স্টাফ প্যাটার্নের বিরুদ্ধে আদালতের দ্বারস্থ BGTA; আইনি নোটিশ শিক্ষা দপ্তরকে! #Exclusive
নজরবন্দি ব্যুরোঃ গ্র্যাজুয়েট ও পোস্ট গ্র্যাজুয়েট শিক্ষক দের মধ্যে বেতন বৈষম্য কমানোর হাইকোর্টের নির্দেশ কে উপেক্ষা করে পশ্চিম বঙ্গ সরকারের পে কমিশন চালু করার সিদ্ধান্তে শিক্ষক দের মধ্যে যখন ক্ষোভ তুঙ্গে সেই মূহুর্তে বিষফোঁড়া র মতো হাজির ওয়েব এনেবেল্ড স্টাফ প্যাটার্ন। শিক্ষক দের অভিযোগ যে সব মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলের গ্র্যাজুয়েট শিক্ষক দের বাধ্যতামূলক ভাবে আপার প্রাইমারি স্তরে দেখানোর কথা বলা হয়েছে।
যদিও ২০১৬ সালের আগে নিযুক্ত সমস্ত গ্র্যাজুয়েট শিক্ষক গন মাধ্যমিক স্তরের জন্য ই নিযুক্ত হয়েছেন। এমনকি কিছু জেলার ডি আই রা প্রধান শিক্ষক দের কোনো সরকারি নির্দেশ ছাড়াই এই কাজ করতে জোর করছেন এবং না করলে মাইনে বন্ধের হুমকি দিচ্ছেন।
কেন শুধু মাত্র গ্র্যাজুয়েট ক্যাটেগরী শিক্ষক দের আপার প্রাইমারি ক্যাটেগরী তে দেখাতে বলা হচ্ছে তার সদুত্তর কেউ দিতে পারছেন না এবং এড়িয়ে যাচ্ছেন। এই পরিস্থিতি তে বৃহত্তর গ্র্যাজুয়েট টিচার্স এসোসিয়েশনের (বিজিটিএ) তরফে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করা হয়েছে (WP১৯১৩৩)। কিছু ক্ষেত্রে শিক্ষক দের সন্মতি ছাড়াই তাদের বিষয় পরিবর্তন করা হচ্ছে যা সম্পূর্ণ বেআইনি।
আবার কোথাও দেখা যাচ্ছে শিক্ষক কে অতিরিক্ত দেখানো হচ্ছে। অধিকাংশ স্কুলেই শিক্ষক রা স্টাফ প্যাটার্নে তাদের অবস্থান জানতে চাইলে তা দেখানো হচ্ছে না। শিক্ষক দের অভিযোগ কয়েকটি শিক্ষক সংগঠন কে আলোচনার জন্য শিক্ষা দপ্তর ডাকলেও মামলাকারী শিক্ষক সংগঠন কে ডাকেনি। এছাড়া জটিলতা থাকা সত্ত্বেও যেভাবে শিক্ষা দপ্তর তাড়াহুড়ো করে কাজটি সম্পন্ন করতে চাইছে তাতে শিক্ষক রা অত্যন্ত ক্ষুব্ধ। বিজিটিএ এর রাজ্য সম্পাদক সৌরেন ভট্টাচার্য্য বলেন শিক্ষা দপ্তরের উচিত অবিলম্বে এই বেআইনি কাজ বন্ধ করে শিক্ষা অধিকর্তা দের বিজিটিএ সমেত অন্যান্য শিক্ষক সংগঠনের সঙ্গে বসে সমস্যা গুলো র সমাধান খুঁজে তার পর স্টাফ প্যাটার্নের কাজ সম্পন্ন করা।
যদিও ২০১৬ সালের আগে নিযুক্ত সমস্ত গ্র্যাজুয়েট শিক্ষক গন মাধ্যমিক স্তরের জন্য ই নিযুক্ত হয়েছেন। এমনকি কিছু জেলার ডি আই রা প্রধান শিক্ষক দের কোনো সরকারি নির্দেশ ছাড়াই এই কাজ করতে জোর করছেন এবং না করলে মাইনে বন্ধের হুমকি দিচ্ছেন।
কেন শুধু মাত্র গ্র্যাজুয়েট ক্যাটেগরী শিক্ষক দের আপার প্রাইমারি ক্যাটেগরী তে দেখাতে বলা হচ্ছে তার সদুত্তর কেউ দিতে পারছেন না এবং এড়িয়ে যাচ্ছেন। এই পরিস্থিতি তে বৃহত্তর গ্র্যাজুয়েট টিচার্স এসোসিয়েশনের (বিজিটিএ) তরফে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করা হয়েছে (WP১৯১৩৩)। কিছু ক্ষেত্রে শিক্ষক দের সন্মতি ছাড়াই তাদের বিষয় পরিবর্তন করা হচ্ছে যা সম্পূর্ণ বেআইনি।
কোন মন্তব্য নেই