যোগ্যতা আছে বেতন নেই, স্কুল আছে শিক্ষা নেই; জামা আছে জুতো নেই!
নজরবন্দি ব্যুরোঃ রাজ্যের শিক্ষার হাল নিয়ে প্রশ্ন ওঠে বারেবারেই। শিক্ষকরা অভিযোগ তলেন স্কুলে তাদের মূল কাজ পড়ানো যেটা বাদ দিয়ে বাকি সব কাজ করতে হয় তাঁদের। যেমন মিড ডে মিলের বাজার করা, রান্না পর্যবেক্ষন থেকে শুরু করে জুতো, জামা, ব্যাগ বিলি!
শিক্ষকরা বিশেষ করে প্রাথমিকের শিক্ষকরা বার বার প্রশ্ন তুলেছেন নিজেদের যোগ্যতা অনুযায়ী বেতনের অপ্রাপ্তি নিয়ে তাঁর ওপর পড়ানো বাদ দিয়েও নানাবিধ চাপ! যার মধ্যে অন্যতম জুতো এবং পোশাক বিলি। তাও যদি সেই জুতো বা পোশাক বিতরণ প্রশ্নহীন হত তাহলেও একটা কথা ছিল কিতু বারে বারেই ওঠে একাধিক প্রশ্ন। এবারেও তার বিকল্প হলনা, প্রশ্ন উঠে গেল স্কুল পড়ুয়াদের জুতো এবং পোশাক বিতরন কে ঘিরে।
অভিযোগ রাজ্যের প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলিতে প্রথম থেকে চতুর্থ শ্রেণীকে জুতো ও পোশাক দেওয়া হচ্ছে কিন্তু যারা ছোটো, প্রাক-প্রাথমিকে পড়ে তাদের জুতো দেওয়া হচ্ছেনা। কিন্তু কেন এই বৈষম্য? উত্তর মেলেনি।
এই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ করেছেন মুর্শিদাবাদ জেলার শিক্ষক নেতা তন্ময় ঘোষ। তিনি বলেন, "কচি কচি শিশু (প্রাক প্রাথমিক) দের জুতো ও পোশাক না দিয়ে সরকার অন্যায় করছিল, শিশু মন এর ফলে কষ্ট পাচ্ছিল। দীর্ঘদিন প্রতিবাদ ও গণমাধ্যমে খবরের ফলে শেষ পর্যন্ত সরকার প্রাক প্রাথমিক শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের পোশাকের জন্য টাকা বরাদ্দ করতে বাধ্য হল। কিন্তু জুতোর জন্য টাকা বরাদ্দ করা হল না কেন? মেলা খেলা উৎসব ক্লাব কে দেদার টাকা দেওয়া হচ্ছে অথচ প্রাক প্রাথমিকে শিক্ষার্থীদের জুতো দেওয়ার টাকা নেই - এটা মেনে নেওয়া যায় না। যত দ্রুত সম্ভব প্রাক প্রাথমিক শ্রেণীর সকল শিশুকে পোশাকের পাশাপাশি জুতো দেওয়ার ব্যবস্থা সরকারকে করতে হবে।"
উল্লেখ্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে তৃণমূল সরকার রাজ্যে ক্ষমতায় আসার পর থেকে শিক্ষার মান কমেছে অভিযোগ উঠলেও জামা, সাইকেল, জুতো, বা ব্যাগ প্রদানে সরকার উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করছে তা নিয়ে কোন সন্দেহের অবকাশ নেই বলে মত ওয়াকিবহাল মহলের।
শিক্ষকরা বিশেষ করে প্রাথমিকের শিক্ষকরা বার বার প্রশ্ন তুলেছেন নিজেদের যোগ্যতা অনুযায়ী বেতনের অপ্রাপ্তি নিয়ে তাঁর ওপর পড়ানো বাদ দিয়েও নানাবিধ চাপ! যার মধ্যে অন্যতম জুতো এবং পোশাক বিলি। তাও যদি সেই জুতো বা পোশাক বিতরণ প্রশ্নহীন হত তাহলেও একটা কথা ছিল কিতু বারে বারেই ওঠে একাধিক প্রশ্ন। এবারেও তার বিকল্প হলনা, প্রশ্ন উঠে গেল স্কুল পড়ুয়াদের জুতো এবং পোশাক বিতরন কে ঘিরে।
অভিযোগ রাজ্যের প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলিতে প্রথম থেকে চতুর্থ শ্রেণীকে জুতো ও পোশাক দেওয়া হচ্ছে কিন্তু যারা ছোটো, প্রাক-প্রাথমিকে পড়ে তাদের জুতো দেওয়া হচ্ছেনা। কিন্তু কেন এই বৈষম্য? উত্তর মেলেনি।
এই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ করেছেন মুর্শিদাবাদ জেলার শিক্ষক নেতা তন্ময় ঘোষ। তিনি বলেন, "কচি কচি শিশু (প্রাক প্রাথমিক) দের জুতো ও পোশাক না দিয়ে সরকার অন্যায় করছিল, শিশু মন এর ফলে কষ্ট পাচ্ছিল। দীর্ঘদিন প্রতিবাদ ও গণমাধ্যমে খবরের ফলে শেষ পর্যন্ত সরকার প্রাক প্রাথমিক শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের পোশাকের জন্য টাকা বরাদ্দ করতে বাধ্য হল। কিন্তু জুতোর জন্য টাকা বরাদ্দ করা হল না কেন? মেলা খেলা উৎসব ক্লাব কে দেদার টাকা দেওয়া হচ্ছে অথচ প্রাক প্রাথমিকে শিক্ষার্থীদের জুতো দেওয়ার টাকা নেই - এটা মেনে নেওয়া যায় না। যত দ্রুত সম্ভব প্রাক প্রাথমিক শ্রেণীর সকল শিশুকে পোশাকের পাশাপাশি জুতো দেওয়ার ব্যবস্থা সরকারকে করতে হবে।"
উল্লেখ্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে তৃণমূল সরকার রাজ্যে ক্ষমতায় আসার পর থেকে শিক্ষার মান কমেছে অভিযোগ উঠলেও জামা, সাইকেল, জুতো, বা ব্যাগ প্রদানে সরকার উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করছে তা নিয়ে কোন সন্দেহের অবকাশ নেই বলে মত ওয়াকিবহাল মহলের।

No comments