সংবিধান দিবস চলবে দুদিন ধরে পালন করবে রাজ্য সরকার।
নজরবন্দি ব্যুরো : ২৬ এবং ২৭ শে নভেম্বর এই দুই দিন ধরে সংবিধান দিবস পালন করবে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। রাজ্যের সংসদীয় বিভাগের মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় সে কথা জানিয়েছেন। তিনি এও জানান, ওই দুই দিন বিধানসভায় বিশেষ অনুষ্ঠান এবং সরকারের পক্ষ থেকে বেশ কিছু গন্যমান্য অতিথিদের আমন্ত্রণ জানানো হবে। ভারতীয় সংবিধানের ৭০ বছর পূর্তি উপলক্ষে সরকার রাজ্য বিধানসভায় দুদিনের বিশেষ অধিবেশন উদযাপনের জন্য অধ্যক্ষকে অনুরোধ করেছেন। অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, সংবিধান বিশেষজ্ঞদের আমন্ত্রণ জানিয়ে বিধানসভায় সংবিধান চর্চার দরজা খুলে দেওয়া হবে। তবে ওই বিশেষ অধিবেশনে রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান তথা রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় আমন্ত্রণ থাকবে কিনা, তা নিয়ে অধ্যক্ষ কোনো মন্তব্য করেন নি।
পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানান, '২৫ তারিখ বিশদ আলোচনার জন্য অধ্যক্ষ সর্বদলীয় বৈঠক ডাকবেন।
ওই দিন সব সদস্য সভাকক্ষে উপস্থিত থাকবেন।' এবং তিনি এও বলেন '২৬ তারিখ বিকাল ৩ টের সময় এই বিশেষ অধিবেশন ডাকার জন্য ওই দিন দুপুর আড়াইটেয় আমি নিজেই প্রস্তাব আনবো। এবং ২৯ তারিখ থেকে বিধানসভার মূল অধিবেশন বসবে। ' সংবিধান নিয়ে চর্চায় রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান রাজ্যপালকে আমন্ত্রণ জানানো হবে কিনা ও সেখানে কোন কোন বিশিষ্ট ব্যক্তিদের আমন্ত্রণ করা হচ্ছে, এগুলি সবটাই অধ্যক্ষের ব্যাপার - এমনটাই জানান পরিষদীয় মন্ত্রী। অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় এর কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান সংবিধান বিশেষজ্ঞ বলতে কাদের আমন্ত্রণ করা হবে তা 'এখনও চূড়ান্ত হয়নি।'
সংবিধান নিয়ে কী ধরনের আলোচনার সুযোগ থাকবে? - এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন 'আমরা সংবিধান নিয়ে চর্চার দরজা খুলে দেব। বক্তারা কে কি বলবেন, সেটা তাঁদের ব্যাপার।' কেন্দ্র - রাজ্য সংঘাতের বিভিন্ন ক্ষেত্রে কার সাংবিধানিক জ্ঞান কতটা, কে কতটা সংবিধান মেনে চলেন তা নিয়েই মাঝে মধ্যেই বিতর্ক তৈরি হচ্ছে। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বক্তব্য, ' বিধানসভার এই সংবিধান - চর্চায় বিতর্কের কোনও জায়গা নেই। কেন হচ্ছে, তা বলার জায়গা নেই। কেউ যদি বলে ১৫ ই আগস্ট কেন পালিত হয়, তার কোনও জবাব হয় না।' সংবিধানের মর্যাদা রক্ষায় বরাবরই আপসহীন লড়াই চালিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সাংবিধানিক রীতি-নীতি রক্ষায় কোনো বিচ্যুতি দেখলেই তিনি প্রতিবাদ করেন।
ওই দিন সব সদস্য সভাকক্ষে উপস্থিত থাকবেন।' এবং তিনি এও বলেন '২৬ তারিখ বিকাল ৩ টের সময় এই বিশেষ অধিবেশন ডাকার জন্য ওই দিন দুপুর আড়াইটেয় আমি নিজেই প্রস্তাব আনবো। এবং ২৯ তারিখ থেকে বিধানসভার মূল অধিবেশন বসবে। ' সংবিধান নিয়ে চর্চায় রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান রাজ্যপালকে আমন্ত্রণ জানানো হবে কিনা ও সেখানে কোন কোন বিশিষ্ট ব্যক্তিদের আমন্ত্রণ করা হচ্ছে, এগুলি সবটাই অধ্যক্ষের ব্যাপার - এমনটাই জানান পরিষদীয় মন্ত্রী। অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় এর কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান সংবিধান বিশেষজ্ঞ বলতে কাদের আমন্ত্রণ করা হবে তা 'এখনও চূড়ান্ত হয়নি।'
সংবিধান নিয়ে কী ধরনের আলোচনার সুযোগ থাকবে? - এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন 'আমরা সংবিধান নিয়ে চর্চার দরজা খুলে দেব। বক্তারা কে কি বলবেন, সেটা তাঁদের ব্যাপার।' কেন্দ্র - রাজ্য সংঘাতের বিভিন্ন ক্ষেত্রে কার সাংবিধানিক জ্ঞান কতটা, কে কতটা সংবিধান মেনে চলেন তা নিয়েই মাঝে মধ্যেই বিতর্ক তৈরি হচ্ছে। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বক্তব্য, ' বিধানসভার এই সংবিধান - চর্চায় বিতর্কের কোনও জায়গা নেই। কেন হচ্ছে, তা বলার জায়গা নেই। কেউ যদি বলে ১৫ ই আগস্ট কেন পালিত হয়, তার কোনও জবাব হয় না।' সংবিধানের মর্যাদা রক্ষায় বরাবরই আপসহীন লড়াই চালিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সাংবিধানিক রীতি-নীতি রক্ষায় কোনো বিচ্যুতি দেখলেই তিনি প্রতিবাদ করেন।

No comments