জন সিআরপিএফ নিয়ে একটি গাড়ি ওঁনার সঙ্গে সব জায়গায় থাকবে। এছাড়াও রাজভবনে ওঁনার বাড়ি ও অফিসে ২৪ ঘণ্টা করে পাহারায় থাকবেন একজন করে জওয়ান। এর আগেও নিরাপত্তা বাড়ানোর আর্জি জানিয়ে রাজ্যপাল কেন্দ্রকে চিঠি দেন। প্রথম চিঠি গুরুত্ব না দিলেও পুজোর পরেই ফের চিঠি দেন তিনি। তারপরই কেন্দ্র সিদ্ধান্ত নেয় যে রাজ্যপালের নিরাপত্তায় কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে।

No comments